• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১১:২৫
মুকুট জিতেছেন নিকারাগুয়ার আলোন্দ্রা পালাসিওস

এই একটি মুকুট জীবনের সব স্বপ্ন পূরণ করে দেয়

  • বিনোদন -মঞ্চ       
  • ২০ নভেম্বর, ২০২৩       
  • ২২১
  •       
  • ২০-১১-২০২৩, ১১:১৮:৩০

পথরেখা অনলাইন : সুন্দরী অন্বেষণের সবচেয়ে বড় আয়োজন মিস ইউনিভার্স। ১৯ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছে এর ৭২তম আসরের গ্র্যান্ড ফিনাল। এতে সবাইকে টপকে মুকুট জিতে নিয়েছেন নিকারাগুয়ার তরুণী শেনিস আলোন্দ্রা পালাসিওস। প্রথমবারের মতো সেন্ট্রাল আমেরিকার দেশটিতে মিস ইউনিভার্স তকমা পৌঁছালো। মিস ইউনিভার্সের এই আসরে প্রতিযোগিতায় প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন যথাক্রমে মিস থাইল্যান্ড আন্টোনিয়া পোরসিল্ড ও মিস অস্ট্রেলিয়া মোরায়া উইলসন।
 
অনুষ্ঠানে মুকুট জেতার পর নিজের অনুভূতির কথা বলতে গিয়ে তরুণী শেনিস আলোন্দ্রা পালাসিওস বলেন, ‘জীবনের অনেকগুলো বাকেট লিস্ট ছিল। কোনো একটি পূরণ করব। সবগুলো পূরণ হবে তা কোনোদিন ভাবিনি। মিস ইউনিভার্সের এই মুকুটটি এতটাই অনুপ্রেরণাদায়ী যে, জীবনের সকল ইচ্ছে পূরণ করে দেয় নিমিষেই।’ 
 
মিস ইউনিভার্স হওয়ার সুবাদে একটি মূল্যবান মুকুট পাচ্ছেন পালাসিওস। এছাড়াও থাকছে আর্থিক পুরস্কারসহ বিভিন্ন বাণিজ্যিক চুক্তি। এই আসর থেকে তিনি নগদ ২ লাখ ৫০ হাজার ডলার নিয়ে যাবেন বাড়িতে। এর বাইরে বিভিন্ন প্রসাধনী, জুয়েলারি ও পোশাক ব্র্যান্ডের পৃষ্ঠপোষকতা তো থাকছেই।
 
এবারের আয়োজনে বিজয়ীর মাথায় যে মুকুট পরানো হয়েছে, সেটার দাম ৫ মিলিয়ন ডলার। মিস ইউনিভার্সের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে দামি মুকুট বলে জানা গেছে। এটি তৈরি করেছে লেবানিজ প্রতিষ্ঠান মওয়াওয়াদ।এর আগে ২০২০ সালে মিস নিকারাগুয়া হয়েছিলেন শেনিস পালাসিওস। পরের বছর তিনি মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। কিন্তু সেখানে সেরা ৪০-এ গিয়েই বাদ পড়েন। দুই বছর পর সৌন্দর্য আর বুদ্ধিমত্তায় তিনি বিশ্বজয় করলেন।
 
কৈশোরেই মডেলিং জগতে পা রেখেছিলেন শেনিস পালাসিওস। ২০১৬ সালে তিনি মিস টিন নিকারাগুয়া খেতাব পেয়েছিলেন। সোশ্যাল হ্যান্ডেলেও তার বেশ নামডাক রয়েছে। ইনস্টাগ্রামে এই সুন্দরীকে অনুসরণ করেন সাড়ে ছয় লক্ষাধিক মানুষ। মিস ইউনিভার্স আসরে পালাসিওসকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, যদি অন্য কোনও নারীর ভূমিকায় এক বছর কাটাতে হয়, তাহলে তিনি কাকে এবং কেন বাছাই করবেন?
পথরেখা/আসো

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।