• সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৮ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০৭:২৩

ডিএনসিসি ৫০ তলা ভবনের নকশা প্রণয়নের অভূতপূর্ব সাড়া

  • জাতীয়       
  • ৩০ নভেম্বর, ২০২২       
  • ৫০
  •       
  • ৩০-১১-২০২২, ২২:১৪:১৬

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর এলাকায় ৫০ তলা বিশিষ্ট একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্যে নকশা প্রণয়নে আহ্বানকৃত আগ্রহ ব্যক্তকরণে (এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্ট) দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের অভূতপূর্ব সাড়া পাওয়া গেছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত ২৩ আগস্ট এক্সপ্রেশন অব ইন্টারেস্টে অংশগ্রহণের চূড়ান্ত সময়সীমা শেষে বুধবার (২৯ নভেম্বর) দাখিল করা প্রস্তাবনাগুলো নগর ভবনে উন্মুক্ত করা হলে এই তথ্য নজরে আসে। 
 
এতে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, তুরস্ক, মিশর, সুইডেন, পর্তুগাল, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত, চীন ও বাংলাদেশের ৬৫টি খ্যাতিমান প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৩৩টি প্রস্তাবনা পাওয়া যায়। এই প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী আশিকুর রহমান বলেন, এতগুলো দেশের আন্তর্জাতিকভাবে স্বনামধন্য ও খ্যাতিমান প্রতিষ্ঠানের আগ্রহ ও প্রস্তাবনা পাওয়া নিঃসন্দেহে আশাব্যঞ্জক। এর ফলে অনেক প্রতিষ্ঠান থেকে সবচেয়ে ভালো প্রস্তাবনা বিবেচনায় নেওয়ার সুযোগ বিস্তৃত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর অভিপ্রায় বাস্তবায়নে মেয়রের নেতৃত্বে আমরা একটি আধুনিক ও দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ আন্তর্জাতিক মানের সম্মেলনকেন্দ্র গড়ে তুলতে পারব বলে আশাবাদী। এই ‘আকাশছোঁয়া’ ভবন শুধু ডিএসসিসি না, পুরো দেশের জন্যই অনন্য এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। এর ফলে মেয়রের স্বপ্নপূরণ যাত্রায় আমরা আরও একধাপ এগিয়ে যাব।
 
ডিএসসিসির উদ্যোগে প্রণীত হতে যাওয়া ৩০ বছর মেয়াদি সমন্বিত মহাপরিকল্পনার আওতায় কামরাঙ্গীরচরে একটি কেন্দ্রীয় বাণিজ্যিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করা হবে। এরই অংশ হিসেবে কামরাঙ্গীরচরে ৫০ তলা বিশিষ্ট একটি আন্তর্জাতিক মানের পূর্ণাঙ্গ সম্মেলনকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পরিকল্পনাধীন ৫০ তলা আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে ৫ হাজার, ৩ হাজার ও ১ হাজার লোকের ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন পৃথক সেমিনার কক্ষ ও মাল্টিপারপাস হল থাকবে। এছাড়া প্রদর্শনী কেন্দ্র, পাঁচ তারকা হোটেল, অফিস ও বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য জায়গা, বিপণি বিতান, কনডোমোনিয়াম, রেস্তোরাঁ, ক্যাফে, ফুড কোর্ট, সিনেমা হল, বেনকুয়েট হল, অ্যাম্ফিথিয়েটার, অবজারভেশন ডেক এবং গাড়ি রাখার জায়গা থাকবে। এই ভবনে নিজস্ব বর্জ্য ও পানি ব্যবস্থাপনা এবং প্রাকৃতিক সৌর শক্তি ব্যবহারের ব্যবস্থা রাখা হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংমিশ্রণ ঘটিয়ে একটি ‘গ্রিন ভবন’ হিসেবে এই সম্মেলনকেন্দ্র গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।