দেশকণ্ঠ প্রতিবেদন : আগামী মৌসুমের জন্য প্যারিস সেন্ট জার্মেইর (পিএসজি) সাথে নতুন করে চুক্তি না হওয়ায় লিওনেল মেসির ক্লাব বদলের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বার্সা কোচ জাভি ও সভাপতি লাপার্তোর কথায় নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। পুরনো ক্লাবে ফেরা নিয়ে যখন চারিদিকে গুঞ্জন, তখন মুখ খুলেছেনএলএম টেন। চলতি জুনের শেষে পিএসজির সঙ্গে শেষ হয়ে যাচ্ছে মেসির বর্তমান চুক্তির মেয়াদ। সম্ভাব্য গন্তব্য হিসেবে অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল পুরনো ক্লাব বার্সেলোনার নাম। দিন কয়েক আগে বার্সার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাফা ইউস্তের বরাতে জানা গিয়েছিল, আর্জেন্টাইন বিশ্বকাপজয়ীকে পুনরায় ন্যু ক্যাম্পে ফেরাতে ইতোমধ্যে যোগাযোগ করেছে কাতালান ক্লাবটি। এবার মেসি নিজেই তার ভবিষ্যত গন্তব্য নিয়ে মুখ খুলেছেন। সম্প্রতি ফরাসি ফ্যাশন হাউজ লুই ভিতোঁর বিজ্ঞাপনী প্রচারণার এক অনুষ্ঠানে মেসির কারছে তার ভবিষ্যত সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। মেসি খুব কৌশলী জবাব দেন, ’সামনের সময়গুলো নিয়ে কোন সংকট তৈরি হবে বলে মনে হয়ন না। জানি না সামনে কী আছে, আমার ভবিষ্যত কী। আমি কল্পনা করতে পছন্দ করি। কী হতে পারে, তা নিয়ে ভাবতে পছন্দ করি। কিন্তু আমি সত্যিই জানি না, আমার ভবিষ্যৎ কোথায়। সৃষ্টিকর্তা যা চান, তাই হবে’।
২০২১ সালের ১ জুলাই ফ্রি এজেন্টে পরিণত হন মেসি। তবে তার দল ছাড়ার ব্যাপারটি ছিল পুরো অবিশ্বাস্য। পরে ৫ আগস্ট জানা যায়, বার্সায় থাকছেন না মেসি। এর পাঁচ দিন পর তিনি চুক্তি করেন পিএসজির সঙ্গে। অথচ বার্সেলোনা সমর্থকরা ছিলেন নাছোড়বান্দা, তারা প্রিয় ফুটবলারকে অন্য কোনো ক্লাবের জার্সিতে দেখতে মোটেই প্রস্তুত ছিলেন না। কিন্তু বাস্তবতার কাছে যে সব কিছুই তুচ্ছ! ক্লাবের সঙ্গে নিজের চুক্তি নবায়ন করার কোনো উপায় না থাকায় বাধ্য হয়েই নিজের ঘর ছাড়তে হয় মেসিকে। তবে নতুন ঘরে খুব একটা স্বস্তিতে নেই মেসি। পিএসজির হয়ে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ স্বপ্ন হাতছাড়া হওয়ার পর সমর্থকদেরও কম দুয়োধ্বনি শুনতে হয়নি তাকে। এখণ মেসির বার্সায় ফেরার গুঞ্জনে লাপোর্তার হাওয়া। পিএসজিতে লিওনেল মেসির ভবিষ্যৎ ঝুলছে। সম্ভাব্য গন্তব্য হিসেবে অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল পুরনো ক্লাব বার্সেলোনার নাম।
