• শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০৯:৪১

৫ মিনিটেই বানাতে পারেন টুনা স্যান্ডউইচ

পথরেখা অনলাইন : স্যান্ডউইচ এমন একটা স্ন্যাকস, যা যেকোনো সময় খাওয়া যায়। খেলে কখনোই খুব ভারি বা অস্বস্তি অনুভূত হয় না, আবার দূরে কোথাও গেলে সাথে টিফিন হিসেবে স্যান্ডউইচ নিয়ে যাওয়া সহজ। সব সময় যারা চিকেন বা এগ স্যান্ডউইচ খেয়ে অভ্যস্ত, তারা এবার স্বাদের বদল আনতে খেয়ে দেখতে পারেন টুনা স্যান্ডউইচ। সুপারশপগুলোতে আজকাল টুনা মাছের ক্যান সহজলভ্য। কিছু মাছ তেলে ডুবানো থাকে, আবার কিছু পানিতে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন।

মাত্র মিনিট পাঁচেকের প্রস্তুতিতে বানাতে পারবেন এই আইটেমটি। রইল রেসিপি।  

উপকরণ: পাউরুটি ২ স্লাইস, টুনা মাছ (ক্যানড) ২৭০ গ্রাম, মেয়োনিজ ৬ টেবিল চামচ, সরিষা বাটা ১ টেবিল চামচ, শসা কুচি ১/৪ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, গোলমরিচের গুঁড়া ১/৪ চা চামচ, লেবুর রস ২ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, মাখন ১ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো।

প্রণালী: ক্যান থেকে টুনা মাছ বের করে ভালোভাবে পানি বা তেল ঝরিয়ে নিন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ; বিশেষ করে টুনা মাছে যদি একটুও পানি থেকে থাকে, তাহলে তা স্যান্ডউইচের পাউরুটিকে নরম করে ফেলবে। খেতে একদমই ভাল্লাগবে না তখন। এবার একটি পাত্রে টুনা, মেয়োনিজ, শসা, এবং কুচি করে রাখা পেঁয়াজ মেশান। এরপর সে মিশ্রণে লবণ, গোলমরিচের গুঁড়া এবং লেবুর রস মিশিয়ে নিন। এ সময় চেখে দেখে নিন লবণ, গোলমরিচ প্রভৃতির স্বাদ ঠিক আছে কিনা। এরপর এতে যোগ করুন ধনেপাতা কুচি।

এবার পাউরুটি হাতে নিয়ে একপাশে মাখন মাখিয়ে নিন। টুনার মিশ্রণটা ভালোভাবে পাউরুটিতে মাখান। এরপর অন্য পাউরুটিতেও মাখন মাখিয়ে ওপরে চেপে দিন।

যারা ক্রিসপি বা কুড়মুড়ে স্যান্ডউইচ পছন্দ করেন, তারা ফ্রাইপ্যানে মাখন গলিয়ে পাউরুটি এপিঠ-ওপিঠ করে ভেজে নিতে পারেন। শেষে পাউরুটি মাঝ বরাবর ত্রিকোণাকৃতি করে কেটে নিন।
পথরেখা/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।