- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ ডেস্ক : পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বিমান মহড়া শুরু হয়েছে। ২৫০টি যুদ্ধবিমান ও ন্যাটো সদস্য দেশগুলোর ১০ হাজার সেনা এতে অংশ নিচ্ছেন। সোমবার শুরু হওয়া ‘এয়ার ডিফেন্ডার-২৩’ নামের ওই মহড়া চলবে ২৩ জুন পর্যন্ত। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর পর ন্যাটোর অংশীদার দেশগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রদর্শনে এই মহড়া শুরু বলে মনে করা হচ্ছে। খবর- আল জাজিরার।
জার্মানি বিমানবাহিনীর নেতৃত্বাধীন এই মহড়ায় ন্যাটোতে যুক্ত হতে আবেদনকারী জাপান ও সুইডেন অংশ নিচ্ছে। মহড়ায় রয়েছে ২৫০টি সামরিক বিমান।ন্যাটো অঞ্চলে ড্রোন ও ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রের আক্রমণ প্রতিরোধ এবং সংকট মুহূর্তে বিমান বাহিনীর আন্তঃকার্যকারিতার প্রস্তুতি হিসেবে এই মহড়ার আয়োজন করেছে ন্যাটো। জার্মান লুফটওয়াফের লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইঙ্গো গেরহার্টজ বলেন, মহড়ার মাধ্যমে যে গুরুত্বপূর্ণ বার্তাটি দিচ্ছি তা হলো আমরা নিজেদের রক্ষা করতে পারি। রাশিয়া চার বছর আগে ২০১৮ সালে ইউক্রেনের ক্রিমিয়া দখলের পাল্টা হিসেবে এমন মহড়ার পরিকল্পনা করা হয়।
তবে গেরহার্টজ বলেছেন, মহড়ায় বিশেষ কাউকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়নি।তিনি বলেন, আমরা একটি প্রতিরক্ষামূলক জোট এবং সেভাবেই এই মহড়ার পরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, এই মহড়ায় কোনো ফ্লাইট কালিনিনগ্রাদের দিকে পাঠানো হবে না। কালিনিনগ্রাদ হলো রাশিয়ার একটি ছিটমহল যা ন্যাটো সদস্য রাষ্ট্র পোল্যান্ড ও লিথুয়ানিয়া সীমান্তবর্তী অঞ্চলে। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের হুমকি মোকাবিলায় ৭৫ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয় পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো।
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা