- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ ডেস্ক : উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার আগ্রাসনকে মোকাবেলায় আরো ‘কার্যকর ও আক্রমনাত্মক’ ধাচের যুদ্ধ প্রতিরোধ ব্যবস্থার সক্ষমতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। পিয়ংইয়ং এটিকে ‘চরম’ আগ্রাসন হিসেবে অভিহিত করে। মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম এ কথা জানিয়েছে। খবর এএফপি’র।
পিয়ংইয়ং বিভিন্ন অস্ত্র পরীক্ষার মধ্যদিয়ে এ বছরের যাত্রা শুরু করে। এসব অস্ত্রের মধ্যে পানির নিচে পরমাণু হামলা চালাতে সক্ষম বিভিন্ন ড্রোন (ডুবো ড্রোন) এবং দুটি আন্ত:মহাদেশীয় ব্যালাস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে বলে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম দাবি করেছে। পিয়ংইয়ংয়ের কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, সোমবার কিম মার্কিন সাম্্রাজ্যবাদীদের এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পুতুল বিশ্বাসঘাতকদের আগ্রাসনমূলক যুদ্ধ শুরু করার ক্রমবর্ধমান পদক্ষেপ মোকাবেলার উপায় নিয়ে আলোচনা করার জন্য কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের একটি বৈঠকে যোগ দেন।
বৈঠকে কিম উত্তর কোরিয়ার যুদ্ধ প্রতিরোধ ব্যবস্থা আরো শক্তিশালী এবং আরো কার্যকর ও আক্রমনাত্মক করার নির্দেশ দেন।এদিকে চলতি বছরের শুরুর দিকে কিম একটি ‘প্রকৃত যুদ্ধের’ প্রস্তুতির জন্য সামরিক মহড়া জোরদার করার নির্দেশ দেন। কিমের এমন নির্দেশের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ওয়াশিংটন ও সিউল তাদের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা জোরদার করে এবং অত্যাধুনিক স্টিলথ জেট এবং কৌশলগত দিক থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ কাজে লাগিয়ে যৌথ সামরিক মহড়া চালায়।
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা