• সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৮ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০১:২৬

এটিএম শামসুজ্জামানের ছেলের মরদেহ নদীতে ভাসছিল

  • জাতীয়       
  • ৩০ অক্টোবর, ২০২৩       
  • ১০৪
  •       
  • ৩০-১০-২০২৩, ২২:০১:২৪

পথরেখা অনলাইন : বরিশালের মুলাদী উপজেলায় এটিএম খলিকুজ্জামান (৪৬) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার সঙ্গে থাকা পরিচয়পত্র থেকে ধারণা করা হচ্ছে তিনি অভিনেতা প্রয়াত এটিএম শামসুজ্জামানের ছেলে। ৩০ ডিসেম্বর দুপুর আড়াইটার দিকে উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের নাতিরহাট এলাকায় জয়ন্তী নদী থেকে ভাসমান অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান।
 
তিনি বলেন, দুপুরে জয়ন্তী নদীর নাতিরহাট এলাকায় একজনের মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেন। দুপুর ২টার দিকে নাজিরপুর নৌপুলিশ ও থানা-পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। মরদেহের পকেটে থাকা জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) দেখে পরিচয় শনাক্ত করা হয়। তার এনাআইডিতে বাবার নাম এটিএম শামসুজ্জামান লিখা। এটিএম খালেকুজ্জামান ঢাকার সূত্রাপুর থানার ধীরেন্দ্রনাথ লেন এলাকায় বসবাস করতেন। পরে সূত্রাপুর থানা পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। তারা স্বজনদের জানিয়েছেন।
 
ওসি আরও বলেন, খালেকুজ্জামানের শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন না থাকায় মৃত্যুর বিষয়ে প্রাথমিকভাবে কিছুই বলা যাচ্ছে না। তার মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। পরিবারের অভিযোগ এবং তদন্ত প্রতিবেদন পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
 
উল্লেখ্য, এ টি এম শামসুজ্জামানের বড় ছেলে এ টি এম কামরুজ্জামান কবীরকে হত্যার দায়ে ছোট ছেলে এ টি এম খলিকুজ্জামান কুশলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছিল আদালত। ২০১২ সালের ১৩ মার্চ রাজধানীর সূত্রাপুরে শামসুজ্জামানের পৈতৃক বাড়িতে তাঁর সামনেই ছোট ছেলে খলিকুজ্জামানের ছুরিকাঘাতে মারা যান বড় ছেলে কামরুজ্জামান। ঘটনার দিনই রক্তমাখা ছুরিসহ খলিকুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করে সূত্রাপুর থানার পুলিশ। ওই দিন রাতে শামসুজ্জামান বাদী হয়ে সূত্রাপুর থানায় তাঁর ছোট ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করেন। নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছিল খলিকুজ্জামান। বিশেষ বিবেচনায় মুক্তি পেয়েছিল খলিকুজ্জামান।
পথরেখা/আসো

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।