• সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
    ২৭ কার্তিক ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৭:২৩

রংপুরে ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদনে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা তৈরিতে প্রশিক্ষণ

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে কমছে চাষজমি। ভূউপরিস্থ মাটির যতেচ্ছো ব্যবহার ও রাসায়নিক সারের অপপ্রয়োগ এবং মাটির ক্ষয় ও জৈব উপাদানের ঘাটতিতে কমছে জমির উর্বরতা। ফলে বাড়ছে খাদ্যপন্য চাহিদা। খাদ্যপন্য আমদানিতে ব্যয় হচ্ছে বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা। সেজন্য উচ্চ ফলনশীল বিভিন্ন ফসল উৎপাদনের মাধ্যমে স্বনির্ভরতা অর্জন,আমদানি হ্রাস এবং মাটির ক্ষয় রোধ ও জৈব উপাদান বাড়াতে বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা)র মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রধান গবেষক ডঃ মোঃ আজিজুল হক উদ্ভাবন করেছেন ফসকো ভার্মিকম্পোস্ট জৈব সার।
 
শনিবার রংপুরের বিনা উপকেন্দ্র তাজহাটে নতুন উদ্ভাবিত ফসকো ভার্মিকম্পোস্ট জৈব সারের উৎপাদন কলাকৌশল এবং সম্মন্বিত পুষ্টি ব্যবস্থাপনায় ফসল উৎপাদন ও মাটির উর্বরতা রক্ষায় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা ও কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। এতে রংপুরের বিভিন্ন এলাকার ১৫ জন ভার্মিকম্পোস্ট উৎপাদনকারী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা এবং ৩৫ জন কৃষক অংশ গ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণে ভার্চুয়ালী বিনা প্রধান কার্যালয় ময়মনসিংহ থেকে যুক্ত হন বিনার মহাপরিচালক ডঃ মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম। বিনা রংপুর উপকেন্দ্রের উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে বিনার উদ্ভাবক ডঃ মোঃ আজিজুল হক , বিনা ময়মনসিংহ এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডঃ মোঃ মাহাবুবুর রহমান খান ও বিনা রংপুরের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মাহামুদুল হাসান ও মোতাব্বের রহমান প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
 
উদ্ভাবক বিনার প্রধান গবেষক ডঃ মোঃ আজিজুল হক বলেন,মাটির গুনাগুন রক্ষায় রাসায়নিক সার বিশেষত টিএসপি,ডিএপি ও এমওপি কারখানা এবং বিপুল অর্থ ব্যয় হয়। যা কৃষকের পক্ষে অসম্ভব। কিন্তু গোবর ও গূহজাত পচা আবর্জনা,কচুরিপানা,খড়ের সাথে রকফসফেটের সাথে মিশিয়ে সহজেই ফসকো ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করা যায়। প্রশিক্ষার্ণীদের কলাকৌশল প্রদর্শণ শেষে উপকরণ বিতরণ করা হয় ।
দেশকণ্ঠ/রাসু  
 
 
 
 
 
 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।