• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
    ৯ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২০:৫৩

ব্যালন ডিঅরের তালিকায় মেসি-হালান্ড

  • ক্রীড়া -ফুটবল       
  • ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩       
  • ৭৩
  •       
  • ০৭-০৯-২০২৩, ০৯:৩৮:০০

পথরেখা অনলাইন : ‘মেসি বিশ্ব ফুটবলের সম্পদ। সে সবচেয়ে বেশি ব্যালন ডি’ অর জেতা ফুটবলার হবে। সে পাঁচ, ছয়, সাতটা ব্যালন জিততে পারে।’ ২০১২ সালে লিওনেল মেসিকে নিয়ে এভাবেই মন্তব্য করেছিলেন ডাচ ফুটবলের কিংবদন্তি ইয়োহান ক্রুইফ। টোটাল ফুটবলের জনক ক্রুইফের মেধা আর পাণ্ডিত্য নিয়ে সন্দেহ ছিল না কারোরই। কিন্তু মেসি এবার মিশনে আছেন সেই ভবিষ্যদ্বাণী ছাড়িয়ে যাবার। ক্যারিয়ারে ৮ম বারের মত ব্যালন পাওয়ার দৌড়ে আছেন মেসি। ত্রিশ জনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় এসেছে তার নাম। তার সঙ্গে আছেন সিটির হয়ে ট্রেবল জেতা আর্লিং হালান্ড, বিশ্বকাপের সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়া কিলিয়ান এমবাপেও। বুধবার রাতে প্রকাশিত ব্যালন ডি অরের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন তিনজনেই।
 
প্রাথমিক তালিকা করার ক্ষেত্রে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে ক্লাব এবং ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সকে। কাতারের বিশ্বকাপে সেরা খেলোয়াড় লিওনেল মেসি তাই এবারও মর্যাদার এই পুরস্কারের বড় দাবিদার। ইতিহাসের সবচেয়ে বেশিবার ব্যালন ডি'অর জেতা এই আর্জেন্টাইন তারকার হাতে হয়ত ৮ম বারের মতো উঠতে পারে প্রেস্টিজিয়াস এই অ্যাওয়ার্ড। আর্লিং হালান্ডকে বলা যেতে পারে এই পুরস্কারের ক্ষেত্রে মেসির সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বি। গত মৌসুমে টানা গোল করেছেন। ভেঙেছেন একের পর এক রেকর্ড। ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে জিতেছেন আরাধ্য ট্রেবল। নরওয়ের এই তারকা কদিন আগেই মেসিকে টপকে উয়েফার বর্ষসেরা হয়েছেন। ব্যালন ডি’ অর পাওয়ার ক্ষেত্রে যা বড় ভূমিকা রাখতে পারে।
 
তালিকায় অবশ্য বাদ গিয়েছে ফুটবল বিশ্বের বড় কিছু নাম। প্রজন্মের অন্যতম সেরা দুই তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো এবং নেইমার জুনিয়রের নাম নেই এই তালিকায়। গেলবারের শীর্ষ দুইয়ে থাকা সাদিও মানে এবার নেই প্রাথমিক তালিকায়। তিনজনেই এখন চলে গিয়েছেন সৌদি আরবের লিগে। পাদপ্রদীপের আলো থেকে তাই অনেকটাই দূরে এই তারকারা। ২০০৪ সাল থেকে প্রতিবছর ব্যালন ডি'অরের ৩০ জনের তালিকায় ছিলেন রোনালদো। পাঁচবার এই পুরষ্কার জেতা পর্তুগিজ তারকা এবার বাদ পড়েছেন তালিকা থেকে। ইউরোপ ছেড়ে এখন সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরে খেলছেন তিনি।
 
ব্যালন ডি'অরের জন্য প্রাথমিকভাবে মনোনীত ৩০ জনের তালিকা-
ভিক্টর ওসিমেন, কিলিয়ান এমবাপ্পে, লুকা মড্রিচ, হ্যারি কেইন, রবার্ট লেভানডস্কি, আন্তোনিও গ্রিজমান, লাউতারো মার্তিনেজ, লিওনেল মেসি, রদ্রি, মার্টিন ওডেগার্ড, আর্লিং হালান্ড, ইকাই গুনদোয়ান, হুলিয়ান আলভারেজ, ইয়াসিন বোনো, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, করিম বেনজেমা, মোহামেদ সালাহ, জামাল মুসিয়ালা, জাস্কো গার্ভাদিওল, আন্দ্রে ওনানা, কোলো মুয়ানি, জুড বেলিংহ্যাম, ডি ব্রুইনা, বার্নার্দো সিলভা, বুকায়ো সাকা, এমি মার্টিনেজ, নিকোলাস বারেল্লা, রুবেন দিয়াজ, কাভিচা কাভারাৎসখেলিয়া, কিম মিন-জে।
পথরেখা/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।