• বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৯ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৩:২৫

পুলিশকে স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই : প্রধানমন্ত্রী

  • জাতীয়       
  • ২৯ জানুয়ারি, ২০২৩       
  • ৩৯
  •       
  • ২৯-০১-২০২৩, ২৩:২৭:১২

দেশকন্ঠ  প্রতিবেদক : পুলিশ বাহিনীকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে আধুনিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন  করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘আমরা এখন উন্নয়নশীল দেশ। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। সেইসঙ্গে পুলিশ বাহিনীকে স্মার্ট বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।’ ২৯ জানুয়ারি রোববার রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে ৩৮তম বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের প্রশিক্ষণের সফল সমাপ্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিক সফলতায় আজ আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। তথ্য-প্রযুক্তির সফল্য তৃণমূল পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছি। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করে বিশ্বকে দেখিয়ে দিয়েছি। বিশ্ব মন্দ থেকে আমাদের দেশকে রক্ষা করতে হবে। এ জন্য উৎপাদন বাড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছি।’পুলিশের অবদানের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘পুলিশ একটি মহান বাহিনী। এই বাহিনী যুদ্ধের সময় সর্বপ্রথম প্রতিরোধ গড়ে তোলে। ২৪ জন সদস্য শাহাদাতবরণ করেন।’তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার পর জাতির পিতা দেশে ফিরে এসে একে একে সব প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। সেইসঙ্গে তিনি পুলিশ বাহিনীকেও গড়ে তোলেন। বাংলাদেশ উন্নত-সমৃদ্ধ হবে- এটা ছিল তার স্বপ্ন। ’

সন্ত্রাস দমনে পুলিশ বাহিনীর বীরত্বপূর্ণ কর্মকাণ্ডের কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘লুটপাট, বোমা হামলা, আগুন সন্ত্রাস- এগুলো দমনে পুলিশ বাহিনী দক্ষতার সঙ্গে কাজ করেছে। বোমাবাজি, মাদক নিয়ন্ত্রণে তাদের ভূমিকা প্রশংসনীয়। করোনাভাইরাসের সময় নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা কাজ করেছে। বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে খাবার পৌঁছে দিয়েছে। এ জন্য আমি ধন্যবাদ জানাচ্ছি বাহিনীকে।’‘যেকোনো জরুরি প্রয়োজনে পুলিশ বাহিনী মানুষের পাশে থাকে।  শান্তি মিশনেও পুলিশের নারী সদস্যসহ সবাই প্রশংসনীয় কাজ করে যাচ্ছেন।’প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মানিলন্ডারিং, সাইবার ক্রাইম- এগুলো দমনে আমরা ইতোমধ্যে নানান পদক্ষেপ নিয়েছি। আমরা উন্নত প্রশিক্ষণের পাশাপাশি বাহিনীর সদস্যদের উচ্চ শিক্ষারও ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। আমরা চাই, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে পেশাদারিত্বে সঙ্গে দায়িত্ব পালন করুক পুলিশ বাহিনী। ’
দেশকন্ঠ /এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।