• রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪
    ১৪ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১২:৩০

দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর ঢাকা

  • জাতীয়       
  • ৩০ জুন, ২০২২       
  • ১০৮
  •       
  • ৩০-০৬-২০২২, ০৮:৫৬:১০

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : অন্য দেশের কর্মীদের বসবাসের জন্য দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর নির্বাচিত হয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। বিশ্বের ৪০০টিরও বেশি শহরের দুই শতাধিক পণ্য ও সেবার মূল্যের ভিত্তিতে চালানো নতুন এক জরিপে সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহরের তালিকাটি তৈরি করা হয়। ২৯ জুন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক প্রতিষ্ঠান মার্সার তালিকাটি প্রকাশ করেছে। বিদেশি কর্মীদের বসবাসের জন্য ঢাকা এখনও বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত কিছু শহরের তুলনায় ব্যয়বহুল। মার্সারের এই তালিকায় মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুর ১৮১তম, কাতারের দোহা ১৩৩তম, সৌদি আরবের জেদ্দা ১১১তম, কানাডার ভ্যানকুভার ১০৮তম, থাইল্যান্ডের ব্যাংকক ১০৬তম এবং অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা রয়েছে ১০৪তম অবস্থানে।
 
এ বছর মার্সার বিশ্বের ৪০০টিরও বেশি শহরে জরিপ পরিচালনা করে ২২৭টি শহরের সূচক তৈরি করেছে। আবাসন, পরিবহন, খাদ্য, পোশাক, গৃহস্থালি পণ্য-সামগ্রী এবং বিনোদনসহ প্রত্যেকটি শহরের দুই শতাধিক পণ্য ও পরিষেবার তুলনামূলক খরচের ভিত্তিতে এই সূচক তৈরি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরকে সমস্ত তুলনার জন্য ভিত্তি শহর হিসেবে ধরা হয়েছিল। আর প্রত্যেকটি শহরে প্রবাসীদের জীবন-যাপনের ব্যয় মার্কিন ডলারের বিপরীতে তুলনা করা হয়। চলতি বছরের মার্চে এসব শহরের খরচের তুলনা করে জরিপটি পরিচালনা করেছে মার্সার। সূচকে দক্ষিণ এশিয়ার ব্যয়বহুল শহরের তালিকায় ভারতের মুম্বাই ১২৭তম, নয়াদিল্লি ১৫৫তম, চেন্নাই ১৭৭তম এবং বেঙ্গালুরু ১৭৮তম অবস্থানে রয়েছে। সেই হিসেবে প্রবাসী কর্মীদের জন্য এসব শহর ঢাকার তুলনায় কম ব্যয়বহুল।
 
এমনকি শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতেও প্রবাসীদের ব্যয় ঢাকার তুলনায় অনেক কম। সূচকে কলম্বোর অবস্থান ১৮৩তম। এরপরই ভারতের হায়দরাবাদ ১৯২তম, পুনে ২০১তম এবং কলকাতা ২০৩তম অবস্থানে রয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবাসীদের জীবনযাপনের জন্য সবচেয়ে কম ব্যয়বহুল শহর নির্বাচিত হয়েছে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদ এবং করাচি। বৈশ্বিক হিসেবে এই শহর দুটির অবস্থান যথাক্রমে ২২৪ এবং ২২৩তম। বিশ্বের সবচেয়ে কম ব্যয়বহুল শহরের হিসেবেও শহর দুটির অবস্থান চতুর্থ এবং পঞ্চম। সূচকে বিদেশি কর্মীদের জন্য সবচেয়ে সস্তা শহর নির্বাচিত হয়েছে তুরস্কের আঙ্কারা, কিরগিজস্তানের বিশকেক এবং তাজিকিস্তানের দুশানবে। অন্যদিকে, প্রবাসী কর্মীদের জন্য আবারও বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল শহর হয়েছে হংকং (১ম)। এরপরই সূচকে দ্বিতীয় স্থানে আছে জুরিখ (২য়), সুইজারল্যান্ডের তিন শহর জেনেভা (৩য়), বাসেল (৪র্থ) এবং বার্ন (৫ম)।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।