- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ ডেস্ক : সম্প্রতি শীর্ষস্থানীয় সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান সফোসের ‘দ্য স্টেট অফ সাইবার সিকিউরিটি ২০২৩: দ্য বিজনেস ইমপ্যাক্ট অব অ্যাডভারসেরিস অন ডিফেন্ডারস’ এর প্রতিবেদনে জানা গেছে, সাইবার নিরাপত্তায় যেকোনো অপারেশনের কাজ করা অনেক চ্যালেঞ্জিং।সমীক্ষাটিতে দেখানো হয়, প্রতিনিয়ত সাইবার হামলার শিকার হন ৭১ শতাংশ অংশগ্রহণকারী। তাছাড়া ৭৪ শতাংশ মনে করেন, সাইবার সিকিউরিটির বিষয়টি খতিয়ে দেখার বিষয়টি অনেক কঠিন। জরিপের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে বাছাই করা হয়েছে।
গুগলে আসছে এআই সার্চগুগলে আসছে এআই সার্চ
এরমধ্যে ৫০ শতাংশ প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, সাইবার হামলাগুলো এতটাই উন্নত হয়েছে যে, তাদের সংস্থার পক্ষে এটি মোকাবিলা করা এখন খুব কঠিন। ৬৩ শতাংশ চায় আইটি দলগুলো যেন ফায়ারফাইটিং এর পরিবর্তে কৌশলগত বিষয়গুলোর পেছনে আরও বেশি সময় দেয়।
এছাড়া ৫৫ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের মতে, আইটি দলের সাইবার হুমকিতে ব্যয় করা সময় তাদের অন্যান্য প্রকল্পগুলোর কাজেও প্রভাব ফেলে। ৯৪ শতাংশ বলেছেন, তারা তাদের কার্যক্রমকে উন্নত করার জন্য বহিরাগত বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কাজ করেন। কিন্তু এর বেশিরভাগ কার্যক্রম সম্পূর্ণ আউটসোর্স পদ্ধতি গ্রহণের পরিবর্তে হুমকি মোকাবিলার কাজেই জড়িত হয়ে পড়ে।
বদলে গেলো টুইটারের লোগোবদলে গেলো টুইটারের লোগো
সফোসের ফিল্ড সিটিও জন শিয়ের বলেন, ‘আজকের সাইবার হামলা মোকাবিলার জন্য প্রয়োজন একটি সময়োপযোগী এবং সমন্বিত পদক্ষেপ। কিন্তু বেশিরভাগ সংস্থাই শুধু প্রতিক্রিয়াশীল রীতিতেই আটকে আছে।
জরিপের অর্ধেক অংশগ্রহণকারীই মনে করেন, এই পরিস্থিতি শুধুমাত্র মূল ব্যবসায়ের ওপর প্রভাব ফেলছে না, বরং যারা সারা রাত জেগে সাইবার হামলার জন্য মানসিক শ্রম দিচ্ছেন তাদেরও ব্যাপক ক্ষতি করছে। অনুমান নির্ভর কাজ না করে অ্যাকশনেবল ইনটেলিজেন্স বা বুদ্ধিমত্তার ওপর ভিত্তি করে ডিফেন্সিভ কন্ট্রোল প্রয়োগ করতে হবে। আর এর মাধ্যমে আইটি দলগুলো আক্রমণ বন্ধের চেষ্টার পরিবর্তে ব্যবসাকে এগিয়ে নেয়ার দিকে মনোযোগ দিতে পারবে।’
সূত্র: দ্য ভার্জ
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা