• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
    ৯ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২০:৫১
মেয়েকে নিয়ে বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন ঐশ্বর্যা

অভিষেকের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ অনিবার্য

পথরেখা অনলাইন : গত ১ নভেম্বর নিজের ৫০তম জন্মদিন একাই কাটিয়েছিলেন ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। বচ্চন পরিবারের অন্য সদস্যেরা অদ্ভুত ভাবে নীরব থাকলেন তাঁর জন্মদিনে। ইনস্টাগ্রামের পাতায় ঐশ্বর্যার একটি সাদা-কালো ছবি পোস্ট করে অভিষেক দায়সারা ভাবে লিখেছিলেন, ‘‘শুভ জন্মদিন’’। সেই সময় থেকে জল্পনা— অভিষেক ও ঐশ্বর্যার সম্পর্কে ফাটল ধরেছে। বচ্চন পরিবারের সঙ্গে বিয়ের পর থেকেই মনোমালিন্য নাকি লেগেই রয়েছে ঐশ্বর্যার। সেই সময় পাশে পেয়েছিলেন স্বামীকে। তবে আর নাকি সমঝোতার জায়গা নেই। তাই এ বার একেবারে চরম সিদ্ধান্ত নিলেন প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী। বচ্চন পরিবারের ঘনিষ্ঠের দাবি, পারিবারিক কলহের জেরে মেয়ে আরাধ্যা বচ্চনকে নিয়ে জলসা ছেড়ে বেরিয়ে গেলেন ঐশ্বর্যা!
 
২০০৭ সালে অমিতাভ বচ্চনের পুত্র অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন ঐশ্বর্যা। তার পর থেকে অভিনেত্রী হওয়ার পাশাপাশি ‘বচ্চন বহু’ হিসাবেও পরিচিতি পান তিনি। প্রায় ১৬ বছরের দাম্পত্য জীবন অভিষেক-ঐশ্বর্যার। অভিষেকের সঙ্গে বিয়ের পর বলিপাড়ার এমন কোনও অনুষ্ঠান দেখা যায়নি, যেখানে ঐশ্বর্যা একা উপস্থিত ছিলেন। সব সময় অভিষেকের সঙ্গেই দেখা যেত তাঁকে। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে বদলে গিয়েছে ছবি। একে অপরকে ছাড়াই যাচ্ছেন সব জায়গায়। গত প্রায় দু’দশকের পথচলায় একাধিক বার বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন তৈরি হয়েছে বচ্চন পরিবারকে ঘিরে। এমনকি, বার কয়েক অভিষেক-ঐশ্বর্যার বিবাহবিচ্ছেদের কানাঘুষোও শোনা গিয়েছে। তবু প্রতি বার নিন্দকদের ভুল প্রমাণ করেছেন তাঁরা। কিন্তু এ বার যেন আর নিশ্চিন্তে থাকতে পারছেন না অভিষেক-ঐশ্বর্যার অনুরাগীরা। শোনা যাচ্ছে, ননদ শ্বেতা বচ্চন দিল্লি থেকে পাকাপাকি ভাবে বচ্চন পরিবারেই থাকতে শুরু করেছেন। অন্য দিকে গত এক বছর ধরে শাশুড়ি জয়া বচ্চনের সঙ্গে সম্পর্ক নাকি তলানিতে ঠেকেছে। গত কয়েক বছরে জলসায় যেন অশান্তি চরমে উঠেছে। যদিও বচ্চন পরিবারের কেউই এই বিষয়ে প্রকাশ্যে এখনও মুখ খোলেননি। সম্প্রতি ভাগ্নে অগস্ত্যর ছবি ‘দি আর্চিজ’-এর প্রিমিয়ারে বচ্চন পরিবারের সঙ্গে আসেন ঐশ্বর্যা। তবে পরিবারের কারও সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়নি ঐশ্বর্যাকে। সর্বক্ষণ মায়ের হাত ধরেই থাকতে দেখা যায় আরাধ্যাকেও। গত কয়েক মাস ধরে অভিষেক-ঐশ্বর্যার বিচ্ছেদের যে জল্পনা চলছে সেটাই কি সত্যি হতে চলেছে!
 
শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে চলে গেলেও, বাড়ির বৌয়ের দায়িত্ব পালনে কোনও খামতি রাখছেন না তিনি। এমনকি বাড়ির অশান্তির আঁচ বাইরেও আসতে দিচ্ছেন না। শুক্র বার সকালে ধীরুভাই অম্বানির স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠানে স্বামী এবং শ্বশুরের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ঐশ্বর্যাও।
পথরেখা/আসো

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।