- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : আপনালয়ে প্রিয়জনের সাথে ঈদের ছুটি কাটিয়ে নগরে ফিরছেন মানুষ। ফিরতি পথের যাত্রীরা বলছেন, এবারের ঈদযাত্রা আর ফিরতি যাত্রা ছিলো যানজট ও ভোগান্তিমুক্ত। ভাড়া নিয়েও নেই তেমন অভিযোগ। নির্ধারিত সময়েই বাড়ি থেকে রওনা দিয়ে ঢাকায় ফিরেছেন সবাই। স্মরণকালে অন্যতম স্বস্তির ঈদযাত্রায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পেরে খুশি যানবাহনের চালক ও কর্মচারীরাও। তারা বলছেন, এবার বিভিন্ন মহাসড়ক সংস্কার করার কারণে যানজট নেই। তারা আশা করছেন, সড়ক আরও উন্নত ও গতিময় হয়ে উঠবে সামনের সময়গুলোতে।
সরকারিভাবে ঈদের ছুটি শেষ। স্বজনদের সাথে উৎসব শেষে জীবিকার প্রয়োজনে কর্মক্ষেত্র রাজধানীতে ফিরছেন মানুষ। নগরে ফেরা মানুষরা বলছেন, অন্য যে কোন সময়ের তুলনায় এবার মহাসড়কের নেই কোনো ভোগান্তি। নেই যানজট। যে কারণে নির্ধারিত সময়েই ফিরতে পেরেছেন তারা। ছিল না বাড়তি ভাড়া মেটানোর ভোগান্তিও।চালকরা বলছেন, ঈদের আগে মহাসড়কের বিভিন্ন স্থান ছিল সরু, ছিল খানাখন্দও। ঈদযাত্রাকে সামনে রেখে সেসব সংস্কার করা হয়েছে। অনেকস্থানে রাস্তা প্রশস্তও করা হয়েছে। যে কারণেই নেই যানজট। তবে লোকাল বাসের দৌরাত্ব কিছুটা বেকায়দায় ফেলেছে তাদের। চালকরা বলছেন, সড়কে শৃঙ্খলার মধ্যে আনা গেলে শুধু ঈদযাত্রায় নয়, স্বাভাবিক সময়েও সড়ক, মহাসড়কে থাকবে না কোনো ভোগান্তি, কমবে দুর্ঘটনা। তারা জানান, কোন রকম ভোগান্তি ছাড়াই রাজধানীর মানুষকে আপন ঠিকানায় পৌঁছে দিতে পেরে তারাও খুশি।
শহরের বাস, রেল ও লঞ্চ টার্মিনালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাজধানীমুখী মানুষের মুখ। যদিও বাড়ি ফেরা যাত্রীদের ভিড় এখনো বাড়েনি। রাস্তা এখনও ফাঁকা। সড়কে নেই যানজটের চিত্র। শব্দ দূষণে ভারী হচ্ছে না পরিবেশ। পেশাগত কারণে যারা এদিন ফিরছেন তারা জানান, ফিরতে ইচ্ছা না করলেও, জীবিকার জন্যই তাদের ফিরে আসতে হচ্ছে এই শহরে। আবার অনেকে ফিরছেন স্কুল-কলেজের ছুটি নেই বলে। সরকারি ছুটি শেষ হলেও কমলাপুর রেলস্টেশনে দেখা যায়নি গাদাগাদি ভিড়। সকাল থেকেই চট্টগ্রাম, রাজশাহী, রংপুর ও জামালপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ট্রেন কমলাপুরে এসে পৌঁছেছে। ফেরার পথে নির্দিষ্ট স্টেশন থেকে সময়মতো ট্রেন ছেড়েছে বলেও জানান যাত্রীরা।
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা