পথরেখা |PothoRekha News

ছবি ঘর

সিরাজগঞ্জে খেজুর রস সংগ্রহের জন্য গাছ প্রস্তুতে ব্যস্ত গাছিরা

বিষাদে বিসর্জন দেবি দুর্গার

ঢাকে কাঠি, ষষ্ঠীপূজার মধ্য দিয়ে দুর্গোৎসব শুরু

ভেজা ধান তুলছেন কৃষক-কৃষাণীরা

এ বর্ষায় বিলে ফুটেছে অসংখ্য শাপলা-শালুক ও পদ্ম ফুল

পুরোদমে চলছে ধান মাড়াই

আষাঢ়-৬৫ চিকন ধান কাটা ও সাফসুতরা করতে কৃষকরা ব্যস্ত

রাজশাহীতে আগাম শীতের সবজি চাষে ঝুকছে কৃষকরা

রাজশাহীতে চিনা ফসলের ভালো ফলন

ঢাকার বাহারি ইফতার

অনিন্দ্য সুন্দর বাংলাদেশের কোনো একটি গ্রাম...

কাশ্মীরে বাংলাদেশ নামে একটি গ্রাম আছে। কাশ্মীরের বান্দিপোরা শহর থেকে তিরিশ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। দেখবে অপূর্ব।

কুয়াশাময় একটি শীতের সকাল যখন ক্যামেরাবন্দি...

সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩ জানুয়ারি ২০২৪

সবুজ নগর সবুজ দেশ, সবুজের এই আমার সোনার বাংলাদেশ

পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, ধনিয়া পাতার রয়েছে- ১১ জাতের এসেনশিয়াল অয়েল, ৬ ধরনের অ্যাসিড, ভিটামিন, মিনারেল এবং অন্যান্য ফাইবার, ম্যাংগানিজ আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে, ফসফরাস, ক্লোরিন ও প্রোটিন। এই উদ্ভিদ অ্যান্টিসেপ্টিক, অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং যেকোনও চুলকানি ও চামড়ার জ্বলনে গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ

‘এত স্নিগ্ধ নদী কাহার/ কোথায় এমন ধুম্র পাহাড়/ কোথায় এমন হরিৎক্ষেত্র আকাশ তলে মেশে?’ কবি দ্বিজেন্দ্রলালের এই জিজ্ঞাসা মিথ্যা অহংকার নয়। বাংলাদেশে এত অসাধারণ সব জায়গা রয়েছে যেগুলো সশরীরে ঘুরে ঘুরে নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাসই হয় না, এই দেশ আসলেই সকল দেশের সেরা।

বাংলাদেশের সুন্দর ছবি। বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা যখন ক্যামেরা বন্দি। উপভোগ করুন গ্রাম বাংলার নান্দনিক ছবি

যেন জীবনানন্দ দাশের কবিতার মতো সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতো সন্ধ্যা আসে। ছবিটা ঢাকার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ছাদ থেকে তোলা

আমার শহর ঢাকা। বুড়িগঙ্গার তীরে। সেখানে আজও দেশী নৌকা ভাসে...

স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের মোহনীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে আঁকা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি গ্রাম। গ্রামগুলোর অপার সৌন্দর্য একইসঙ্গে নয়নাভিরাম ও বৈচিত্রময়। প্রত্যেকটি ঋতুর পরিবর্তনের সাথে তারা পাল্টে যায় নতুন রুপে, নতুন বৈশিষ্ট্যে।

শরৎ এসেছে নরম ধান ও ঘাসের ডগায় হালকা শিশিরে আমন ধানে ঘেরা খোলা মাঠে। যেখানে কৃষকের স্বপ্ন দোল খায় পুবালি হাওয়ায়। শরৎ এসেছে শিউলি তলায় পল্লি বালিকার ফুলের ডালায়...

পানতুমাই বাংলাদেশের অনিন্দ্য সুন্দর একটি গ্রাম। পানতুমাই সিলেট জেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের একটি গ্রাম যা ভারত সীমান্তের মেঘালয় পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। স্থানীয় নাম পাংথুমাই ...

ডিজিটাল প্রযুক্তির যুগে এবং দামি স্মার্টফোনের সুবাদে আমরা সবাই ফটোগ্রাফার। তাতে দোষের কিছু নেই। হয়ে যান আপনিও একজন ফটোগ্রাফার...

বাংলাদেশের ভক্ত যখন গ্যালারি মাতাচ্ছেন

গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক সব ছবি

৩০ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হোটেল তাজের সামনে সড়কের দুই পাশে দাঁড়িয়ে স্বাগত জানিয়েছে আওয়ামী লীগের যুক্তরাজ্য (ইউকে) শাখার নেতৃবৃন্দ। হোটেলে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রীকে যুক্তরাজ্য শাখার সভাপতি সুলতান মাহমুদ শরীফ এবং সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শাজিদুর রহমান ফারুক ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানান।

শরতের স্নিগ্ধ বিকেলে বাতাসে নীল আকাশে মেঘের ভেলা। ধুধু বালুচরে যেনো অনাবিল কাশফুলের বিছানা। এযেন প্রকৃতির এক অপরূপ লীলাভূমি। ঢাকার অদূরে কালীগঞ্জের শীতলক্ষ্যার অববাহিকায় এমন মনোহর দৃশ্য প্রকৃতিপ্রেমীদের নজড় কাড়ছে।

শরতের আকাশে ভেসে বেড়ায় সাদা মেঘের ভেলা, ও ভাই লুকোচুরির খেলা

সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা নদীমাতৃক বাংলাদেশের অপরূপ সৌন্দর্য্য সবাইকে অভিভূত করে

সবুজ পাহাড়ে ঘেরা বাংলাদেশ। সেই পাহাড়ের পাদদেশে চলছে চাষাবাদ...

এই ঘরগুলো নতুন তোলা হয়েছে ক্ষেতি জমির উপরে। ঘর উঠছে, ফসলি জমি ক্রমশ কমে আসছে। জানি না ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ কি হবে...

বৃহত্তর চট্টগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। বৃষ্টিতে পাহাড়ি ঢল ও জোয়ারের পানিতে নতুন করে আরও বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। উদ্ধার কাজে সহায়তা করছে সেনাবাহিনী...

প্রকৃতির নিবিড় আলিঙ্গনে টিয়া...

চট করে মিশে যায়, কথা বলা ঝরনা সবাইকে টেনে নেয় কেউ যেন পর না! গান গায়, নাচেও সে, নেই ডর-ভয় তো নাম "ভাষা" তাই বুঝি খুব কথা কয় তো! (ভাষা সাহা নিউইয়র্কে নতুন আসা এক শিশু শিল্পী। বইমেলায় তোলা ওর ছবি)

আগারগাঁও-মতিঝিল মেট্রোরেলের পরীক্ষামূলক চলাচল

নীল আকাশে মেঘের ভেলা। পদ্মাপাড়ের নির্মল ছবি

বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান ২০°৩৪´ থেকে ২৬°৩৮´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°০১´ থেকে ৯২°৪১´ দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত...

রাস্তায় যানজট, গন্তব্যে যেতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা, গণপরিবহনে উঠতে হুড়োহুড়ি—এটাই রাজধানীর চেনা রূপ। তবে পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটিতে রাজধানীর চিত্র ছিল ভিন্ন। রাস্তা ছিল প্রায় ফাঁকা, ছিল না যানজট। এখন স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন শেষে রাজধানীতে ফিরতে শুরু করেছে লোকজন। শহরের প্রধান প্রধান সড়কে যানবাহনের চাপ বাড়ছে। চেনা রূপে ফিরতে শুরু করেছে রাজধানী।

স্বজনদের সঙ্গে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে গ্রামে গেছেন বেশিরভাগ কর্মজীবী মানুষ। রাজধানী থেকে সাময়িক বিরতি নিয়েছে চিরচেনা ব্যস্ততা ও ভিড়। রাজধানীর প্রাণকেন্দ্র মতিঝিল ছিল পুরোপুরি ফাঁকা। যেসব গন্তব্যে যেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লেগে যেত, সেগুলো এখন যাওয়া যাচ্ছে কয়েক মিনিটে। শাহবাগ, পল্টন, সচিবালয়, কাকরাইল, মৎস্যভবন, হাইকোর্ট, ধানমন্ডি, ফার্মগেট এলাকার সব রাস্তাই এখন ফাঁকা।

সফরকারীদ আয়ারল্যাণ্ডের বিপক্ষে ২২ রানের জয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-০ তে এগিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ

মহেড়া জমিদারগণের ছিল বিশাল বিশাল স্থাপনা। নগর ছাওয়ালী ছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিল তাদের বানিজ্যিক কর্মকান্ডের বিস্তার। জমিদারদের সুবিশাল কর্মকান্ডের অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য গড়ে উঠেছিল নায়েব ভবন, কাছারি ভবন প্রভৃতি স্থাপনা। তিন কক্ষ বিশিষ্ট নায়েব ভবন চমৎকার নির্মাণ শৈলীতে গড়া। তিন কক্ষ বিশিষ্ট কাছারি ভবনের স্থাপত্য শৈলীও প্রাণ জুড়ায়। অপর গোমস্তা ভবনও সুপ্রাচীন স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত। জমিদার কুলের নায়েব গোমস্তা প্রভৃতি দাপ্তরিক ব্যক্তিবর্গ এসকল ভবনে বসে দাপ্তরিক কর্ম সম্পাদন করতেন। মহেড়া জমিদার বাড়ীটি মূলতঃ চার টি ভবনে বেষ্টিত। যথা- মহারাজ লজ, আনন্দ লজ, চৌধুরী লজ এবং রাণী ভবন(কালীচরণ লজ) নামে পরিচিত।

পীরগঞ্জে লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়েছে সরিষার আবাদ ও বেড়েছে তেল উৎপাদন

মেঘনার বুকে সাঁঝবাতি

হাতিরঝিলে ৩০০ হাঁস ছাড়ল রাজউক

কাজাখস্তানের আস্তানায় অনুষ্ঠিত এশিয়ান ইনডোর অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপের ৬০ মিটার স্প্রিন্টে ইতিহাস গড়ে স্বর্ণ জিতলেন ইমরানুর রহমান। তিনি সময় নিয়েছেন রেকর্ড গড়ে মাত্র ৬.৫৯ সেকেন্ড। এশিয়ার মঞ্চে অ্যাথলেটিকসে এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সাফল্য। অভিনন্দন ইমরান, অভিনন্দন বাংলাদেশ।

ভাষার মাসের প্রথম দিনে পর্দা উঠল অমর একুশে বইমেলার। বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাঙালির ‘প্রাণের এ মেলা’র ৩৯তম আসরের উদ্বোধন করেন। এসময় বই মেলা ঘুরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী নিয়ে নির্মিত গ্রাফিক নভেল 'মুজিব' এর প্রকাশিত দশ খণ্ডের বই কিনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সঙ্গে ছিলেন বোন শেখ রেহানা।

আওয়ামী লীগ কখনো পালায় না

শরীয়তপুরের তুলসার বাওরসহ বিভিন্ন জলাশয় পরিযায়ী পাখিদের কলকাকলীতে মুখরিত

বগুড়ায় বাগানের গাছে-গাছে এলো আমের মুকুল

সাজেক উপত্যকা, বাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অবস্থিত। রাঙামাটির একেবারে উত্তরে অবস্থিত এই সাজেক ভ্যালি এখন পর্যটনের প্রাণকেন্দ্র। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১,৭২০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত আর কংলাক পাড়া ১,৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। সাজেকে মূলত লুসাই, পাংখোয়া এবং ত্রিপুরা উপজাতি বসবাস করে। রাঙামাটির অনেকটা অংশই দেখে যায় সাজেক ভ্যালি থেকে। এই জন্য সাজেক ভ্যালিকে রাঙামাটির ছাদ বলা হয়। কর্ণফুলী নদী থেকে উদ্ভূত সাজেক নদী থেকে সাজেক ভ্যালির নাম এসেছে।

অতিথি পাখির আগমনে শোভা বেড়েছে বাফলা বিলের

শুক্রবার বাদ ফজর আম বয়ানের মধ্য দিয়ে প্রথম পর্বের ইজতেমা শুরু

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ

পাখিদের কলকাকলিতে মুখরিত ভোলার বিভিন্ন চরাঞ্চল

টুঙ্গিপাড়ায় পৈতৃক জমি পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

সরকার গঠনের চার বছরপূর্তি উপলক্ষে দেশবাসীকে প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এখন অতিথি পাখির কিছির মিছিরে মুখোরিত।

বছরের শেষ সূর্যাস্ত...

অতিথি পাখির আনাগোনায় মুখরিত উত্তরাঞ্চল

শেরপুরে সরিষার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা

শুভ বড়দিন

উৎসবে ভাসছে আর্জেন্টিনা

লিওনেল মেসি গোল করলেন, করালেন, রেকর্ডও গড়লেন-মেসিময় ম্যাচে আর্জেন্টিনার সামনে দাঁড়াতেই পারল না ক্রোয়েশিয়া।

ব্যাবিলনের দ্বিতীয় রাজা নেবুচাডনেজ়ারের আমলে এই উদ্যানটি তৈরি করা হয়েছিল। ইতিহাসে এ ব্যাপারে সামান্য উল্লেখ থাকলেও রানি আমাইটিসের ব্যাপারে কিছুই উল্লেখ নেই। তাই এমন কোনও উদ্যানের অস্তিত্ব ছিল কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিশেষজ্ঞরা।

গ্রামে হেমন্তের সকাল। ২১ নভেম্বর ২০২২। কুয়াশার চাদরে ঢাকা দূর-গ্রামের দিগন্তরেখায় ভোরের সূর্য

অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ আমার বাংলাদেশ। প্রকৃতি যেন আপন হাতে এ দেশকে মনের মতো করে সাজিয়েছেন। দিগন্তজোড়া ফসলের মাঠ, সবুজ গাছপালা, পাখপাখালি রূপের মাধুর্যকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। এদেশে দেখেছি উঁচুনিচু পাহাড়, সুনীল সাগর, অবারিত মাঠ, সুবিস্তৃত সুনীল আকাশ– যা এক অপূর্ব চিত্তহারী সৌন্দর্যের সৃষ্টি করেছে।

প্রকৃতির গভীরে তাকাও তাহলে তুমি সবকিছু আরও ভাল করে বুঝতে পারবে : আলবার্ট আইনস্টাইন

ভাদ্র ও আশ্বিন মাস মিলে শরৎ বাংলার ষড়ঋতুর তৃতীয় ঋতু। শরৎকে ইংরেজিতে "অটাম" বলা হলেও উত্তর আমেরিকায় একে "ফল" হিসেবে ডাকা হয়। পৃথিবীর ৪টি প্রধান ঋতুর একটি হচ্ছে শরৎকাল। উত্তর গোলার্ধে সেপ্টেম্বর মাসে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে মার্চ মাসে শরৎকাল গ্রীষ্মকাল ও শীতকালের মধ্যবর্তী ঋতু হিসেবে আগমন করে।

ভূ-প্রকৃতি বাংলদেশ পলল গঠিত একটি আর্দ্র আঞ্চল। বাংলাদেশের ভূখন্ড মূলত গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা নদীগঠিত সুবৃহৎ বদ্বীপের সমন্বয়ে সৃষ্ট। বঙ্গীয় বদ্বীপ পৃথিবীর সর্ববৃহৎ বদ্বীপগুলোর একটি।

যথাযোগ্য মর্যাদায় নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে সারাদেশে ১৫ আগস্ট স্বাধীনতার মহান স্থপতি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়েছে।

বর্ষা-শরতে আমাদের চারপাশের জলাশয়ে বিচিত্র রঙের শাপলা ফুলের দেখা মেলে। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে শাপলার বড় বিল দেখা যায়। শাপলা ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে সেখানে পর্যটকেরা ভিড় করেন। শাপলাপ্রেমী রিমু খান তাদেরই একজন।

অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি আমাদের এই দেশ।

কোরবানির পশুর হাটের স্থানগুলোতে বুধবার দেখা যায়, সড়কের পাশে হাটের সামনের দিকে তেমন পশু না থাকলেও হাটের শেষ প্রান্তের দিকে এরই মধ্যে পশু উঠেছে। কেনাবেচা তেমন শুরু না হলেও দেখা যায় দর্শনার্থীদের ভিড়।

শিবচর উপজেলার কাঠালবাড়ি বাংলাবাজার এলাকার পদ্মা নদীর পাড়েই পদ্মা সেতুর আদলে সভামঞ্চ। ৪০ শয্যা বিশিষ্ট ৩টি অস্থায়ী হাসপাতাল ও ৬ শতাধিক বাথরুম বানানো হয়েছে। প্রায় ১ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে জনসভাস্থলের সভামঞ্চ পদ্মা সেতুর আদলে সাজানোর হচ্ছে। নিরাপত্তার জন্য বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তা চৌকি।

যাতায়াতের জন্য সেতুটি খুলে দেওয়ার পর এটি থেকে বাংলাদেশের জনগণ উপকৃত হবে

সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তুমুল বৃষ্টি হয়েছে। সকালে হালকা বৃষ্টির পর বেলা বাড়ার সাথে সাথে ঝুম বৃষ্টি শুরু হয়। মৌসুমী বায়ু না আসলেও এমন বৃষ্টিতে মনে হতেই পারে ঢাকায় ঘোর বর্ষা নেমেছে। বৃষ্টিতে রাস্তাঘাটে, অলিগলিতে পানি জমে গেছে। তৈরি হয়েছে ভোগান্তির। বৃষ্টির পাশাপাশি হালকা বাতাসও হচ্ছে। মাঝেমধ্যে বজ্রপাতও হচ্ছে।

বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায় সুবিশাল কিছু হাওর। কাওয়া দীঘি হাওর, ছাইয়ার হাওর, টাঙ্গুয়ার হাওর, ডাকের হাওর, তল্লার হাওর, নলুয়ার হাওর, পচাশোল হাওর, মইয়ার হাওর, মাকার হাওর, মাহমুদপুর হাওর, রায়ের গাঁও হাওর, সুরমা বাউলার হাওর, হাকালুকি হাওরের মতো আরো কত হাওর। এসবের মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত হাওর হলো টাঙ্গুয়ার হাওর।

ঈদ সামনে রেখে ঢাকা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ। স্টেশনে উপচে পড়া ভিড়...

