• শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০৯:২১

মার্টিনেজের দেখা পেলেন ভক্ত

পথরেখা অনলাইন : প্রিয় তারকাকে এক নজর দেখতে কত কিছুই না করে ভক্ত-সমর্থকরা। অনেক কাঠখড় পোড়ানোর পর যখন তারকার মুখোমুখি হন ভক্ত সে সময়ের অনুভূতি কেমন তা এখন ভালোই বুঝছেন মেহেদী জামান সনেট। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ ঢাকায় আসছেন খবরটি নিশ্চিত হওয়ার পর থেকেই তাকে দেখতে যেন তর সইছিল না বাংলাদেশি এই ভক্তের। মার্টিনেজের এশিয়া ট্যুরের এজেন্ট স্পোর্টস প্রমোটর শতদ্রু দত্ত’র সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছিলেন পেশায় এই ব্যবসায়ী। তবে মার্টিনেজের ঢাকা সফরের স্পন্সর ফান্ডেড নেক্সটের কোম্পানি নেক্সট ভেঞ্চার আগেই জানিয়েছিল, সাধারণ ক্রীড়ামোদীরা তাকে দেখার সুযোগ সেভাবে পাবেন না। নেক্সট ভেঞ্চারের সিইও সৈয়দ আব্দুল্লাহ জায়েদ এবং চীফ স্ট্র্যাটেজিক অফিসার সৈয়দ আব্দুল্লাহ গালিব এক বিবৃতিতে জানান, 'আমাদের ইচ্ছে ছিল মার্টিনেজকে নিয়ে একটি পাবলিক অনুষ্ঠান করার।  ঈদের ছুটি এবং তিনি খুবই কম সময় ঢাকায় থাকবেন ফলে সেই অনুষ্ঠান সম্ভব হচ্ছে না।' জানা যায়, প্রতিষ্ঠানটির অফিসে স্টাফরা কিছু সময় কাটাবে তার সঙ্গে। এছাড়া আমন্ত্রিত কয়েকজন অতিথি থাকবেন।
 
কাতারের লুসাইল স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের ফাইনালে ফ্রান্সের সামনে চীনের দুর্ভেদ্য মহাপ্রাচীর হয়ে থাকা মার্টিনেজের বাংলাদেশে আসা নিয়ে উচ্ছ্বাসের কমতি ছিল না এ দেশের আকাশী-সাদা সমর্থকদের। তবে তাদের হতাশই করেছে আয়োজক প্রতিষ্ঠান। অবশ্য ভাগ্যের ফেরে মার্টিনেজের দেখা পেয়েছেন মেহেদী জামান সনেট। বাংলাদেশ সময় আজ ভোরে ঢাকায় নেমে হোটেল ওয়েস্টিনে উঠেছেন মার্টিনেজ। বিষয়টি আগে থেকেই জানতেন সনেট। আর তাই অভিজাত এই হোটেলটিতে রুম বুক করে রেখেছিলেন। কিন্তু তিনি কি জানতেন যার দেখা পেতে এত মরিয়া চেষ্টা, পাশাপাশি রুমেই থাকবেন তারা! হ্যাঁ, হোটেল ওয়েস্টিনে পাশাপাশি রুমেই থাকা হয়েছে মার্টিনেজ ও সনেটের। আর সে কারণেই প্রিয় তারকাকে কাছ থেকে দেখার এবং মুহূর্তটাকে ফ্রেমবন্দি করে রাখার সৌভাগ্য হয়েছে এই ভক্তের। নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, অভাবনীয় মুহূর্ত আমার জন্য। মার্টিনেজের সঙ্গে সাক্ষাতের অনেক চেষ্টা করেছি। কলকাতার এজেন্টের সঙ্গেও দীর্ঘদিন ধরে যোগাযোগ রেখেছি। এখানে হোটেল বুক করে রেখেছি। কিন্তু এভাবে দেখা পেয়ে যাব এটা অবিশ্বাস্য। মার্টিনেজকে নিয়ে তিনি বলেন, খুবই জেন্টলম্যান। ফ্রান্সের বিপক্ষে বিশ্বকাপে তার দারুণ সব সেভের কারণেই তাকে মানুষ মনে রাখবে অনেকদিন।
পথরেখা/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।