• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৫:১৯

ইউক্রেনে জার্মান ট্যাঙ্ক পাঠাতে পোল্যন্ডের চাপ

  • আন্তর্জাতিক       
  • ২৪ জানুয়ারি, ২০২৩       
  • ৫৪
  •       
  • ২৪-০১-২০২৩, ২৩:২৭:০৭

দেশকন্ঠ ডেস্ক : পোল্যান্ড  সোমবার বলেছে, তারা অনুমোদন ছাড়াই ইউক্রেনে জার্মানির তৈরি লেপার্ড ট্যাঙ্ক পাঠাতে ইচ্ছুক, কিন্তু প্রথমে বার্লিনের কাছ থেকে অনুমতি চাইবে। কিয়েভ তার মিত্রদের ভারী অস্ত্রের জন্য চাপ দিচ্ছে। অনেক  দেশের সামরিক সরঞ্জামের প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও কিয়েভ আরও উন্নত ও ভারী অস্ত্রের জন্য বিশেষ করে শক্তিশালী লেপার্ড-এর  দাবি করছে। তবে বার্লিন ট্যাঙ্ক ইউক্রেনে পাঠানোর অনুমতি দিলেই তা পাঠানো সম্ভব হবে। এ ব্যপারে সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হওয়ায় সমালোচনার মুখে পড়েছে বার্লিন।  পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মাতেউস মোরায়েকি  সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা অনুমোদন চাইব।’ এমনকি যদি আমরা শেষ পর্যন্ত এই ধরনের অনুমোদন নাও পাই, তবে আমরা যেভাবেই হোক দেশগুলোর একটি ছোট  জোটের মাধ্যমে হলেও আমাদের ট্যাঙ্কগুলো ইউক্রেনকে দেব। এমনকি জার্মানি সেই জোটে না থাকলেও তা দেয়া হবে।পোলিশ সরকারের মুখপাত্র পিওর মুলার পরে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে বলেন, একটি আনুষ্ঠানিক অনুরোধ রয়েছে এবং আমরা অবশ্যই আগামী দিনে তা বাস্তবায়ন করব।এদিকে সোভিয়েত যুগের ট্যাঙ্ক ব্যবহারকারি ইউক্রেন বলেছে, বিশ্বের সিদ্ধান্তহীনতা  কেবল আমাদের আরও বেশি মানুষকে হত্যা করছে।

পোল্যান্ড এই মাসের গোড়ার দিকে ঘোষণা করেছে, তারা কিয়েভে ১৪টি  লেপার্ড ট্যাঙ্ক সরবরাহ করতে প্রস্তুত রয়েছে। তবে স্থানান্তর অনুমোদনের জন্য বার্লিনের কাছ  থেকে একটি স্পষ্ট বিবৃতির অপেক্ষা করছে।বার্লিন সব মিত্রদের একসাথে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্বারোপ করেছে। চ্যান্সেলর ওলাফ শোলজের মুখপাত্র সোমবার সেই অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন যে সরকার ট্যাঙ্কগুলির স্থানান্তরকে বাতিল করেনি, তবে তিনি  বলেছেন যে, এখনো এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী  জার্মানি সংঘাতের প্রশ্নে সব সময় সতর্কতার সাথে কাজ করে। জার্মান আইনে যেসব  দেশ তার অস্ত্র ক্রয় করে তাদেরকে হস্তান্তর করার আগে অনুমোদন চাইতে হবে। জার্মানির তৈরি অস্ত্রগুলিকে জার্মানির স্বার্থের বিরুদ্ধে সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখার জন্যই এ আইন। শুক্রবার, প্রায় ৫০টি দেশ কিয়েভকে বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করতে সম্মত হয়েছে, যার মধ্যে সাঁজোয়া যান ও রুশ বাহিনীকে পিছু হটানোর জন্য প্রয়োজনীয় যুদ্ধাস্ত্রও রয়েছে। সোমবার ইউরোপীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা ইউক্রেনকে অস্ত্র দিতে অতিরিক্ত ৫০০ মিলিয়ন ইউরো ব্যয় করতে সম্মত হয়েছেন।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।