ঈদুল ফিতর উপলক্সে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ। রেল-জল-রাজপথে উপচে পড়ছে ভিড়..

পহেলা বৈশাখে রমনা বটমূল, মঙ্গল শোভাযাত্রা, টিএসসি, লালবাগ কেল্লা, বাংলা একাডেমীসহ ঢাকার নানা স্থানের আয়োজন উপভোগ

সূর্যদয়ে তুমি, সূর্যাস্তেও তুমি ও আমার বাংলাদেশ, প্রিয় জন্মভূমি।।

এ কি অপরুপ রুপে মা তোমায় হেরিনু পল্লী-জননী।। ফুলে ও ফসলে কাদা মাটি জলে ঝলমল করে লাবনি। রৌদ্রতপ্ত বৈশাখে তুমি চাতকের সাথে চাহ জল আম কাঁঠালের মধুর গন্ধে জ্যৈষ্ঠে মাতাও তরুতল

মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিসেনা আর দেশবাসীর মনোবল উদ্দীপ্ত রাখার পেছনে অসামান্য অবদান রেখেছিল যুদ্ধের গান। ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে’, ‘জয় বাংলা, বাংলার জয়’, ‘তীরহারা এই ঢেউয়ের সাগর পাড়ি দিব রে’, ‘নোঙ্গর তোলো তোলো’, ‘পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে’- এমন সব গানে শরীরের রক্ত টগবগ করে উঠে না, এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গানগুলো মুক্তিযোদ্ধাদের বুঝিয়েছিল মা-মাটি-দেশ আমাদের জীবনের ভিত্তি।

ফ্লোরিডার কী-ওয়েস্ট ডাকছে : যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার রোদ এতো উজ্জ্বল যে, মনের মলিনতা পুড়িয়ে বিলীন করে দেয়! চোখে জমে থাকা মোহ পুড়ে ছাই! আর সমুদ্রের বুক চিরে দীর্ঘ সেতুতে যখন গাড়ি চালিয়ে যাবেন, মনে হতে পারে-আপনার সম্মানে জলরাশি সমবেত সঙ্গীত পরিবেশন করছে। কী-ওয়েষ্ট-দ্বীপ! জলরাশির ওপর সাতমাইল দীর্ঘ সেতু পাড়ি দেব। এরপর ঘোর লাঘা স্বপ্নের এক টুকরো আলোকিত ভূবন! যাচ্ছি আমরা। ভ্রমণ করা যাদের নেশা, ভ্রমণ বিলাসী টিম!

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডের সৌন্দর্য্য এমনিতেই অবর্ণনীয়; সেখান থেকেই বাংলাদেশ সর্বশেষ নতুন প্রজাতির পেঁচা দেখলো, নাম কালি পেঁচা [Jungle owlet] আর এই দারুণ সুন্দর পাখিটিকে উৎসর্গ করছি একজন ভালো মনের মানুষ, বন্ধু Mohammad Rashed কে- ছবির কারিকর : আসকার ইবনে ফিরোজ রুশো

বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ধনী রাষ্ট্র। চলতি সপ্তাহের তথ্যে দেখা যায়, বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি ভারতের চলতি বছরের জিডিপিকে ছাড়িয়ে যাবে। অথচ মাত্র ৫ বছর আগে ভারত ২৫ ভাগ এগিয়ে ছিল। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক কূটনীতি বিষয়ক সংবাদ মাধ্যম দ্য ডিপ্লোম্যাটের এক প্রতিবেদনে এ পর্যবেক্ষণ উঠে এসেছে।

রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা গুলোর মধ্যে একটি এবং আয়তনে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা। ১০টি ভাষাভাষীর ১১টি জনগোষ্ঠীর নিজস্ব সাংস্কৃতিক, নৃতাত্ত্বিক কৃষ্টি এবং প্রকৃতির অপার সৃষ্টি এই জেলা বাংলাদেশের পর্যটনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান। রাঙ্গামাটি জেলার জনপ্রিয় ভ্রমণ স্থান গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ হলো- কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু, রাজবন বিহার, শুভলং ঝর্ণা, সাজেক ভ্যালী, নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট, কাপ্তাই বাঁধ ও কর্ণফুলি পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান, বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য, উপজাতীয় জাদুঘর, কর্ণফুলি কাগজ কল, বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র, প্যানোরমা জুম রেস্তোরা, পেদা টিংটিং রেস্তোরা, টুকটুক ইকো ভিলেজ, চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার, বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্স, ডলুছড়ি জেতবন বিহার ইত্যাদি।

হেমন্তকে বলা হয় শীতের পূর্বাভাস। ... ‘অগ্র’ও ‘হায়ণ’ এ দু'অংশের অর্থ যথাক্রমে ‘ধান’ ও ‘কাটার মৌসুম’।

হ্যাটট্রিক জয়, নাসিক মেয়র আইভী

মুক্তধারা ফাউন্ডেশন নিউইয়র্ক আয়োজিত মত বিনিময় সভার দৃশ্য।

ঢাকার সোহরাওয়ার্দি উদ্যানে স্বাধীনতা স্তম্ভ ও স্বাধীনতা জাদুঘর৷ ১৯৭১-এর ৭ মার্চ এখানে দাঁড়িয়েই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেছিলেন স্বাধীনতা অর্জনের দৃঢ় প্রত্যয়৷৭১-এর ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধের বিজয় দলিলও স্বাক্ষরিত হয়েছিল এখানেই৷ স্বাধীনতা স্তম্ভের পাশে আছে বাঙালি জাতিসত্তার অমরতার প্রতীক ‘শিখা চিরন্তনী’৷ স্বাধীনতা স্তম্ভটি বস্তুত ১৫০ ফুট উঁচু একটি গ্লাস টাওয়ার৷

রাজধানীর মানুষ আগামী বছর ডিসেম্বরে মেট্রোরেলে যাতায়াত করতে পারবেন বলে গত বৃহস্পতিবার ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক জানান। ঢাকা ও এর আশপাশে মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড।

