দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : সন্ধ্যার পর ধূলিঝড়ের কারণে মাওয়া ঘাট (শিমুলিয়া কাঁঠালবাড়ি) থেকে রাত ১০টার পরিবর্তে ৯টায় লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এদিকে সন্ধ্যার পর চাপ কমে আসায় রাতে ফেরি টার্মিনালের পার্কিং ইয়ার্ডে পারাপারের জন্য কোনও ছোট গাড়ি ছিল না। তবে দুইশ’র মতো পিকআপ পারাপারের অপেক্ষায় ছিল। সহ-পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন জানান, শিমুলিয়া নদী বন্দর লঞ্চঘাটে সকাল ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত সর্বমোট ৩৫৮টি ট্রিপ দিয়েছে বিভিন্ন নৌযান। যাত্রী হিসেবে লঞ্চ ও স্পিডবোটে আনুমানিক ১ লাখ ১০ হাজার যাত্রী পারাপার হয়েছে। তবে বিআইডব্লিউটিসির ভাষ্যমতে গত রাত থেকে আজ রাত ৯টা পর্যন্ত ফেরিতে আনুমানিক ১৫ হাজারেরও বেশি যাত্রী পারাপার হয়েছে।
ঈদ ব্যবস্থাপনায় বিআইডব্লিউটিএ'র সহযোগী সংস্থা হিসেবে জেলা পুলিশ, নৌ পুলিশ, ডিবি পুলিশ ট্রাফিক পুলিশ, এপিবিএন, নৌপরিবহন অধিদফতর, বিআইডব্লিউটিসি, র্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, আনসার ও ভিডিপি, মুন্সীগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন কর্তৃক নিয়োজিত মেডিক্যাল টিম, সংশ্লিষ্ট ইজারাদার এবং লঞ্চ মালিক সমিতি নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করছে। ডিবি পুলিশ কর্তৃক শিমুলিয়া লঞ্চঘাট থেকে সাত জন পকেটমারকে আটক করে আইনানুগ ব্যবস্থা আওতায় আনা হয়েছে। এছাড়া শিমুলিয়া থেকে অতিরিক্ত যাত্রী বহনের দায়ে কাঁঠালবাড়ি ঘাট থেকে দুটি লঞ্চকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
দেশকন্ঠ/অআ