• বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ১০ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০১:২৫

নয়াদিল্লিতে শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত

  • জাতীয়       
  • ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩       
  • ৪৬
  •       
  • ২২-০২-২০২৩, ০৯:৩০:৫৭

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন করেছে নয়াদিল্লির বাংলাদেশ হাই কমিশন। মঙ্গলবার দিবসটি উপলক্ষে দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, প্রভাতফেরি, ভাষা আন্দোলনে নিহত বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচি শুরু হয়। হাই কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করেন। পরে তিনি হাই কমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে দূতাবাস কার্যালয়ে স্থাপিত ‘বঙ্গবন্ধু কর্নারে’ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণের মধ্যে শ্রদ্ধা জানান। এ সময়ে বাংলাদেশের বরেণ্য সাংবাদিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আবিদ খান উপস্থিত ছিলেন। পরে দূতাবাসের ‘বঙ্গবন্ধু হল’ মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা শুরুতে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ.কে. আবদুল মোমেন ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের পাঠানো বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। দূতাবাসের মিনিস্টার (কনস্যুলার) সেলিম মো. জাহাঙ্গির, মিনিস্টার (বাণিজ্য) ড. এ কে এম আতিকুল হক প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করে শোনান। এ সময় আলোচনা করেন দেশবরেণ্য  সাংবাদিক আবিদ খান।
 
হাই কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ৫২’র ভাষা আন্দোলন একটি সংগ্রামী ও বীরত্বগাঁথা ইতিহাস। ভাষা আন্দোলনের বীর শহীদগণ বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণার লক্ষ্যে একজন নবীন কূটনৈতিক হিসেবে আমার কাজ করার সুযোগ হয়েছিল এটা আমার জীবনের অন্যতম পাওয়া। তিনি ভাষা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক অবদানের কথাও তুলে ধরেন। বিকেলে দিবসটি উপলক্ষে আমন্ত্রিত অতিথিদের উদ্দেশে হাই কমিশনার ভাষা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য দেন। অতিথিদের মধ্যে ছিলেন নয়াদিল্লিতে অবস্থিত বিভিন্ন দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত, কূটনৈতিক, বিশিষ্টজন, লেখক, বুদ্ধিজীবী, গণমাধ্যমের একাধিক সিনিয়র সাংবাদিক। পরে শহীদদের আত্মার শান্তি কামনা করে এক দোয়া মাহফিল ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। এ সময়ে মহান ভাষা আন্দোলনের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্য চিত্রও প্রদর্শিত হয়।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।