বিশ্বের সবচেয়ে সুখী দেশের তালিকায় ভারত ও পাকিস্তানের চেয়েও এগিয়ে আছে বাংলাদেশ। ৯৫টি দেশ নিয়ে তৈরি করা এক আংশিক তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৬৮তম এবং ভারত ৯২তে। সেখানে পাকিস্তানের নাম নেই।

প্রকৃতি আমাদের জীবন তাই ভালবাসি বাংলাদেশ। সজিবতা খুঁজে পাই ছুঁয়ে তার সবুজ-শ্যামলিমার নান্দনিকতা

যেখানে নদী এসে সবটাই ভেঙেচুরে করে একাকার। যেখানে বেঁচে থাকা মানে যুদ্ধ প্রতিদিন

হেমন্ত হলো ষড়ঋতুর চতুর্থ ঋতু, যা কার্তিক ও অগ্রহায়ণ মাসের সমন্বয়ে গঠিত। শরৎকালের পর এই ঋতুর আগমন। হেমন্তকে বলা হয় শীতের পূর্বাভাস। ... ‘অগ্র’ও ‘হায়ণ’ এ দু'অংশের অর্থ যথাক্রমে ‘ধান’ ও ‘কাটার মৌসুম’।

শেখ হাসিনার জন্ম দিবস এলেই মনের ভেতর অনেক প্রশ্ন নাড়া দেয়। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট যখন মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী পাকিপ্রেমিরা বঙ্গবন্ধুসহ তার গোটা পরিবারকে হত্যা করেছিল, সেদিন অনেকটা অবলিলাক্রমেই বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা বেঁচে গিয়েছিলেন। সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা ছিল বাংলাদেশকে রক্ষা করা, আর তাইতো তিনি এ দুই সন্তানকে বাঁচিয়েছিলেন, তাদের বিদেশ যাওয়ার উছিলা করে দিয়ে।

একজন একাত্তরের অগ্নিকন্যা রোকেয়া সুলতানা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অনন্য অবদান রেখেছেন । নারী সংগঠনগুলোর পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের নিয়ে সশস্ত্র ছাত্র বিগ্রেড গড়ে তুলতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। ছাত্র ইউনিয়ন ও ছাত্রলীগের নেতৃত্বস্থানীয় ছাত্রীদের বিগ্রেড পরিচালনায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন। ছেলেদের আগে ড্যামি রাইফের হাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধে মেয়েদের প্রশিক্ষণে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এক সময়ে করেছেন শিক্ষকতা। এখন অখণ্ড অবসরে শুদ্ধ জীবন-যাপন করছেন। অন্যজন তারই অগ্রজা। কাজী মমতা হেনা। মুক্তিযুদ্ধে তিনিও ছিলেন সরব। ছাত্র ইউনিয়নের নেত্রী হিসেবে আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা রেখেছেন। ভূমিকা রেখেছেন নারী সংগঠক হিসেবে। তাদের এমন পরিবেশপ্রেমী ছবি দেখে ছড়িয়ে দিতে মন চাইলো....। তাই দিলেন ছড়িয়ে..

আড়িয়াল বিল পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত ও মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত শ্রীনগর উপজেলার একটি অবভূমি। এটি দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। আড়িয়াল বিলের বেশিরভাগ এলাকাই শুষ্ক ঋতুতে আর্দ্র থাকে। তবে বিলে যথেষ্ট পরিমাণ পানি সঞ্চিত থাকে। বর্ষায় পানিতে টইটুম্বুর থাকলেও শীতকালে এটি বিস্তীর্ণ শস্য ক্ষেতে পরিণত হয়। আড়িয়াল বিল ঢাকা থেকে প্রায় ৪২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এর আয়তন ১৩৬ বর্গ কিলোমিটার। হাজার বছর ধরে এটির প্রতিবেশ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। ধারণা করা হয়, অতি প্রাচীন কালে এ স্থানে গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গমস্থল ছিল। এখন পদ্মা নদীর মাঝখানে একটি ছিটমহলসম জলাভূমি। বিলের সান্নিধ্যে গেলে ঋতুময় বৈচিত্র্য আপনাকে ছুঁয়ে যাবে। আর বর্ষায় এর নয়নাভিরাম সৌন্দর্য পরিবেশ যে কাউকে বিমোহিত করবে। জুয়েল নাছিরের ক্যামেরার একটি দৃষ্টিনন্দন ক্লিক।

সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা বাংলাদেশের মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় শতকরা ৭৭ জন গ্রামে বাস করে। আর এদেশে গ্রামের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য। বর্তমান পরিসংখ্যান অনুযায়ী এদেশে গ্রামের সংখ্যা প্রায় ৯২ হাজার। গ্রাম বাংলার রূপ নিয়ে তাই কবির কন্ঠে ধ্বনিত হয়েছে কত কবিতা, গল্পকাব্যকথা

প্রকৃতি আমাদের জীবন তাই ভালবাসি বাংলাদেশ। সজিবতা খুঁজে পাই ছুঁয়ে তার সবুজ-শ্যামলিমার নান্দনিকতা...

প্রকৃতি আমাদের জীবন তাই ভালবাসি বাংলাদেশ। ছুঁয়ে তার সবুজ-শ্যামলিমার নান্দনিকতাকে, খুঁজে পাই সজিবতা। প্রকৃতির বাংলাদেশ; বাংলাদেশের প্রকৃতি। সেই প্রকৃতির মাঝে বালাদেশ...

