• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৭ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২১:১৬

কুমিল্লায় শেষ মুহুর্তে আরও জমজমাট ঈদবাজার

দেশকন্ঠ ডেস্ক : ঈদের বাকি আর মাত্র দুই দিন। রোজার শেষ মূহুর্তে এসেও কুমিল্লার মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের কমতি নেই। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে কুমিল্লার ফুটপাত থেকে শুরু করে মার্কেটগুলোতে। ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় হওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। বৃহস্পতিবার কুমিল্লার শহরের কান্দিরপাড়, মনোহরপুর, রাজগঞ্জ, ও  চকবাজার এলাকার বিভিন্ন শপিংমল ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।বিভিন্ন মার্কেট ও শপিং মল ঘুরে পছন্দের পোশাকসহ প্রয়োজনীয় ঈদ সামগ্রী খুঁজে নিচ্ছেন। পোশাক, কসমেটিকস, জুতাসহ অন্যান্য দোকান ও ফুটপাতজুড়ে কেনাবেচা চলছে সমান তালে। কুমিল্লার কান্দিরপাড় এলাকার বিভিন্ন শপিং মল ঘুরে দেখা গেছে রোজার শেষ মুহূর্ত এসেও ক্রেতাদের কোনো কমতি নেই। ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে শপিংমলগুলোতে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই মার্কেটমুখী ক্রেতাদের চাপ বাড়তে থাকে। বিশেষ করে ব্র্যান্ডের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে পুরুষদের আকর্ষণের তালিকায় বরাবরই পাঞ্জাবি। এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। শার্ট-পাঞ্জাবি ছাড়াও প্যান্ট ও জুতার দোকানে পুরুষ ক্রেতাদের সমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। অন্যদিকে কসমেটিকস ও গহনার দোকানে নারীদের প্রচন্ড ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বিক্রেতারা বলছেন, শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় মানুষের যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে। বেচাবিক্রিও ভালো হচ্ছে।

কুমিল্লার খন্দকার প্লাজার কাপড় বিক্রেতা মোজ্জাম্মেল বাসসকে বলেন, গত দুই বছরের তুলনায় এবার বেচাকেনা অনেক বেশি হয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসেও ক্রেতাদের সমাগম কমতি নেই। এখন যারা আসছেন তারা খালি হাতে ফিরছেন না, কেনাকাটা করতেই আসছেন। কসমেটিক বিক্রেতা মো. মনিরুজ্জামান বাসসকে বলেন, গত কয়েক বছর করোনার কারণে আমাদের যে ক্ষতি হয়েছে এবছর বিক্রির মাধ্যমে তার কিছুটা হলেও পুষিয়েছে। পুরো রমজান করে বেচাকেনা ভালো হয়েছে। গত শুক্রবার থেকে আজ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি বেচাকেনা হয়েছে। ক্রেতাদের হাতেও এখন টাকা আছে।জেলার চান্দিনা থেকে এসেছেন দিদার হোসেন নামে এক ক্রেতা। তিনি বলেন, কেনাকাটা অধিকাংশ আগেই করা হয়েছ। টুকটাক যা বাকি ছিল সেগুলো নেওয়ার জন্য এসেছি। জাকির হোসেন নামের আরেক ক্রেতা বলেন, রোজার শুরুতে কাজের চাপে ঈদের কেনাকাটা করতে পারিনি। ছুটি পেয়েছি তাই বাড়ির সকলের জন্য কেনাকাটা করতে মার্কেটে এসেছি।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।