• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৭ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২১:৩৬

বিয়ের কনের গায়ে হলুদের সাজ-পোশাক কেমন হবে

  • সারাদেশ       
  • ০১ জানুয়ারি, ২০২৩       
  • ৭১
  •       
  • ০১-০১-২০২৩, ২৩:০৯:০০

দেশকন্ঠ ডেস্ক : বিয়ের দুই-তিনদিন আগ থেকেই শুরু হয়ে যায় বিবাহ উৎসব। এখন তো নিয়ম মেনে বিয়ের আগে একদিন সঙ্গীত, মেহেন্দি ও গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান করা হয়। তবে বিয়ের আগের দিন গায়ে হলুদ পালনের রীতি বেশ ঘটা করেই পালন করা হয় এদেশে। এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে আবেগ, গুরুত্ব ও আনন্দ। বেশ কয়েকটি কারণে বিয়ের ঠিক আগে এই গায়ে হলুদ প্রথাটি চলে আসছে। তার মধ্যে একটি হলো, হলুদ ত্বকের জন্য খুব ভালো।

অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্যসমৃদ্ধ এই ভেষজ ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করে তোলে। তাই বিয়ের আগের দিন বর-কনের গায়ে হলুদ দেওয়ার প্রথা চালু আছে। তবে বিশেষ এই দিনের সাজ, পোশাক কিংবা মেকআপ কেমন হবে, তা সঠিকভাবে অনেকেই জানেন না! আর এ কারণে অনুষ্ঠানের দিন সাজ পরিপূর্ণতা পায় না। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক গায়ে হলুদের সাজ-পোশাক কেমন হবে-

পোশাক ও রং

গায়ে হলুদের পোশাকের রং কেমন হবে তা আগে নির্ধারণ করুন। এদিন বেশিরভাগ কনেই উজ্জ্বল রঙের পোশাক বেছে নেন। তাই হলুদ, লাল, কমলা এরকম উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরুন। সাধারণত হলুদ বা লাল তাঁতের শাড়ি পরার প্রচলন আছে গায়ে হলুদে। তবে এখন যুগ বদলেছে, এ কারণে জামদানি থেকে শুরু করে, সিল্ক, কাঞ্চিপুরাম, লেহেঙ্গাও পরছেন অনেক কনেই।তবে এদিন ভারি শাড়ি এড়িয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে আত্মীয়দের সঙ্গে কনেকেও ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। আবার বেশিরভাগ কনেই এদিন নাচ পরিবেশন করেন, এজন্য ভারি শাড়ি বা লেহেঙ্গা না পরাই ভালো। চাইলে আনারকলিও পরতে পারেন।

সাজ ও মেকআপে থাকুক নতুনত্বের ছোঁয়া
গায়ের হলুদের সাজে এখন ফুলের গয়নাই বেশ ট্রেন্ডি। এক্ষেত্রে অনেকেই অর্ডার দিয়ে পছন্দের রং ও ডিজাইন অনুযায়ী গয়না তৈরি করে নেন। ফেসবুকে এ ধরনের অনেক পেইজ আছে, যারা ফুলের গয়না বিক্রি করেন। আপনি চাইলে আসল ও নকল দু’রকম ফুলের গয়নাতেই সাজতে পারেন। ফুলের গয়নার মধ্যে মাথার মাঙ্গটিকা, টায়রা, ফুলের নথ ও হাতের চূড় অবশ্যই পরবেন। আর চেষ্টা করবেন অন্তত তিনরঙা গয়না পরার। আর আসল ফুল হলে মাথার খোঁপায় গোলাপ, সূর্যমুখী বা কাঠচাঁপা লাগাতে পারেন।

গায়ে হলুদের সাজ হালকা রাখার চেষ্টা করুন। মুখের বেস মেকআপ যাতে ত্বকে ভালোভাবে বসে সেদিকে খেয়াল রাখুন। চোখে সোনালিরঙা শিমারি আইশ্যাডো ব্যবহার করুন। হালকা কাজল আর মাশকারা ব্যবহার করে চোখের সাজ ফুটিয়ে তুলুন। গালে কিছুটা ব্লাশঅন আর ঠোঁটে লালরঙা লিপস্টিকে সম্পন্ন করুন সাজ। টিপও পরতে পারেন। চুল চেষ্টা করুন বেঁধে রাখার। তাহলে হলুদ চুলে লেগে যাবে না।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।