ফটো সাংবাদিক সুজা তালুকদার ক্যামেরায় শ্রাবণের শেষ অধ্যায়। বর্ষাকাল এখনও শেষ হয়নি। এরই মধ্যে শরতের আগমনী বার্তা যেন শুরু হয়ে গেছে। বন্দর নগরী চট্টগ্রামে বর্ষার রোদেলা নীল আকাশে ভেসে বেড়াতে শুরু করেছে সাদা মেঘের ভেলা। কাশফুল গাছগুলোও সাদা মেঘের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সাদা ফুল ফোটাতে প্রস্তুত এখন। আর ক’দিন পরেই শরতের চিরচেনা রূপ নীল আকাশে সাদা মেঘের সঙ্গে কাশফুলের সাদা শুভ্রতার মহামিলন ঘটবে চট্টগ্রাম নগরীর অন্যন্যা আবাসিক এলাকায়।

বাংলার প্রতিচ্ছবি। ছোট হয়ে যাওয়া নদী ছবিতে মিলে গেছে শেষ সীমানায়। দৃষ্টিনন্দন এই ছবিটি তুলেছেন সৌখিক ফটোগ্রাফার ফারুক মাঈনুদ্দিন

বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র। সবুজই প্রাণের স্পন্দন। সবুজ মানেই প্রকৃতি। প্রকৃতি মানেই প্রাণ। প্রকৃতি না থাকলে মানুষ থাকবে না। মানুষকে তাই প্রকৃতির সন্তান বলা হয়। প্রকৃতি মানুষকে শেখায়। চলতে-ফিরতে- বেঁচে থাকতে। জন্মের পর থেকে প্রকৃতির সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে মানুষের। প্রকৃতি দেয় প্রশান্তি। আমরা সেই প্রশান্তির বাংলাদেশকে উপভোগ করছি শতভাগ...

নীল আকাশে সাদা মেঘের ওড়াউড়ি, নদীর ধারে কাশফুল। স্বচ্ছ নীল আকাশ আর তার মধ্যে সাদা মেঘের সৌন্দর্য, নিচে গুচ্ছ গুচ্ছ কাশফুলের সাদার মেলা কার না মন কাড়ে! তাই তো লেখক লিখেছেন‘আজি শরতের আকাশে মেঘে মেঘে স্বপ্ন ভাসে।’ শরতের আগমন সত্যিই মনোমুগ্ধকর।

সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা বাংলাদেশের মোট জনগোষ্ঠীর প্রায় শতকরা ৭৭ জন গ্রামে বাস করে। আর এদেশে গ্রামের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্য। বর্তমান পরিসংখ্যান অনুযায়ী এদেশে গ্রামের সংখ্যা প্রায় ৯২ হাজার। গ্রাম বাংলার রূপ নিয়ে তাই কবির কন্ঠে ধ্বনিত হয়েছিল- “আমাদের গ্রাম খানি ছবির মতন// মাঠির তলায় এর ছড়ানো রতন।”

প্রকৃতি আমাদের জীবন তাই ভালবাসি বাংলাদেশ। ছুঁয়ে তার সবুজ-শ্যামলিমার নান্দনিকতাকে, খুঁজে সজিবতা।

প্রকৃতির বাংলাদেশ; বাংলাদেশের প্রকৃতি। সেই প্রকৃতির মাঝে দাঁড় বেয়ে যাচ্ছে মাঝি...

ঈদুল আজহা উপলক্ষে ফাঁকা হয়েছে যানজটময় রাজধানী ঢাকা। নাড়ির টানে রাজধানী ছেড়েছেন প্রায় ৬৫ লাখ মানুষ। পাড়ি জমিয়েছে গ্রামের বাড়িতে। ফাঁকা রাজধানীর দেখে একবার নয়ন জুড়িয়ে নিন।

ইডেন বাংলাদেশ নামে একটি সংস্থা জানুয়ারি থেকে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া কলেজে ১শ’ জন ছাত্র-ছাত্রীকে নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করবে ইডেন বাংলাদেশ। তাদের মূল স্লোগান - পরিবেশ, খাদ্য এবং ওষুধে বিষ প্রতিরোধে মানুষকে সচেতন করা

সুন্দরবনের বিখ্যাত গোলপাতা। বনের পাড়জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। দেখতে অসাধারণ। এক কথায় নয়নাভিরাম...

নদীমালা বাংলাদেশের গর্ব। প্রায় ৭০০টি নদী-উপনদী সমন্বয়ে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ নদীব্যবস্থা গড়ে ওঠেছে বাংলাদেশে। নদ-নদীর মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২৪,১৪০ কিমি। ছোট ছোট পাহাড়ি ছড়া, আঁকাবাঁকা মৌসুমি খাড়ি, কর্দমপূর্ণ খালবিল, যথার্থ দৃষ্টিনন্দন নদ-নদী ও এদের উপনদী এবং শাখানদী সমন্বয়ে বাংলাদেশের বিশাল নদীব্যবস্থা গড়ে ওঠেছে। বইছে অবিরাম...

করোনার কারণে চা পানকারীর সংখ্যা যেমন বেড়েছে, বেড়েছে গাছ থেকে তোলা কাঁচা চা পাতার দামও। গত বছরে যে দাম অস্বাভাবিকভাবে কমে গিয়ে বাগান মালিকদের কপালে দুশ্চিন্তার রেখা ফেলেছিল, এবার তা দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে যাওয়াতে লাভবান হচ্ছেন তারা। তবে এই দাম বৃদ্ধির পেছনে লকডাউনে বাগানগুলোতে চা উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার ব্যাপারটিকে মূল কারণ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।

ব্যস্ত কর্মজীবন থেকে একটু ছুটি পেলেই মন চাই শহরের বাইরে কোথাও যেতে। সবুজ শ্যামল গ্রাম্য প্রকৃতি। নির্মল কোমল বিশুদ্ধ বাতাসে আপনার প্রাণটা জুড়িয়ে যাবে।

তিস্তা হিমালয় থেকে নেমে পশ্চিমবঙ্গের সমভূমি হয়ে বাংলাদেশে প্রবাহিত হওয়ার আগে

কক্সবাজার বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্হিত একটি পর্যটন শহর। এটি চট্টগ্রাম বিভাগেরকক্সবাজার জেলার অন্তর্গত। কক্সবাজার তার নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের জন্য বিখ্যাত। এখানে রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক বালুময় সমুদ্র সৈকত, যার দৈর্ঘ্য ১২২ কি.মি পর্যন্ত বিস্তৃত। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সামুদ্রিক মৎস্য বন্দর এবং সাবমেরিন ক্যাবল ল্যান্ডিং স্টেশান। একসময় কক্সবাজার পানোয়া নামেও পরিচিত ছিল যার আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে হলুদ ফুল। এর আরো একটি প্রাচীন নাম হচ্ছে পালঙ্কি

