- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ ডেস্ক : ইতোমধ্যে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে শুরু হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইর প্রয়োগ। ধীরে ধীরে এর ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর শুধু এ কারণেই আগামী ৫ বছরে বিশ্বজুড়ে চাকরি হারাতে পারেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। এ তথ্য দিয়েছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম বা ডব্লিউইএফের রিপোর্ট। রোববার প্রকাশিত হয়েছে ডব্লিউইএফের একটি সমীক্ষা। সব মিলিয়ে বিশ্বের প্রায় ৮০০ সংস্থার কাছ থেকে তথ্য নিয়ে তৈরি হয়েছে এ রিপোর্ট। সুইজারল্যান্ডের দাভোসে সংশ্লিষ্ট সংস্থা প্রতি বছরই বিশ্বনেতাদের নিয়ে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করে। এবারের আলোচনায় উঠে এসেছিল, ২০২৭ সালের মধ্যে সারা বিশ্বে ৬ কোটি ৯ লক্ষ নতুন চাকরি হবে। কিন্তু একই সঙ্গে ৮ কোটি ৩ লক্ষ মানুষ কর্মহীনও হয়ে পড়বেন। সমীক্ষা বলছে, আগামী ৬ বছর শুধু কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বহুল ব্যবহারে প্রায় ১ কোটি ৪০ লক্ষ মানুষের কাজ চলে যাবে; যা বর্তমান কর্মসংস্থানের প্রায় ২ শতাংশ।
যেভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে, বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার উন্নয়ন ঘটছে, তাতে কর্মক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত খুলছে। একই সঙ্গে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে বিভিন্ন সংস্থায় কর্মী সঙ্কোচন হবে বলে মনে করছেন গবেষকরা। তারা জানাচ্ছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বহুল ব্যবহারের ভালো দিক যেমন আছে, তেমনই রয়েছে নেতিবাচক কিছু বিষয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো কর্মী সঙ্কোচন। কারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের জন্য সংস্থাগুলো যেমন কিছু কর্মী নিয়োগ করবে, তেমনি এর ব্যবহারের ফলে পুরনো অনেক কর্মীর আর প্রয়োজন বোধ করবে না সংস্থাগুলো। সেখান থেকেই আসতে পারে কর্মী সঙ্কোচন।চ্যাটজিপিটির মতো সাম্প্রতিক প্রযুক্তির ব্যবহার ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। এই দশকের প্রথম দিকে স্বয়ংক্রিয় শক্তির ব্যবহার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। গবেষণা বলছে, এখন যে সমস্ত বহুজাতিক ব্যবসায়িক সংস্থা কাজের প্রায় ৩৪ শতাংশ মেশিন দিয়ে করছে। ক্রমশ তা আরও বাড়বে।
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা