• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১২:২০

পালি হিলের বাড়ি কত কোটিতে বিক্রি করলেন কঙ্গনা?

  • বিনোদন       
  • ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪       
  • ১৯
  •       
  • ১০-০৯-২০২৪, ২০:০৪:১৫

পথরেখা অনলাইন : বড় সাধ করে মুম্বাইয়ের পালি হিল এলাকায় একটি বাড়ি কিনেছিলেন কঙ্গনা রানাউত। অল্প বয়সে বাড়ি ছেড়ে মুম্বাই চলে গিয়েছিলেন তিনি, অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে। দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের পর মেলে সাফল্য। পেয়েছেন যশ, প্রতিপত্তি। যদিও এই মুহূর্তে মুম্বাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ কমছে তাঁর। অভিনয় থেকে রাজনীতির জগতে পা রেখেছেন কঙ্গনা। প্রথমবার নির্বাচনে প্রার্থী হয়েই জয়ী হয়েছেন তিনি। এখন তিনি বিজেপির সংসদ সদস্য। যদিও সামনেই তার ছবি ‘ইমার্জেন্সি’ মুক্তি। কিন্তু একের পর এক আইনি জটিলতা চলছে সে ছবি নিয়ে। ছবির মুক্তি ঘিরেও বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। এর মধ্যেই নাকি মুম্বাইয়ে নিজের বিলাসবহুল বাড়ি বিক্রি করে দিলেন কঙ্গনা! মুম্বইয়ের বান্দ্রা এলাকার এই বাড়িতেই রয়েছে কঙ্গনার প্রযোজনা সংস্থা ‘মণিকর্ণিকা ফিল্মস’।

২০১৭ সালে কঙ্গনা তাঁর এই বাড়িটি কেনেন ২০ কোটি টাকা দিয়ে। এই বাড়ি বন্ধক দিয়েই ২০২২ সালে ২৭ কোটি টাকার ঋণও করেন। এ বার সেই দোতলা বাড়িটি ৪০ কোটি টাকায় বিক্রি করে দিলেন কঙ্গনা। বাড়ির সঙ্গে ৫০০ বর্গফুটের গাড়ি রাখার জায়গাও রয়েছে। এই বাড়ির অন্দরসজ্জার জন্যও বড় অঙ্কের টাকা খরচ করেছিলেন কঙ্গনা। যদিও ২০২০-তে বৃহন্মুম্বাই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের (বিএমসি)-র রোষের মুখে পড়েছিল এই বাড়িটি। অবৈধ নির্মাণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল কঙ্গনার বাড়িকে। তার পর সেটি ভেঙে ফেলারও সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু বম্বে হাই কোর্টের পক্ষ থেকে স্থগিতাদেশ আসার পরে বাড়ি ভেঙে ফেলার কাজ বন্ধ হয়। পরবর্তী কালে বৃহন্মুম্বই মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের বিরুদ্ধে মামলা করে প্রায় ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চান অভিনেত্রী।

রাজনীতির জন্য এখন কঙ্গনার অধিকাংশ সময়ই কাটছে দিল্লি ও হিমাচল প্রদেশে। সেই কারণেই মুম্বাইয়ের বাড়িটি তিনি বিক্রি করে দিচ্ছেন বলেই মনে করা হচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে,তবে কি ‘ইমার্জেন্সি’ বানাতে গিয়ে অর্থসঙ্কটের মুখে পড়লেন কঙ্গনা! বাড়ি বিক্রি করে পাকাপাকি ভাবে মুম্বাই শহরও ছাড়ছেন? কী হবে তার অভিনয় জীবনের?
পথরেখা/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।