• বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৯ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৫:১৫

লাইসেন্স নেই তবুও চলছে ৩২ সিএনজি স্টেশন

  • জাতীয়       
  • ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩       
  • ৪২
  •       
  • ২৯-০১-২০২৩, ২১:৩৬:৪৮

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : লাইসেন্স নেই। তারপরও দিনের পর দিন চলছে ৩২টি সিএনজি স্টেশনের কার্যক্রম। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের লাইসেন্স না থাকলেও অজ্ঞাত কারণে এসব সিএনজি স্টেশনে গ্যাস সরবরাহ চলমান রয়েছে। অভিযোগ রয়েছে গ্যাস কোম্পানির কর্মকর্তাদের যোগসাজশে চলছে এমন অবৈধ কর্মকাণ্ড। দেশে চলমান গ্যাস সংকটের মধ্যে কীভাবে এমন সরবরাহ চলমান থাকে সেটা বড় প্রশ্ন। যাতে হতবাক হয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) এনফোর্সমেন্ট টিম। রোববার (২৯ জানুয়ারি) দুদকের সহকারী পরিচালক মাহাবুবুল আলমের নেতৃত্বে একটি টিম তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে অভিযান পরিচালনা করে। 
 
দুদক সূত্র জানায়, তিতাস কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এনফোর্সমেন্ট টিমের কাছে মনে হয়েছে, দেশে মোট ৫টি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ৪৩টি সিএনজি স্টেশনের লাইসেন্স নেই। এর মধ্যে তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের লাইসেন্সবিহীন অবস্থায় রয়েছে ২১টি সিএনজি স্টেশন। অভিযানে তিতাস কর্তৃপক্ষ ২১টির মধ্যে ১১টির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। ১০টির বিষয়ে যথাযথ জবাব দিতে পারেনি তিতাস কর্তৃপক্ষ। আর লাইসেন্স না থাকলেও অন্যান্য কোম্পানির ২২টি সিএনজি স্টেশনের বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যার ফলে লাইসেন্স ছাড়া চলছে ৩২টি সিএনজি স্টেশন।
 
অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক বলেন, তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের কতিপয় অসাধু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষের বিনিময়ে লাইসেন্সবিহীন সিএনজি ফিলিং স্টেশনে গ্যাস সরবরাহসহ অন্যান্য অনিয়মের অভিযোগে দুদক প্রধান কার্যালয়ের এনফোর্সমেন্ট টিম অভিযান পরিচালনা করে। দুদক টিম অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পায় এবং সংশ্লিষ্ট ডকুমেন্টস সংগ্রহ করেছে। পরে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল করলে বিস্তারিত জানা যাবে।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।