• বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
    ১০ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১১:০২

যুগের চাহিদা অনুযায়ী সফট স্কিলস শেখার পরিবেশ তৈরি করতে হবে : শিক্ষামন্ত্রী

দেশকন্ঠ  প্রতিবেদক : শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গবেষণার দ্বার উন্মুক্ত করতে হবে। গবেষণার ধারা চলমান রাখতে হবে। যুগের চাহিদা অনুযায়ী পাঠ্যক্রম সৃষ্টি ও বিভিন্ন সফট স্কিলস শেখার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। তথ্য প্রযুক্তিতে নেক্সট জেনারেশন স্কিল ডেভেলপমেন্টের সুযোগ সৃষ্টিতে আজ মঙ্গলবার কোডার্স ট্রাস্ট চট্টগ্রাম ক্যাম্পাস উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। হোটেল আগ্রাবাদের হল রুমে সকাল সাড়ে ১১টায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কোডার্স ট্রাস্ট বাংলাদেশের চেয়ারম্যান আজিজ আহমেদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ওয়াসিকা আয়েশা খান এমপি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মশিউর রহমান, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার ড. মোহাম্মদ আমিনুর রহমান, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। শিক্ষা মন্ত্রী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গতানুগতিক ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। শিক্ষার্থীদের সোনালি ভবিষ্যৎ তৈরি ও স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে তাদের যোগ্যতার সর্বোচ্চ বিকাশ ঘটাতে হবে।

শুধু পাঠ্যক্রম-নির্ভর শিক্ষা নয়, নতুন এ প্রজন্মকে মানবিকতার সমন্বয়ে গড়ে তুলতে হবে। মনে রাখতে হবে, আমাদের এ মাটি জঙ্গিবাদের নয়, এ মাটি মানবতার।বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গবেষণায় বরাদ্দ বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাই প্রতিটি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গবেষণা কার্যক্রম বাড়াতে হবে। গবেষণার মাধ্যমে গবেষক তৈরি করতে হবে।ডা. দীপু মনি বলেন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, শিল্প যোগাযোগসহ  সব খাতে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। করোনাকালে পৃথিবীর আর কোনো দেশ বাংলাদেশের মতো বিনামূল্যে কোভিডের টিকা দিতে পারেনি। আমাদের দেশে সময়মতো টিকা দেওয়ার ফলে স্কুলের শিক্ষার্থীরাও আজ নিরাপদ। করোনা পরিস্থিতি দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম।উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক আইটি দক্ষতা উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান কোডার্স ট্রাস্ট ২০১৪ সাল থেকে রাজধানী ঢাকায় একাধিক ক্যাম্পাস চালু করলেও বন্দর নগরী চট্টগ্রামে এই প্রথম প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম শুরু হলো। আগ্রাবাদের ক্লিফটন প্লাজায় এরই মধ্যে সাজানো হয়েছে ক্যাম্পাসটি।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।