ব্যস্ত কর্মজীবন থেকে একটু ছুটি পেলেই মন চাই শহরের বাইরে কোথাও যেতে। একটু বিরতি নিতে ঘুরে আসতে পারেন এশিয়ার সবচেয়ে বড় হাওর টাঙ্গুয়ার হাওর থেকে। সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলায় টাঙ্গুয়ার হাওরের অবস্থান। হাওরের উত্তরে রয়েছে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের সুউচ্চ পাহাড়ের রাশিমালা। অন্য তিন দিকে সবুজ শ্যামল জলধারার গ্রাম্য প্রকৃতি। হাওরের নির্মল কোমল বিশুদ্ধ বাতাসে আপনার প্রাণটা জুড়িয়ে যাবে।

জটিল রোগের পথ্য এই সামুদ্রিক রূপচাঁদা মাছ। পুষ্টিকর তো বটেই; স্নায়ু, ত্বক ও চোখের সুরক্ষায় এর জুড়ি নেই।

শ্রদ্ধা নিবেদন

এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবে নাক তুমি// সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি// বাংলাদেশের প্রকৃতি যেন বিচিত্র বর্ণের এক অ্যালবাম। হাওর-বাওর, বিল-ঝিল, নদী, সাগর, পাহাড়-উপত্যাকা এ অ্যালবামের ছবি। এমন একটি বিলের ছবি কার না হৃদয় কাড়ে।

নয়নাভিরাম, নান্দনিক, অপূর্ব, হৃদয়স্পর্শী সবগুলো শব্দই এই নামের সঙ্গে লাগালেও এর সৌন্দর্যের বিশ্লেষণ শেষ হবে না । বাংলাদেশেই, হ্যা এই আমাদের দেশেই যে এত চমৎকার এবং অপূর্ব একটি গ্রাম আছে তা অনেকেরই অজানা । রূপের শহর ভেনিস কিংবা রূপের নগরী বলে অনেক শহরেরই খেতাব আছে । কিন্তু বাংলাদেশের মতো ছোট একটি দেশের ছোট্ট একটি অনিন্দ্য সুন্দর গ্রামের কোন খেতাব নেই । বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দর গ্রাম হচ্ছে সিলেটের “পানতুমাই” ।

পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা হয়। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি প্রদান করে।

এই সবুজ শ্যামল বাংলাদেশ সত্যিই সুন্দর , অতুলনীয় । মাঠ ঘাঁট যেদিকে তাকাই সবুজে ভরা । অপরূপ সুন্দর সবুজ মাঠে চোখ জুড়িয়ে আসে ।

আমাদের এই সবুজ শ্যামল বাংলাদেশ সত্যিই সুন্দর , অতুলনীয় । মাঠ ঘাঁট যেদিকে তাকায় সবুজে ভরা । সবুজ মাঠে গেলে চোখ জুড়িয়ে আসে । অপরূপ সুন্দর মাঠে কৃষক ধান , গম , ভূট্রা, ছোলা , মসুরি , পাটসহ বিভিন্ন ফসল ফলায়।

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে যুগে যুগে মুগ্ধ হয়েছেন ভ্রমণকারীরা। স্বাভাবিকভাবে এ সৌন্দর্যের লীলাভূমি বাংলাদেশে পর্যটন শিল্প উন্নয়নের সম্ভাবনা অপরিসীম। ছবিতে একটি গ্রামে নিটোল নয়নাভিরাম দৃশ্য

টক-মিষ্টি স্বাদের ফল বরই। অনেকেই একে ‘কুল’ নামে চেনেন। বরই গাছগুলো এখন ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে। গাছের সৌন্দর্য যেন বেড়ে গেছে। আর কিছুদিন পরই ধরবে বরই। প্রতি বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে কুল গাছে ফুল আসে। ফল ধরতে ধরতে নভেম্বর-ডিসেম্বর। কাঁচা-পাকা উভয় অবস্থায় বরই খাওয়া যায়। কৃষকরা আশা করছেন এবার কুলের বাম্পার ফলন হবে।

টাঙ্গুয়া হাওড়কে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ বলে ঘোষণা করা হয় ২০০০ সালে। এটি সিলেট জেলার সুনামগঞ্জে অবস্থিত সবচেয়ে বড় হাওড়। এই হাওড় প্রায় ১০০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে প্রশস্ত দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মিঠাপানির জলাভূমি। শীতকালে হাওড় শুকিয়ে যায়, আবার বর্ষাকালে পানিতে ভরে যায়। আশেপাশের তুলনায় নিচু হওয়ায় বর্ষাকালে ভরা নদীর পানি হাওড়ে এসে জড়ো হয়। তাই বর্ষাকালই হল হাওড় ভ্রমণের উপর্যুক্ত সময়।

কক্সবাজারের মহেশখালীতে এক জেলের জালে ৮১টি সামুদ্রিক পোয়া মাছ ধরা পড়েছে। ১৭-২৫ কেজি ওজনের এসব মাছ বিক্রি হয়েছে ৪০ লাখ টাকায়।

বাকলাই ঝর্ণা সম্ভবত দেশের সবচেয়ে উঁচু ঝর্ণা। বান্দরবানের পাহাড়ের গভীরে বাকলাই গ্রামে অবস্থিত এই ঝর্ণাটি প্রায় ৩৮০ ফুট উঁচু। এখানে আছে আর্মি ক্যাম্প, যা অভিযাত্রীদের নিরাপদ। বাকলাই -এর পথে পাহাড়ী ছোট নদীও সবার চোখে পরে পথে। কিন্তু এর থেকে নীচে নয়নাভিরাম- বিস্ময়কর এই বাকলাই ঝরনা বাংলাদেশের গর্ব।

শাপলা; পুষ্প বৃক্ষ পরিবারের এক প্রকার জলজ উদ্ভিদ। এ পরিবারভূক্ত সকল উদ্ভিদই শাপলা নামে পরিচিত। সাদা শাপলা ফুল বাংলাদেশের জাতীয় ফুল। নানা রঙের শাপলা ফুল বাংলাদেশসহ ভারত উপমহাদেশে দেখা যায়। হাওড়-বিল ও দিঘিতে এটি বেশি ফোটে।

শুধু নদীর নয় বাংলাদেশ ফুলেরও দেশ। নানা ফুলে সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই জন্মভূমি চিরসবুজ বাংলাদেশ। আছে হাজারো রঙিন ফুলের সমারোহ। বাংলাদেশের ফুল, রঙ, রুপ, সুগন্ধ আর ঔষধি নানান গুণে আছে তার নানান বৈচিত্র্যও। তবে ফুল ভালোবাসেনা এমন লোক না যাবে না। ছবিতে মাধবিলতা, কি স্নিগ্ধ তার ঘ্রাণ...

