দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : ভোলায় মেঘনার পানি বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এতে তলিয়ে গেছে বাঁধের বাইরের নিচু এলাকা। পানিতে তলিয়ে গেছে ফসলি জমি, রাস্তাঘাটসহ বিস্তীর্ণ এলাকা। ১৭ মে জোয়ারের পানিতে এসব এলাকা প্লাবিত হয়েছে। পূর্ণিমার জোয়ারের চাপে নদ-নদীর পানি বেড়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
জানা গেছে, মেঘনার অতি জোয়ারে ভোলা সদরের রাজাপুর, ধনিয়া, মাঝের চর, দৌলতখানের হাজিপুর, সৈয়দপুর, মেদুয়া, লালমোহনের কচুয়ারচর তজুমদ্দিনের সোনাপুর, চর জহির উদ্দিন, চরফ্যাশনের ঢালচর, কুকরি-মুকরি, চর পাতিলা, মনপুরা উপজেলার কলাতলী, কুলাগাজীর তালুক, সোনার চর দাসের, চর ফৈয়জুদ্দিনসসহ বাঁধের বাইরের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়। তবে পানির চাপ কম থাকায় ঘর-বাড়িতে পানি প্রবেশ করেনি। তবে বিস্তীর্ণ ফসলের ক্ষেত ডুবে গেছে।
ভোলা পানি উন্নয়ন (পাউবো) বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বলেন, পূর্ণিমার জোয়ারের কারণে পানি বেড়েছে। সোমবার মেঘনার পানি বিদৎসীমার ৪ সেন্টিমিটার ওপরে থাকলেও মঙ্গলবার তা বেড়ে হয়েছে ১৯ সেন্টিমিটার। তবে এতে বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এ অবস্থা আরো ২/৩ দিন থাকলে বলে জানিয়েছে পাউবো।
দেশকন্ঠ/অআ