• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৭ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৭:৩০

পশ্চিমা দেশগুলি থেকে প্রায় ৬০০ রুশ কূটনীতিক বহিষ্কৃত গত এক বছরে

  • আন্তর্জাতিক       
  • ২৬ জানুয়ারি, ২০২৩       
  • ৪৬
  •       
  • ২৬-০১-২০২৩, ২৩:৫২:০৬

দেশকন্ঠ  ডেস্ক : ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে এপর্যন্ত পশ্চিমা দেশগুলো ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় কিছু মার্কিন মিত্র দেশ থেকে প্রায় ৫৭৪ রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করা হয়েছে, যা এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় বহিষ্কার। ইউক্রেন পরিস্থিতির সাথে যুক্ত থাকা ও কূটনীতিক মর্যাদার সাথে বেমানান কার্যকলাপ পরিচালনার অভিযোগে তাদের বহিষ্কার করা হয়।বার্তা সংস্থা তাসের খবরে বলা হয়, সবচেয়ে বেশি রুশ কূটনীতিক বহিষ্কৃত হন ২০২২ সালের জুন মাসে। এ সময় ৭০ জন কূটনীতিককে বুলগেরিয়া থেকে বহিষ্কার করা হয়। ২০১৮ সালে, স্ক্রিপালের বিষক্রিয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুধুমাত্র ১২৩ জন রুশ কূটনীতিককে সে সময় পারসন-নন গ্রাটা ঘোষণা করা হয়েছিল। বুলগেরিয়া সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ৮৩ জন রুশ কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে । পোল্যান্ড  থেকে ৪৫ জন, জার্মানি  থেকে ৪০জন,  স্লোভাকিয়া থেকে ৩৫ জন,  ফ্রান্স থেকে ৩৫ জন, স্লোভেনিয়া থেকে ৩৩ জন ,  ইতালি থেকে ৩০ জন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৮ জন রুশ কুটনীতিককে বহিস্কার করা হয়েছে।

সব মিলিয়ে, ২৯টি ইউরোপীয় দেশ, সেইসাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান রুশ কূটনীতিকদের বিরুদ্ধে অসহিসষ্ণু পদক্ষেপ নিয়েছে, যার অংশ হিসেবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রুশ মিশন থেকে ১৯ জন রুশ কর্মচারীকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়াও, ইউক্রেনে রাশিয়ার বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া এবং এস্তোনিয়া তাদের, কূটনৈতিক প্রতিনিধিত্ব অপেক্ষাকৃত নীচু স্তরে নমিয়ে এনছে।  ২০২৩-এর ২৩ জানুয়ারী, লাটভিয়া কূটনৈতিক সম্পর্ককে আরও শিথিল করে ‘চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স’-এর স্তরে নামানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বুলগেরিয়া (রুসা), লাটভিয়া (লিপাজা এবং দাউগাভপিলস), লিথুনিয়া (ক্লাইপেদা) এবং এস্তোনিয়া (নারভা এন টার্টি)-তে রুশ কনস্যুলেটগুলি বন্ধ রাখা হয়েছে। ২০২২-সালের ২৪  ফেব্রুয়াারি ইউক্রেনের  প্রেসিডেন্ট ভলাাদিমির  জেলেনস্কি ইউক্রেনের সাথে রাশিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন।
দেশকন্ঠ/এআর

 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।