• বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ১০ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২১:১৯

সিরিয়ায় তুরস্কের হামলায় ইসলামিক স্টেট প্রধান নিহত

  • জাতীয়       
  • ০১ মে, ২০২৩       
  • ৩৩
  •       
  • ০১-০৫-২০২৩, ১১:৩৭:২৮

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : সিরিয়ায় হামলা চালিয়েছে তুরস্কের বাহিনী। ওই হামলায় সিরিয়ায় সন্দেহভাজন ইসলামিক স্টেট (আইএস) প্রধান কুরাইশি নিহত হয়েছে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান নিজেই এই ঘোষণা দিয়েছেন। সোমবার (১ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) সন্দেহভাজন নেতাকে তুর্কি বাহিনী হত্যা করেছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। নিহত সন্দেহভাজন ওই আইএস প্রধানের নাম আবু হুসেইন আল-কুরায়শি। তার পূর্বসূরি নিহত হওয়ার পর গত বছর তিনি গোষ্ঠীটির দায়িত্ব নিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
 
প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান তুরস্কের সম্প্রচারকারী টিআরটি তুর্ককে বলেছেন, শনিবার তুরস্কের এমআইটি গোয়েন্দা সংস্থার অভিযানে আইএস নেতাকে ‘হত্যা’ করা হয়েছে। অবশ্য আইএস এখনও পর্যন্ত তুরস্কের এই অভিযান সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করেনি। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানের এই দাবি স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি বিবিসিও। প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বলেন, এমআইটি গোয়েন্দা সংস্থা ‘দীর্ঘদিন ধরে’ কুরাইশিকে অনুসরণ করেছে। আরও বিস্তারিত কোনও তথ্য উল্লেখ না করে তিনি কেবল বলেন, ‘আমরা কোনও বাছ-বিচার ছাড়াই সন্ত্রাসী সংগঠনের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চালিয়ে যাবো।’
 
বার্তাসংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে সিরিয়ার বেশ কয়েকটি সূত্র জানায়, তুর্কি সীমান্তের কাছে সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় শহর জান্দারিসে এ অভিযান চালানো হয়। এর আগে গত বছরের নভেম্বরে সন্ত্রাসী এই গোষ্ঠীটি তাদের নেতা আবু আল-হাসান আল-হাশেমি আল-কুরায়শির মৃত্যুর ঘোষণা দেয়। যুক্তরাষ্ট্র সেসময় জানায়, তিনি ২০২২ সালের অক্টোবরের মাঝামাঝি দক্ষিণ-পশ্চিম সিরিয়ায় বিদ্রোহী ফ্রি সিরিয়ান আর্মির অভিযানে নিহত হন। বিবিসি বলছে, আইএস একসময় উত্তর-পূর্ব সিরিয়া থেকে উত্তর ইরাক জুড়ে ৮৮ হাজার বর্গ কিলোমিটার (৩৪ হাজার বর্গ মাইল) বিস্তৃত অঞ্চল দখল করেছিল এবং প্রায় ৮০ লাখ মানুষের ওপর নিজেদের নৃশংস শাসন চাপিয়ে দিয়েছিল। ২০১৯ সালে গোষ্ঠীটিকে তার শেষ অঞ্চল থেকে বিতাড়িত করা হয়। কিন্তু জাতিসংঘ গত বছরের জুলাই মাসে সতর্ক করে জানায়, সন্ত্রাসী গোষ্ঠীটি এখনও মানুষের জন্য অব্যাহত হুমকি হিসেবে রয়ে গেছে।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।