• বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
    ১১ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১১:২২

অন্ধকার বিমান নীরব রাতারাতি ট্রেন : কীভাবে কিয়েভে পৌঁছেছেন বাইডেন

  • আন্তর্জাতিক       
  • ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩       
  • ৬৭
  •       
  • ২১-০২-২০২৩, ১৩:৩৭:১৬

দেশকন্ঠ  ডেস্ক : মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের যুদ্ধকালীন কিয়েভে সোমবার সকালে আকস্মিক সফরে যান। ওয়াশিংটনের বাইরে একটি ছোট বিমানে চড়ে সামরিক বিমানবন্দরে অবতরনের পর গভীর রাতে তিনি সফর শুরু করেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টেরা সাধারনত ছোট বিমান আন্তর্জাতিক ভ্রমণে ব্যবহার করেন। বাইডেন সাধারণত যেখান থেকে চড়েন সেখান থেকে বেশ দূরে অবতরন করা হয়েছিল বিমানটিকে। একটি বিশদ বিবরণ: প্রতিটি জানালার ছায়া নীচের দিকে টানা হয়েছিল। পনেরো মিনিট পর বাইডেন, মুষ্টিমেয় কিছু নিরাপত্তা কর্মী, একটি ছোট মেডিকেল টিম, ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা এবং গোপনীয়তার শপথ নেয়া দুই সাংবাদিকসহ যুদ্ধ অঞ্চলের পথে রওনা হন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট সম্ভবত গ্রহের সবচেয়ে ক্রমাগত যাচাই-বাছাই করা ব্যক্তি। সংবাদকর্মীরা বাইডেনকে অনুসরণ করেন। তিনি যেখানেই যান, চার্চ বা আন্তর্জাতিক শীর্ষ সম্মেলনে। তিনি জনসমক্ষে যা বলেন তার প্রতিটি শব্দ রেকর্ড, প্রতিলিপি এবং প্রকাশিত হয়। যদিও এই ক্ষেত্রে রিপোর্টারদের স্বাভাবিক পুল, যা বিদেশ ভ্রমণের জন্য রেডিও, টিভি, ফটো এবং সংবাদ সংস্থার ১৩ জন সাংবাদিককে প্রেসিডেন্টের সফর সঙ্গী হবেন।

‘দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের’ রিপোর্টার সাবরিনা সিদ্দিকী প্রকাশ করেছেন-একবার হোয়াইট হাউসে বিশদ প্রকাশের জন্য তাকে এবং ফটোগ্রাফারকে ওয়াশিংটনের বাইরে জয়েন্ট বেস অ্যান্ড্রুজে তলব করা হয়েছিল স্থানীয় সময় দুপুর সোয়া দুইটায়।তাদের ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল। প্রায় ২৪ ঘন্টা পরে বাইডেন ইউক্রেনের রাজধানীতে না পৌঁছা পর্যন্ত ফেরত দেওয়া হয়নি।তারা জ্বালানি নেয়ার জন্য প্রায় সাত ঘণ্টা পর ওয়াশিংটন থেকে জার্মানির রামস্টেইনে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে অবতরণ করেছিল। এখানেও জানালার শেড নিচে নামানো ছিল এবং তারা প্লেন ছাড়েনি। পরবর্তী ফ্লাইটটি পোল্যান্ডের জেসেয়ভ-জয়সঙ্কা বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এটি একটি পোলিশ বিমানবন্দর হতে পারে তবে ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে এটি ইউক্রেনীয়দের অস্ত্র দেওয়ার জন্য মার্কিন নেতৃত্বাধীন জোটের ব্যবহারের জন্য একটি আন্তর্জাতিক কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র ও গোলাবারুদ এই বিমানবন্দর দিয়ে ইউক্রেনে প্রবেশ করছে। 
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।