• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৭ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০৩:২৮

হিমাচলের ১৭ হাজার স্থানে ভূমিধসের আশঙ্কা

  • আন্তর্জাতিক       
  • ১৯ আগস্ট, ২০২৩       
  • ১০২
  •       
  • ১৯-০৮-২০২৩, ০৯:২৪:১৫

পথরেখা অনলাইলাইন : জিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার রিপোর্টে বলা হয়েছে, হিমাচল প্রদেশে ১৭ হাজারটি স্থান রয়েছে যেখানে ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে এবং এর মধ্যে এক হাজার ৩৫৭টি স্থান শুধুমাত্র সিমলায় রয়েছে। বৃষ্টিতে মাটি ক্রমাগত নরম হচ্ছে, এতে রাস্তা ও ঘরবাড়ি ধসে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। রাজ্য সরকার ভূমি তলিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করতে এবং সেখানে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ক্ষমতা ও সতর্কতা ব্যবস্থা উন্নত করার নির্দেশনা দিয়েছে। এছাড়া সেখান থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ করা হলেও এখনও অনেক এলাকা রয়েছে যেখানে বড় ধরনের বিপদ রয়েছে।
 
সম্প্রতি, শিমলার কৃষ্ণ নগর এলাকায় একটি বিপজ্জনক ভূমিধস হয়েছে। এখানে একটি ভবনের উপর একটি গাছ পড়েছিল। এর পর ভবনটি ধসে পড়ে। একইভাবে, সোমবার সামার হিল এলাকার শিব মন্দির ভূমিধসের কবলে পড়ে। এখানে এখনও উদ্ধারকাজ চলছে। অনেক মৃতদেহ সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, এখনও মৃতদেহের সন্ধান চলছে। ভূমিধসের পর সাধারণ মানুষের ওপর যে পাহাড় ভেঙেছে, তাতে কত পরিবার শ্বাসরুদ্ধকর ধ্বংসস্তূপ পেয়েছে, তা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। গত চারদিন ধরে, টন মাটির ধ্বংসস্তূপে চাপা মন্দিরের ভিতর থেকে প্রিয়জনকে বের করে আনার ভগ্ন আশা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন কিছু মানুষ।
 
সিমলার সার্কুলার রোডের মূল এলাকার অনেক এলাকা, দুটি ডুবন্ত অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে দ্য রিজ, গ্র্যান্ড হোটেল, লক্কর বাজার, সেন্ট্রাল স্কুল, অকল্যান্ড নার্সারি স্কুল, ধোবিঘাট, কৃষ্ণ নগর, কমলি ব্যাংক এবং হোটেল ক্লার্কসের আশেপাশের এলাকা যেখানে নতুন কোনো ভবন আসছে না। তৈরি করা মানেই ধ্বংসকে আমন্ত্রণ জানানো। প্রশাসন নিজেই এসব স্থানকে বিপজ্জনক এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে। ২৫,০০০ জনসংখ্যার জন্য নির্মিত সিমলা শহরে এখন আনুমানিক দুই দশমিক তিন লাখ লোক রয়েছে। ৭০ ডিগ্রি পর্যন্ত ঢালে ভবন নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হলেও মানুষ নানা ধরনের নির্মাণ করে নিজের মৃত্যুতে মেতেছে।
পথরেখা/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।