• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১১:২৪
আদায়-কাঁচকলায় সম্পর্কের জোর কানাশুষা

বচ্চন পরিবার সুখী নন

পথরেখা অনলাইন : ২০০০ সালে ‘ঢাই অক্ষর প্রেম কে’ এবং ২০০৩ সালে ‘কুছ না কহো’ হয়ে ঐশ্বর্যা-অভিষেকের প্রেম গড়ায় পর্দা ছাড়িয়ে বাস্তব জীবনে। বেশ কয়েক বছর প্রেমের সম্পর্কে থাকার পর ২০০৭ সালে চার হাত এক হয় যুগলের। প্রায় ১৬ বছর হল বচ্চন পরিবারে পুত্রবধূ হয়ে এসেছেন তিনি। জনসমক্ষে অমিতাভ ও জয়ার আদর্শ পুত্রবধূ হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন অভিনেত্রী। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান থেকে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানেও শাশুড়ির পাশেই দেখা গিয়েছে বৌমাকে। গত দেড় দশকের বেশি সময়ে একাধিক বার বচ্চন পরিবারের সদস্যদের সমীকরণ নিয়ে নানা জল্পনা তৈরি হয়েছে বলিউডে। শাশুড়ি জয়া বচ্চন ও ননদ শ্বেতা বচ্চন নন্দার সঙ্গে নাকি আদায়-কাঁচকলায় সম্পর্ক ঐশ্বর্যার, এমন কানাঘুষোও শোনা গিয়েছে বহু বার। অভিষেকের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যও নাকি সুখের নয়, এমন কথাও বাতাসে ভেসে বেড়ায়। কেউ তাঁকে ‘বচ্চন বহু’ বলে ডাকলেো নাকি আপত্তি জানান ঐশ্বর্যা! তবে কি সম্পর্কের সমীকরণে কোনও সমস্যা দেখা দিয়েছে বচ্চন পরিবারে?
 
 
অভিষেক-ঐশ্বর্যার বিয়ে ছিল সে বছর বলিউডের সব থেকে আলোচিত ইভেন্ট। তাঁদের বিয়ে নিয়ে কৌতূহলের অন্ত ছিল না দর্শকদের। যে সময় অভিষেককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী, তিনি ছিলেন বলিউডের প্রথম সারির নায়িকাদের অন্যতম। বরাবরই তাঁর নামের পাশে যুক্ত হয়েছে নানা বিশেষণ। তবে বচ্চন পরিবারে বিয়ের পর থেকে তাঁক ডাকা হয় ‘বচ্চন বহু’ নামে। তাতেই আপত্তি জানান অভিনেত্রী। ২০০৮ সালে একটি সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রীকে ‘বচ্চন বহু’ সম্বোধন করায় আপত্তি জানান ঐশ্বর্যা। তাঁর কাছে এই সম্বোধনটি বেশ নাটুকে বলেই মনে হয়। সেই সময় অভিনেত্রী বলেন, ‘আমার মনে হয়, এই ধরনের বিশেষণ চটকের জন্য ব্যবহার করা হয়। ‘বচ্চন বহু’ তকমাটা একটু নাটুকে। আমি এক জন সাধারণ মেয়ে। নাম ঐশ্বর্য রাই, যে অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেছে।’
পথরেখা/আসো
 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।