• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৫:৩১

রোজ এক চামচ মধু তাতে সব নিয়ন্ত্রণে

দেশকণ্ঠ প্রতিবেদন : মধুর অনেক গুণ। সর্দি-কাশি থেকে রূপচর্চা সবেতেই মধুর ব্যবহার আছে। শুধু তাই নয়, যে কোনও ক্ষত বা সংক্রমণ সারাতে মধুর জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু হালের গবেষণা বলছে, মধু হৃদ্‌যন্ত্র সংক্রান্ত বিপাকহার নিয়ন্ত্রণ করতেও সক্ষম। টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণারত বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখেছেন, মধুতে থাকা জৈব উৎসেচকগুলি রক্তে ‘ফাস্টিং’ সুগার, খারাপ কোলেস্টেরল এবং ফ্যাটি লিভারের সমস্যাও নিয়ন্ত্রণ করে।
 
মধুর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে। এ ছাড়া থাকে বেশ কিছু পরিমাণ প্রোটিন এবং অ্যামিনো অ্যাসিড। এই প্রতিটি যৌগ শরীরের জন্য উপকারী।
 
যদিও চিকিৎসকরা বলছেন, রাতারাতি চিনির বদলে মধু খেতে শুরু করলেই যে সব সমস্যার সমাধান হবে, এমনটা কিন্তু নয়। যাঁরা খাবারে কৃত্রিম চিনি ব্যবহার করেন বা মিষ্টি সিরাপ ব্যবহার করেন, তাঁরা এই সব খাবারের বদলে মধু ব্যবহার করা শুরু করতেই পারেন।
 
রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি এমন ১১০০ জন রোগীদের প্রতি দিন ৪০ গ্রাম বা ২ টেবিল চামচ মধু দেওয়া হয়। তবে মধুটির বিশেষত্ব হল, তা শুধুমাত্র এক ধরনের ফুল থেকেই সংগৃহীত। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে নিম, জাম ফুল থেকে সংগৃহীত মধু বিশেষ ভাবে কার্যকর। বিশিষ্ট হৃদ্‌রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার বিমল ছাজার বলেন,“কোনও রকম প্রিজ়ারভেটিভ ছাড়া, খাঁটি মধু স্বাস্থ্যের জন্য অবশ্যই ভাল।”
 
কিন্তু বাজারে যে সব মধু কিনতে পাওয়া যায়, তার মধ্যে ভেজালের পরিমাণ বেশি। তবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে নিম, জাম ফুল থেকে সংগৃহীত মধু বিশেষ ভাবে কার্যকর। আবার তুলসি, জোয়ান ফুলের মধু খেলে তা সর্দি-কাশি নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে এই ধরনের মধু চেনা এবং পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য। তাই মধু কেনার ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
দেশকণ্ঠ/আসো

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।