• বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
    ১১ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০৯:৪৬

রেডটন-মালয়েশিয়া বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী

দেশকন্ঠ ডেস্ক : মালয়েশিয়ার ডিজিটাল প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘রেডটন-মালয়েশিয়া’ বাংলাদেশে মোবাইলসহ  টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী।ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী  মোস্তাফা জব্বারের সাথে আজ রোববার বাংলাদেশ সচিবালয়ে তার দপ্তরে ‘রেডটন-মালয়েশিয়া’র চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাতকালে প্রতিনিধি দলের নেতা ও ‘রেডটন-মালয়েশিয়ার’ গ্রুপ সিইও  লাও বিক সন বাংলাদেশে বিনিয়োগে তার প্রতিষ্ঠানের আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন।ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ খাতকে বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত লাভ জনক একটি খাত হিসাবে উল্লেখ করেন। তিনি বর্তমান সরকারের বিনিয়োগ বান্ধব নীতি কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে মোবাইল ও টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগে ক্ষেত্রে  যে কোন সহযোগিতা প্রদানের ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।মোস্তাফা জব্বার বাংলাদেশের টেলিযোগযোগ খাতকে বিনিয়োগের জন্য একটি থ্রাস্ট সেক্টর হিসেবে অভিহিত করে বলেন, ডিজিটাল সংযোগ হচ্ছে ডিজিটাল প্রযুক্তির মহাসড়ক,  ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তি।

ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের পর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অভিযাত্রা বাংলাদেশ শুরু করেছে  উল্লেখ  করে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণার ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সাল থেকে গত ১৪ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ও প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বে বিস্ময়কর সফলতা অর্জন করেছে।তিনি প্রতিনিধি দলের সদস্যদের জানান, বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ইউনিয়নে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।মন্ত্রী বলেন ‘আমরা এখন প্রতিটি  গ্রামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছি। দেশের প্রায় শতকরা ৯৮ ভাগ এলাকা ফোর-জি মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় আনতে আমরা সক্ষম হয়েছি।’

মোস্তাফা জব্বার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে ২জি, ২০১৩ সালে থ্রি-জি, ২০১৮ সালে ফোর-জি চালু করেছেন এবং ২০২১ সালে তারই নেতৃত্বে ‘ফাইভ-জি প্রযুক্তি যুগে’ বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে।মন্ত্রী দেশের টেলিযোগাযোগ খাতের লাগসই উন্নয়নে ‘রেডটন-মালয়েশিয়ার’ যে কোন উদ্যোগ বাস্তবায়নে সম্ভাব্য সব ধরণের সহযোগিতা প্রদানে প্রতিনিধিদলকে আশ্বস্ত করেন। লাও বিক সন টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশের সফলতার ভূয়শী  প্রশংসা করেন এবং ডিজিটাল অবকাঠামো খাতে তিনি তার প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা মন্ত্রীকে অবহিত করেন। ‘রেডটন- মালয়েশিয়া’র  প্রতিনিধি দলের অপর সদস্যরা হলেন, রেডটন মালয়েশিয়ার পরিচালক  রেজা ইমরান বিন আবদুল রহিম, হেড অব মার্কেটিং হিসাম উদ্দিন বিন আহমেদ নওয়াজি এবং  রেডটন’র স্থানীয় প্রতিনিধি তৌফিক মালেক।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।