- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : ২০১২ সাল হতে ২০২২ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত ১ লাখ ২ হাজার ৪৫ জন কারাবন্দীকে জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার (লিগ্যাল এইড) ৬৪ জেলা কমিটির মাধ্যমে আইনি সহায়তা দেয়া হয়েছে। জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি তথা এর জন্য উদ্যোগ গ্রহণ ৭৪ হাজার ১০৫ টি মামলায় এবং এতে উপকারভোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৩৫ হাজার ৪৫৯ জন। প্রি ও পোষ্টকেইসে ৬৪ জেলা লিগ্যাল এইড অফিস ও চচ্রগ্রাম শ্রমিক আইনগত সহায়তা সেলে ক্ষতিপূরণ আদায় হয়েছে ১১৭ কোটি ১৪ লাখ ৮৭ হাজার ৪৭৭ টাকা।
সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগ, দেশের সব নিম্ন আদালত, শ্রম আাদালত, কারাবন্দীদের সরকারি খরচায় অসচ্ছল জনগোষ্ঠীকে আইনি সহায়তা দেয়া হয়। পাশাপাশি সরকারি আইনি সহায়তা জাতীয় হেল্পলাইন কলসেন্টারে (টোল ফ্রি-১৬৪৩০) আইনি পরামর্শ ও সেবা দেয়া হয়। ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা ক্ষুদ্র জাতি সত্তা সম্প্রদায়ের দেশের সর্বোচ্চ আদালতে আইনি সহায়তা পাওয়ার ক্ষেত্রে যোগ্যতা আইনগত সহায়তা প্রদান নীতিমালায় ইতোমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল, অসমর্থ বিচার প্রার্থী জনগনকে সরকারি খরচে আইনি সহায়তা প্রদানের লক্ষে ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইন-২০০০’ প্রনয়ন করে। ২০০০ সালে তৎকালীন শাসনামলে আইনটি প্রনয়ন করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার। তারপরের সরকার গুলো আইনটি কার্যকরে উল্লেখযোগ্য কোন পদক্ষেপ নেয়নি। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্টিত নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের পর আওয়ামী লীগ দরিদ্র ও অসচ্ছল জনগণের বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিতে আইনটি কার্যকরে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং তা অব্যাহত রয়েছে।- বাসস
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা