• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
    ৯ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০১:১৭
ফেডারেশন কাপের ফাইনাল ৩০ মে

১৪ বছর পর আবাহনী-মোহামেডান মহারণ

মোয়াজ্জেম হোসেন রাসেল : বাংলাদেশে পেশাদার ফুটবলের যাত্রা শুরুর পর থেকেই যেন অপরিচিত দলের নাম মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব লিমিটেড। প্রথম তিন আসরে আবাহনী হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতলে মোহামেডান হয় রানার্সআপ। এরপর আবাহনী একাধিকবার চ্যাম্পিয়ন হলেও সাদা-কালোরা আর রানার্সআপও হতে পারেনি। যদিও ২০১৮ সালে বসুন্ধরা কিংসের উত্থানের পর থেকে আবাহনীও অনেকটাই ম্রিয়মান। এখন দুই দলকেই লড়তে হয় রানার্সআপ দল হতে। তবে দীর্ঘদিন পর হলেও ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে আবাহনী-মোহামেডান। সময়ের হিসেবে ১৪ বছর পর ফেড কাপের শিরোপার জন্য দেশের দুই ঐতিহ্যবাহী দলটি মাঠে নামার অপেক্ষায় রয়েছে। মঙ্গলবার কুমিল্লার ভাষা সৈনিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে বিকাল ৩.১৫ মিনিটে হবে এই মহারন। শক্তির বিচারে আকাশী-নীল জার্সিধারীরা এগিয়ে থাকলেও আলফাজ আহমেদের কোচিংয়ে মোহামেডান এখন রয়েছে সাফল্যের রাস্তায়। যদিও পেশাদার লিগের সর্বশেষ দুই দলের মধ্যকার খেলাটি অমিমাংসিতভাবে শেষ হয়। একযুগেরও বেশি সময় পর ঘরোয়া কোন টুর্নামেন্টের ফাইনালে খেলবে দুই চিরপ্রতিদ্বন্ধি মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও ঢাকা আবাহনী লিমিটেড। এই ম্যাচের আগে যদিও রেফারিং নিয়ে মোহামেডান সমর্থকরা কিছুটা উদ্বিগ্ন।
 
বসুন্ধরা গ্রুপ ফেডারেশন কাপের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচটা জমজমাট হবে বলেই প্রত্যাশা। সমর্থকপুষ্ট এ দুই দলের ম্যাচের আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) কাছে কিছু দাবী পেশ করেছেন মোহামেডনের সমর্থকেরা। মতিঝিলের ক্লাব প্রাঙ্গনে মোহামেডানের সমর্থকরা ফেডারেশন কাপের ফাইনাল নিয়ে একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। মোহামেডানের পাঁচটি সংগঠনের প্রতিনিধিরা সম্মিলিতভাবে ‘মোহামেডান সমর্থক পরিবার’ ব্যানারে এক হয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। মুখপাত্র হিসেবে এফ এম রফিক উদ্দিন কুমিল্লায় অনুষ্ঠেয় ৩০ মে’র ফাইনালে নিরপেক্ষ রেফারিংয়ের জন্য বিদেশি রেফারির দাবি জানান। হঠাৎ এই সংবাদ সম্মেলন করার কারণ সম্পর্কে মোহামেডান সমর্থক দলের সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন বলেন, ‘এই মৌসুমে অনেক ম্যাচে আমরা রেফারির বৈরী সিদ্ধান্তের শিকার হয়েছি’।
 
’শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আমরা ফাইনালে উঠেছি। এত বছর পর মোহামেডান ফাইনালে উঠেছে, তাই রেফারিং যেন নিরপেক্ষ হয় সে দাবি আমাদের’, এমনটাই জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে। রেফারিংয়ের পাশপাশি মোহামেডান সমর্থকদের কাঠগড়ায় এখন আবাহনীর ম্যানেজার সত্যজিৎ দাশ রুপু। বাফুফের নির্বাহী সদস্য হয়েও ক্লাবের ম্যাচে রুপুর ডাগআউটে দাড়ানোর বিষয়টি মোহামেডান সমর্থকদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। বাফুফে কর্তাদের ক্লাবের পরিচয়ে ডাগআউটে দাড়ানো নিয়ে মাঝে মধ্যে প্রশ্ন উঠলেও এর স্থায়ী সমাধান মেলেনি। তাই এবার মোহামেডান সমর্থকরা দাবী তুলেছেন রুপু যেন ডাগআউটে না থাকেন। সংবাদ সম্মেলন শেষে বাফুফে সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে দাবি-দাওয়া সম্বলিত একটি চিঠি তার হাতে তুলে দেন মোহামেডান সমর্থক পরিবারের কর্তারা । জানা গেছে, বাফুফে সভাপতির সঙ্গে আলোচনা করে তারা খানিকটা আশ্বস্ত।
 
এ প্রসঙ্গে রফিক উদ্দিন বলেন,‘সালাউদ্দিন ভাই আমাদের দাবিগুলো বেশ গুরুত্ব সহকারে দেখেছেন। তিনি বাফুফের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদককে পার্শ্ববর্তী দেশের রেফারিদের খোঁজ নিতে বলেছেন। পাঁচ দিন পরই ফাইনাল বিদেশি রেফারি আনা কষ্টকর। তাই তিনি বাফুফের রেফারিজ বিভাগের প্রধানকে কড়া নির্দেশনা দিয়েছেন যাতে ফেডারেশন কাপের ফাইনালে নিরপেক্ষ রেফারিং হয়।’ ঘরোয়া ফুটবলে দীর্ঘদিন ধরেই মোহামেডান-আবাহনী ফাইনাল দেখেন না দেশের ফুটবলপ্রেমীরা। এ নিয়ে আক্ষেপ কম নয় সাদাকালো সমর্থকদের। তবে এবার তাদের সেই আক্ষেপ ঘুচছে। চলতি মৌসুমের দ্বিতীয় টুর্নামেন্ট বসুন্ধরা গ্রুপ ফেডারেশন কাপের ফাইনালে খেলছে ঐতিহ্যবাহী ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও পেশাদার লিগের ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন ঢাকা আবাহনী লিমিটেড। সর্বশেষ ২০০৯ সালে এই টুর্নামেন্টের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পরস্পরের মুখোমুখি হয়েছিল তারা। ওই ফাইনালে আবাহনীকে টাইব্রেকারে ৪-১ গোলে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল মোহামেডান। এরপর আবাহনী এই টুর্নামেন্টের চার আসরে চ্যাম্পিয়ন হলেও মোহামেডান সেমিফাইনালের গন্ডিই পেরুতে পারেনি।
 
অবশেষে সাদাকালোদের জন্য এলো সেই মহেন্দ্রক্ষণ। একযুগেরও বেশি সময় পর ফেডারেশন কাপের ফাইনালে উঠে তারা পেল চিরপ্রতিদ্বন্ধী আবাহনীকে। ফেডারেশন কাপের চলতি আসরের প্রথম সেমিফাইনালে ৯ মে বসুন্ধরা কিংসকে ২-১ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠে মোহামেডান। অন্যদিকে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রকে বিদায় করে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে মোহামেডানের সঙ্গী হয় ঢাকা আবাহনী। এদিন কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত শেষ চারের দ্বিতীয় ম্যাচে ঢাকা আবাহনী ৩-০ গোলে হারায় শেখ রাসেলকে। বিজয়ী দলের হয়ে স্থানীয় ফরোয়ার্ড ফয়সাল আহমেদ ফাহিম জোড়া গোল করলে অন্যটি করেন কোস্টারিকার ফরোয়ার্ড ড্যানিয়েল কলিন্দ্রেস। ম্যাচের শুরু থেকেই ছন্দময় ফুটবল উপহার দেয় ঢাকার আকাশী-হলুদরা। তারা একের পর এক আক্রমণে ব্যতিব্যস্ত করে তোলে শেখ রাসেলের রক্ষণভাগকে। যদিও গোল পেতে প্রায় আধঘন্টা অপেক্ষায় থাকতে হয় আবাহনীকে। শেখ রাসেলও পাল্টা আক্রমণে গিয়ে কয়েকটি সুযোগ তৈরি করে। তবে ফরোয়ার্ডদের ব্যর্থতায় গোল পায়নি তারা। ম্যাচের ৩৭ মিনিট পযন্ত আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণে খেলা চললেও পরের মিনিটেই এগিয়ে যায় আবাহনী। ৩৮ মিনিটে নিজেদের রক্ষণভাগ থেকে কোস্টারিকার ফরোয়ার্ড কলিন্দ্রেসকে লং পাস দেন আবাহনীর ডিফেন্ডার রেজাউল রেজা। তার পাস ধরে বাঁ প্রান্ত দিয়ে রাসেলের বক্সে ঢুকে পড়েন কলিন্দ্রেস।
 
বক্সে ঢুকেই ডান পায়ে শট নেন তিনি। তার সেই শট ডান পোস্টে লেগে বল প্রবেশ করে রাসেলের গোলবারে (১-০)। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় আবাহনী। বিরতি থেকে ফিরে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ব্যবধান দ্বিগুন করে তারা। ম্যাচের ৫১ মিনিটে বাঁ প্রান্ত থেকে আবাহনীর ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার রাফায়েল অগাস্তোর কাটব্যাকে বল পেয়ে চলতি বলে পা চালিয়ে শেখ রাসেলের জাল কাঁপান ফয়সাল আহমেদ ফাহিম (২-০)। ৬১ মিনিটে বক্সের কাছেই ফ্রি কিক পায় শেখ রাসেল। অধিনায়ক জামাল ভুইয়ার ফ্রি কিক বক্সে জটলার মধ্যে থেকে ক্লিয়ার করেন আবাহনীর সোহেল রানা। ৬৬ মিনিটে মাঠের বা প্রান্ত থেকে জামাল ভুইয়ার ফ্রি কিক কর্ণারের বিনিময়ে রক্ষা করেন আবাহনীর ডিফেন্ডাররা। এমফন উদোহের কর্ণার বক্সে জটলার মধ্যে থেকে লাফিয়ে উঠে হেডে ক্লিয়ার করেন কলিন্দ্রেস। ৭১ মিনিটে বাঁ প্রান্ত থেকে রাফায়েলের ক্রস ফয়সাল আহমেদ ফাহিম পেয়ে দারুণ এক গোল আদায় করে নেন। বল পেয়ে তিনি তরিৎ দূরপাল্লার শটে গোল করে দলকে ৩-০ ব্যবধানে এগিয়ে নেন। এর সাত মিনিট পর বাঁ প্রান্ত থেকে কলিন্দ্রেস জোড়ালো শট নিলে অল্পের জন্য তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। বাকি সময় আর কোন গোল না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত সহজ জয়ে ফাইনালের টিকিট কাটে ঢাকা আবাহনী লিমিটেড। আজকের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচটি জমজমাট হবে বলেই প্রত্যাশা।
 
অর্ধকোটি টাকার বোনাস ঘোষণা মোহামেডানের
এক যুগেরও বেশি সময় পর ফেডারেশন কাপের ফাইনালে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে দুই ঐতিহ্যবাহী দল আবাহনী-মোহামেডান। আবাহনী সাম্প্রতিক সময়ে লিগ শিরোপা না জিতলেও বিভিন্ন টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে একাধিকবার। অন্যদিকে মোহামেডান ঘরোয়া ফুটবলে ২০১৪ সালের পর আর কোনো ট্রফি জিততে পারেনি। দীর্ঘদিনের শিরোপাখরা ঘোচানোর সুযোগ এবার মতিঝিলের ক্লাবটির সামনে। চিরপ্রতিদ্বন্ধী আবাহনীকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলে ফুটবলার ও কোচিং স্টাফদের জন্য ৪০ লাখ টাকা বোনাস ঘোষণা করেছেন ক্লাবের অন্যতম পরিচালক ও ফুটবল কমিটির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর। মৌসুমের সবচেয়ে শক্তিশালী দল বসুন্ধরা কিংসকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠে মোহামেডান। দীর্ঘদিন পর ফেডারেশন কাপের ফাইনালে ওঠায় ৪০ লাখ টাকা বোনাসের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন এই সংগঠক। মোহামেডান ক্লাবের ফুটবল দল গঠন ও পুর্নজাগরণের পেছনে গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রয়েছে দেশের এই বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক ও শিল্পপতির। গত মৌসুমে ফেডারেশন কাপ ও স্বাধীনতা কাপ দুই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য আবাহনী ৭৫ লাখ টাকা বোনাস দিয়েছিল। ফাইনাল উপলক্ষে দুই দলই সোমবার থেকে কুমিল্লায় অবস্থান করছে। 
দেশকণ্ঠ/আসো

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।