শুধু নদীর নয় বাংলাদেশ ফুলেরও দেশ। নানা ফুলে সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা আমাদের এই জন্মভূমি চিরসবুজ বাংলাদেশ। আছে হাজারো রঙিন ফুলের সমারোহ। বাংলাদেশের ফুল, রঙ, রুপ, সুগন্ধ আর ঔষধি নানান গুণে আছে তার নানান বৈচিত্র্যও। তবে ফুল ভালোবাসেনা এমন লোক না যাবে না। ছবিতে মায়াবতী সুগন্ধি ফুল কাঠগোলাপ, কি স্নিগ্ধ তার ঘ্রাণ...

ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুই ছবি ভাইরাল হয়েছে। একটিতে মাছ শিকারের পর বড়শি হাতে প্রধানমন্ত্রীকে দেখা যাচ্ছে, অন্যটিতে তিনি সেলাই করছেন। প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ. রহমান তার ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে শনিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ওই ছবি আলোচিত ওই দুই ছবি পোস্ট করেছিলেন

শীত সমাগম : বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এখন শীতের আমেজ। কুয়াশাঘেরা শীতের সকালের বিভিন্ন ধরনের কর্মকাণ্ডের ছবি। শীতের সকালের কয়েকটি ছবি নিয়ে আমাদের অ্যালবাম

১০ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস। বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন-সংগ্রামের এক অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৮৭ সালের এই দিনে স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনে বুকে-পিঠে ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’ লেখা স্লোগান নিয়ে মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন নূর হোসেন। মিছিলটি রাজধানীর জিরো পয়েন্ট (বর্তমান শহীদ নূর হোসেন চত্বর) এলাকায় পৌঁছালে পুলিশ গুলি চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে নূর হোসেন শহীদ হন

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশের। বাংলাদেশের সৌন্দর্যের দেখে মুগ্ধ কবি জীবনানন্দ দাশ- ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর।’

প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূরূপ লীলাভূমি বাংলাদেশের সৌন্দর্যের দেখে মুগ্ধ বিশ্ববাসী। কবি জীবনানন্দ দাশ দেখেছেন এভাবে, ‘বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না আর।’

ছয় ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে শুরু হয়েছে শরৎকাল। আর শরৎকাল মানেই আকাশে মেঘের খেলা, সেই সঙ্গে খোলা মাঠে কাশফুলের দোল। অসম্ভব সুন্দর এই দৃশ্য থাকবে ভাদ্র-আশ্বিন এই দুই মাসজুড়েই। শরৎ ও কাশফুলের বন্দনা তাই তো কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতায়, ‘কাশফুল মনে সাদা শিহরণ জাগায়, মন বলে কত সুন্দর প্রকৃতি, স্রষ্টার কি অপার সৃষ্টি।’ রবীন্দ্রনাথ প্রাচীন গ্রন্থ ‘কুশজাতক’র কাহিনি অবলম্বন করে ‘শাপমোচন’ নৃত্যনাট্য রচনা করেছেন।

প্রাকৃতিক সৌন্দয়্যের লীলাভূমি বাংলাদেশ। বিলে ফোটে শাপলা-শালুক। সবুজের অপরূপ সৌন্দর্যে দিয়ে ঘেরা এই দেশটির নাম বাংলাদেশ। সেই দেশের খিচু অপরূপ দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে

`১৯৫৪ সালে আমি মন্ত্রীর মেয়ে ছিলাম, তারপর আমি রাষ্ট্রপতির মেয়ে ছিলাম। আমি প্রধানমন্ত্রী মেয়ে ছিলাম। তারপর আমি নিজে প্রধানমন্ত্রী ছিলাম এবং বর্তমান আছি। কাজেই দুর্নিতি করে যদি নিজের ভাগ্য গড়ার ইচ্ছা থাকতো তাহলে বহু আগেই নিজের জন্য করতে পারতাম। কিন্তু আমি তা করিনি। আমি বাংলার জনগনকে ভালোবাসি। এরাই আর সম্পদ'

অপরূপ বাংলাদেশ। এদেশের পথে প্রান্তরে ছড়িয়ে রয়েছে প্রকৃতির সৌন্দর্যময় নির্যাসের দৃশ্য। সুন্দরবন, কাপ্তাই কিংবা দেশের যেকেনা অঞ্চলের প্রকৃতি রাঙিয়ে দিয়েছে বাংলাদশকে

বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। ইতোমধ্যে নয় লাখ আট হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছেন। আক্রান্ত হয়েছেন দুই কোটি ৮০ লাখ ৬৪ হাজারের বেশি মানুষ। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন এক কোটি ৮৭ লাখের বেশি।

মরিচের খেতে ব্যস্ত কিষান-কিষানি। সিংজানি গ্রাম, নন্দীগ্রাম, বগুড়া

পর্যাপ্ত পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে যায় পুরান ঢাকার বিভিন্ন সড়কে। ভোগান্তিতে বাসিন্দারা ও চলাচলকারীরা। গতকাল বিকেলে আগা সাদেক লেনে

নারায়ণগঞ্জের মসজিদে বিস্ফোরণের ঘটনায় টানা পাঁচ দিন যন্ত্রণা ভোগের পর মারা যান মো. হান্নান। বাবার মৃত্যুতে কান্নায় ভেঙে পড়েন ছেলে শাহজালাল। গতকাল রাত আটটার দিকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।

পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।

পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।

পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।

উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।