• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৫:৩৭

বারবার গরম করা খাবার হতে সাবধান

দেশকন্ঠ ডেস্ক: ব্যস্ততার যুগে সব সময়ে তৎক্ষণাৎ রান্না করে গরম গরম খাওয়ার সময় থাকে না। রোজকার জীবনে সময় বাঁচানোর জন্য অনেক বাড়িতেই একসঙ্গে বেশি পরিমাণ রান্না করে ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয় এবং পর পর গরম করে খাওয়া হয়। কিন্তু কিছু খাবার বারবার গরম করে খেলে খাবারের পুষ্টিগুণ যেমন কমে যায়, তেমনই বেড়ে যায় নানা রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি। চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন খাবার ভুলেও পুনরায় গরম করা উচিত নয় - 
 
আলুর তরকারি গরম করে খাওয়া উচিত নয়। এতে আলুর নিজস্ব পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, আলুর তরকারি পুনরায় গরম করা খেলে পেটের সমস্যা হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। চালের পায়েস,  ডাবের পায়েস,  ডিমের কোনও তরকারি পুনরায় গরম করে খাওয়া ভাল নয়। কারণ ডিমের মতো উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার দ্বিতীয় বার গরম করলে তার প্রোটিন নষ্ট হয়ে যায় এবং ডিমের মধ্যেই ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। এতে শরীর খারাপ হতে পারে।
 
মাশরুমের তরকারিও গরম করে খেতে নেই। দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে তা আমাদের পেটের জন্য অনেক ক্ষতিকর। অনেক ক্ষেত্রে হার্টেও প্রভাব ফেলে।  শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এটা সত্য যে, পুনরায় গরম করা ভাত খেলে বমি ও ডায়রিয়া হতে পারে। গরম ভাত যত ঠান্ডা হতে থাকে তত নানা ব্যাক্টেরিয়া জন্মায়। সেই ঠান্ডা হওয়া ভাত যদি আবার গরম করা হয়, তবে ব্যাক্টেরিয়াগুলির ক্ষতিকারক প্রভাব আরও বেড়ে যায়।
 
গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, পালং শাকের তরকারি গরম করে খেলে শরীরে কার্সিনোজেনিক এলিমেন্ট বা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী উপাদানের পরিমাণ বেড়ে যায়। পালং শাকে উপস্থিত নাইট্রেট গরম করার পর নাইট্রাইটস-এ রূপান্তরিত হয়ে যায়। আর এই উপাদানটি শরীরের পক্ষে একেবারেই ভাল নয়।তাছাড়া মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। তাই, রান্নার পরে আবার তা গরম করলে প্রোটিনের কম্পোজিশন বদলে গিয়ে তা থেকে বদহজম হতে পারে। ডায়রিয়া এবং বমিও হতে পারে।
দেশকন্ঠ/রাসু

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।