• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
    ৯ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০১:১৯

বার্সেলোনার বড় জয়ে ‘বার্থডে বয়’ লেভান্ডভস্কির জোড়া গোল

দেশকন্ঠ ডেস্ক : লা লিগায় তিন ম্যাচ পর জয়ের দেখা পেল বার্সেলোনা। সান সেবাস্তিয়ানে রিয়াল সোসিয়েদাদকে ৪-১ গোলে হারিয়ে মৌসুমের প্রথম জয় তুলে নিল কাতালান দলটি। বার্সার ছন্দে ফেরার দিনে নতুন ক্লাবের হয়ে গোলের খাতা খুলেছেন পোলিশ ‘গোলমেশিন’ রবার্ট লেভান্ডভস্কিও। তার জোড়া গোলের সঙ্গে উসমান দেম্বেলে এবং আনসু ফাতির একটি করে গোলে বড় জয় পেয়েছে তারা। সোসিয়েদাদের মাঠে ম্যাচের মাত্র ৪৪ সেকেন্ডে প্রথম গোল পেয়ে যায় বার্সেলোনা। ‘বার্থডে বয়’ লেভান্ডভস্কির ক্যারিয়ারের দ্রুততম গোলে লা লিগায় ৩৬০ মিনিটের গোলখরা কাটে তাদের। বার্সার বক্সে ফ্রেঙ্কি ডি ইয়ং সোসিয়েদাদের তাকেফুসা কুবোকে ফেলে দিলে পেনাল্টির রব তোলে স্বাগতিকরা। তবে রেফারি তাতে কর্ণপাত না করে খেলা চালিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দেন। রেফারির অভয় পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে প্রতি-আক্রমণে ওঠে বার্সা। সেই প্রতি-আক্রমণে অ্যালেক্স বালদের রক্ষণচেরা পাস ধরে আট মিটার দূর থেকে জোরালো নিচু শটে লক্ষ্যভেদ করেন লেভান্ডভস্কি।
 
দারুণ শুরুর পর অবশ্য খেই হারাতে বেশি সময় লাগেনি বার্সেলোনার। ষষ্ঠ মিনিটে ডি ইয়ং পজেশন হারানোর পর বল পেয়ে যান ডেভিড সিলভা, তার বুদ্ধিদীপ্ত পাস ধরে গোলমুখে শট নেন সোসিয়েদাদের সুইডিশ ফরোয়ার্ড অ্যালেক্সান্ডার ইসাক। বার্সা ডিফেন্ডার এরিক গার্সিয়ার গায়ে লেগে বল গোলরক্ষক মার্ক আন্দ্রে টার স্টেগেনের মাথার ওপর দিয়ে জালে প্রবেশ করে। দ্রুত সমতায় ফেরার পর ম্যাচে এগিয়ে যাওয়ার ভালো কিছু সুযোগ পেয়েছিল সোসিয়েদাদ। তবে কুবো-সিলভাদের ফিনিশিং দুর্বলতায় ম্যাচের এগিয়ে যেতে পারেনি তারা। ১-১ সমতায় থেকেই বিরতিতে যায় দুই দল। দ্বিতীয়ার্ধে ৬৩ মিনিটে ফেরান তোরেসের বদলি হিসেবে নামেন ফাতি। এরপর বার্সার নতুন ‘নাম্বার টেন’ একাই যেন ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন। মাঠে নামার পাঁচ মিনিটের মধ্যেই দেম্বেলে এবং লেভান্ডভস্কিকে দিয়ে গোল করান তিনি। ৬৬ মিনিটে তার ব্যাকহিল পাস থেকে বল পেয়ে নিচু শটে সোসিয়েদাদের জাল কাঁপান দেম্বেলে। দুই মিনিট পর তার অ্যাসিস্টে ম্যাচে দ্বিতীয়বারের মতো লক্ষ্যভেদ করেন লেভান্ডভস্কি। সতীর্থদের দিয়ে দুই গোল করানোর পর ৭৯ মিনিটে ফাতি নিজেই সোসিয়েদাদের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠোকেন। ১০ মিটার দূর থেকে তার বুদ্ধিদীপ্ত ফিনিশে বড় জয় নিশ্চিত হয় বার্সার। এই জয়ে দুই ম্যাচ থেকে চার পয়েন্ট নিয়ে এখন লিগ টেবিলের শীর্ষে রয়েছে জাভির দল।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।