• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
    ৯ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২১:১৫

যত ঝামেলা শাহিদ-মীরার

পথরেখা অনলাইন : মায়ানগরীর খ্যাতনামী অভিনেতাকে বিয়ে করে অন্য শহরে আসেন মীরা। নয় বছরের দাম্পত্য জীবন তাঁর আর শাহিদের। সেই সুখের সংসারে নাকি নিত্য অশান্তি লেগেই রয়েছে!
 
দু’জনের বয়সের ফারাক প্রায় ১৩ বছরের। তবে কথায় বলে, প্রেমে বয়স কখনও বাধা হতে পারে না। তাঁদের ক্ষেত্রে এ কথা যেন সত্যিই প্রযোজ্য। সম্বন্ধ করে ১৩ বছরের ছোট মীরা রাজপুতকে বিয়ে করেন অভিনেতা শাহিদ কপূর। দেখতে দেখতে ৯ বছর সংসার করে ফেললেন। দিল্লির সদ্য কলেজ পাশ করা মেয়েকে বিয়ে করেছিলেন মুম্বইয়ের নায়ক। মায়ানগরীর খ্যাতনামী অভিনেতাকে বিয়ে করে অন্য শহরে আসেন মীরা। যত্ন করে নিজের সংসার সাজিয়েছেন। ৯ বছরে যে আরও গভীর হয়েছে তাঁদের সম্পর্ক, তা বোঝা যায় তাঁদের ইনস্টাগ্রামের পোস্ট দেখলেই। তবে সেই মীরা-শাহিদের সংসারে নাকি নিত্য অশান্তি লেগেই রয়েছে। কারণটা নিজেই জানালেন অভিনেতা।
 
খুব শীঘ্রই মুক্তি পাবে শাহিদের ‘তেরি বাতোঁ মে উলঝা জিয়া’। ছবিতে প্রথম বার কৃতি শ্যাননের বিপরীতে অভিনয় করছেন শাহিদ। এমনিতেই পর্দায় তাঁর নায়িকাদের সঙ্গে রসায়ন নজর কাড়ে দর্শকদের। এক সময় ‘চকলেট হিরো’র তকমা পয়েছিলেন। কিন্তু ‘কবীর সিংহ’-এর পর সেই ভাবমূর্তি বদলেছে। ছবিতে অবশ্য প্রেমিকার উপর খবরদারি করা স্বভাব ছিল শাহিদের চরিত্রে। বাস্তব জীবনেও কি তেমন কোনও কারণেই অশান্তি স্ত্রীয়ের সঙ্গে? উত্তরটা হল না, দু’জনের মধ্যে অশান্তির কারণ মূলত ফোন। এক সাক্ষাৎকারে শাহিদ বলেন, ‘‘প্রায়ই মীরা আমাকে অভিযোগ করে, ওঁর জন্য নাকি সময় নেই আমার। এ দিকে ও নিজেই বেশির ভাগ সময় নিজের ফোনে ব্যস্ত থাকে। আমি এটা নিয়ে প্রতি বারই মীরার সঙ্গে ঝগড়া করি। ও যখনই বলে ওকে সময় দিচ্ছি না, আমি আমার ফোন সঙ্গে সঙ্গে নীচে নামিয়ে রাখি। কিন্তু ও তার পরও ১৫ মিনিট ধরে ফোন ঘাঁটবে। মিনিট ১৫ বাদে যখন ও আমার দিকে তাকায় এবং জিজ্ঞেস করে কী হল? তখন আমি পাল্টা বলি, কিছুই না। আমার জন্য তোমার কাছে সময় নেই।’’ রাগ ঝগড়া খুনসুঁটিতেই সফল ভাবে টিকিয়ে রেখেছেন শাহিদ-মীরা তাঁদের দাম্পত্য জীবন।
পথরেখা/আসো

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।