দিন কয়েক আগে বার্সার ভাইস প্রেসিডেন্ট রাফা ইউস্তের বরাতে জানা গিয়েছিল, আর্জেন্টাইন বিশ্বকাপজয়ীকে পুনরায় ন্যু ক্যাম্পে ফেরাতে ইতোমধ্যে যোগাযোগ করেছে কাতালান ক্লাবটি। তারপর আর ঠেকায় কে! একদিকে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে সমর্থকরা। অন্যদিকে, দুয়ে দুয়ে চার মেলাতে শুরু করেছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমও। ২০২১ সালের ১ জুলাই ফ্রি এজেন্টে পরিণত হন মেসি। তবে তার দল ছাড়ার ব্যাপারটি ছিল পুরো অবিশ্বাস্য। পরে ৫ আগস্ট জানা যায়, বার্সায় থাকছেন না মেসি। এর পাঁচ দিন পর তিনি চুক্তি করেন পিএসজির সঙ্গে। অথচ বার্সেলোনা সমর্থকরা ছিলেন নাছোড়বান্দা, তারা প্রিয় ফুটবলারকে অন্য কোনো ক্লাবের জার্সিতে দেখতে মোটেই প্রস্তুত ছিলেন না। কিন্তু বাস্তবতার কাছে যে সব কিছুই তুচ্ছ! ক্লাবের সঙ্গে নিজের চুক্তি নবায়ন করার কোনো উপায় না থাকায় বাধ্য হয়েই নিজের ঘর ছাড়তে হয় মেসিকে। তবে নতুন ঘরে খুব একটা স্বস্তিতে নেই মেসি। পিএসজির হয়ে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ স্বপ্ন হাতছাড়া হওয়ার পর সমর্থকদেরও কম দুয়োধ্বনি শুনতে হয়নি তাকে। চলতি বছরের জুনেই ক্লাবটির সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে মেসির।
যদিও এখনো পর্যন্ত চুক্তি নবায়নের তেমন আভাস পাওয়া যায়নি। আগে থেকেই গুঞ্জন ছিল ক্লাব ছাড়তে পারেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা। নতুন গন্তব্য হিসেবে বার বার ওঠে আসছিল বার্সেলোনার নাম। যদিও এ নিয়ে মুখ কুলুপ এঁটেছিল দুই পক্ষই। মেসির ক্লাব ছাড়ার পেছনে বার্সেলোনা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তার সঙ্গে শীতল সম্পর্ককে দায়ী করে থাকেন অনেকে। সাম্প্রতিক সময়ে মেসির ব্যাপারে বেশ ভালো ভালো কথাই বলছিলেন লাপোর্তা। এমনকী মেসির মতো বিশ্বতারকা ফুটবলারকে আবারো ক্লাবে ফেরানোর আগ্রহের কথাও লুকাননি কেউ। এদিকে, রোববার গেতাফের বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ের দিনে গ্যালারিতে উপস্থিত ছিলেন বার্সেলোনা সভাপতি হুয়ান লাপোর্তা। এদিন সমর্থকদের সঙ্গে ছবি তুলতেও দেখা গেছে তাকে। এমনই সময় এক সমর্থক জানতে চান, মেসি পুনরায় ফিরছেন কি না? ভাবনাচিন্তা ছাড়াই লাপোর্তার জবাব, হ্যাঁ। মেসির বার্সেলোনায় ফেরার গুঞ্জনে এমন খবর নিশ্চিতভাবেই হাওয়া দেবে। এদিকে, নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন এত জল্পনা-কল্পনা, তখন মেসি সেটির ভার সৃষ্টিকর্তার হাতেই ছেড়ে দিয়েছেন। বলেন, ‘আমি কল্পনা করতে পছন্দ করি। কী হতে পারে, তা নিয়ে ভাবতে পছন্দ করি। কিন্তু আমি সত্যিই জানি না, আমার ভবিষ্যৎ কোথায়। সৃষ্টিকর্তা যেখানে রেখেছেন, সেখানেই হবে।’ সামনের সময়গুলোতে অনেক চমক অপেক্ষা করছে।
দেশকণ্ঠ/আসো