• বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ১০ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২৩:২৭

কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা

  • জাতীয়       
  • ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩       
  • ৫৬
  •       
  • ২১-০২-২০২৩, ১১:১১:৫৮

দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীসহ রাষ্ট্র ও সরকারের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের শ্রদ্ধা নিবেদনের পরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার উন্মুক্ত হয় সাধারণের জন্য। শ্রদ্ধা জানান বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা, ছিলেন বিদেশিরাও।২১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার রাত ১২টা ১ মিনিটে (প্রথম প্রহরে) মহান শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। পরে পর্যায়ক্রমে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রীরা, জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ও বিরোধী দলীয় নেতা।এরপর পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিন বাহিনীর প্রধান, ভাষা সৈনিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, অনুষদের ডিন ও হলের প্রাধ্যক্ষরা।এরপর সর্বস্তরের জনসাধারণের শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয় শহীদ মিনার। শ্রদ্ধা জানাতে আসা এসব মানুষের হাতে ছিল নানান রকমের ফুল। 
 
কেউ শুধু একটি করে গোলাপ আবার কেউ ফুলের তোড়া ও ডালায় নিজেদের সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের নাম লিখে প্রবেশ করেন শহীদ মিনারে। তাদের বেশিরভাগের পরনে ছিল কালো পাঞ্জাবি, শাড়ি। অনেকে বুকে লাগিয়েছেন কালো ব্যাজ।তবে নতুন প্রজন্মের ক্ষোভ ছিল, এতো বছর পরও সর্বস্তরে চালু হয়নি বাংলা ভাষা।১৯৫২ সালে বাংলা ভাষার জন্য যারা জীবন দিয়েছিলেন, তাদের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সাধারণ মানুষের ঢল নামে।ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় বিভিন্ন রাজনেতিক দল ও প্রতিষ্ঠান। বাংলা ভাষার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিতের দাবি নতুন প্রজন্মের।শ্রদ্ধা নিবেদনের পর ভাষাশহীদ আব্দুর জব্বারে পরিবারের সদস্যরাও বলেন, বাংলা ভাষা ব্যবহারে আরও যত্নবান হওয়া দরকার।শ্রদ্ধা নিবেদনে আসেন বিদেশিরাও।ভাষার এই মাসে সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নির্মূলের আহবান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের।১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালির স্বাধীনতা লাভের বীজ বপন বলেও মন্তব্য সবার।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।