• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৫:১৮

দুই বছর পর ভারত-বাংলাদেশ বর্ডার হাট চালু

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : দুই বছর পর ভারত-বাংলাদেশ বর্ডার হাট চালু করা হয়েছে। চালু হওয়া হাটগুলো হলো; বালাট (পূর্ব খাসি পার্বত্য জেলা, মেঘালয়, ভারত), লাউয়াঘর (ডালোরা, সুনামগঞ্জ জেলা, বাংলাদেশ)। ২৬ এপ্রিল ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন এক বিজ্ঞ‌প্তি‌তে এ তথ‌্য জা‌নি‌য়ে‌ছে। হাইক‌মিশন জানায়, যৌথ সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটি গত ১৯ এপ্রিল একটি যৌথ সভায় এ বর্ডার হাট পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়। যৌথ সীমান্ত হাট ব্যবস্থাপনা কমিটি ১২ মে রিংকু (পূর্ব খাসি পাহাড়, মেঘালয়) বাগান বাড়ি (ডুয়ারা বাজার, সুনামগঞ্জ) সীমান্ত হাট পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ১৬ মে নালিকাটা (দক্ষিণ পশ্চিম খাসি পাহাড়, মেঘালয়)- সায়দাবাদ (তাহিরপুর, সুনামগঞ্জ) সীমান্ত হাট পুনরায় খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
 
হাইক‌মিশ‌নের তথ্য বল‌ছে, বর্তমানে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ৭টি বর্ডার হাট রয়েছে এবং আরও ৯টি নতুন সীমান্ত হাট পরিকল্পনাধীন রয়েছে।হাইক‌মিশ‌নের ভাষ্য, বর্ডার হাটগুলো দুই দেশের মধ্যে একটি বাজার যা সীমান্তের উভয় পাশের স্থানীয় বাসিন্দাদের তাদের স্থানীয় পণ্য বাজারজাত করতে এবং ক্রয় করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বর্ডার হাট আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্য এবং জনগণের যোগাযোগে নতুন মাত্রা যোগ করছে। পর্যালোচনা এবং স্থানীয় সমীক্ষা অনুসারে, বর্ডার হাটগুলো স্থানীয় জনগণের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করেছে। বিশেষ করে নারী এবং যুবকদের জন্য পরিবহনকারী, বিক্রেতা, শ্রমিক এবং খাদ্য স্টলের মালিক হিসাবে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছে। এটি সীমান্ত জনগণের জন্য আয়ের অতিরিক্ত উৎসও প্রদান করেছে এবং মানুষের সাথে মানুষের সংযোগ বাড়িয়েছে। বিজ্ঞ‌প্তি‌তে উল্লেখ করা হয়, বর্ডার হাট হলো প্রাণবন্ত কেন্দ্র যা মানুষের সাথে মানুষের সংযোগের প্রচার করে, যেখানে বাংলাদেশ ও ভারতের স্থানীয় জনগণের স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত কৃষি ও উদ্যানজাত পণ্য, ক্ষুদ্র কৃষি ও গৃহস্থালির পণ্য, গৌণ বনজ পণ্য, তাজা ও শুকনো মাছ, কুটির শিল্পের জিনিসপত্র, কাঠের আসবাবপত্র, তাঁত এবং হস্তশিল্পের জিনিসপত্র ইত্যাদি পণ্য বিক্রি করার সুযোগ পায়।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।