• বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
    ১১ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২৩:৩২

দাঁত তোলার আগে চিকিৎসককে কী কী জানিয়ে রাখতে হবে?

দেশকন্ঠ ডেস্ক : কিছু কিছু কথা দন্ত্যচিকিৎসককে না জানালে দাঁত তোলার পর বড় সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু দাঁত তোলাই নয়, দাঁতের যে কোনও অস্ত্রোপচারের আগেই এই কথাগুলি জানাতে হবে চিকিৎসককে। কথায় বলে চিকিৎসক ও উকিলের থেকে কিছু লুকাতে নেই। এমনকি, দাঁত তোলার আগেও মেনে চলা উচিত এই কথা। কারণ খুব সাধারণ মনে হলেও কিছু কিছু কথা দন্ত্যচিকিৎসককে না জানালে দাঁত তোলার পর বড় সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু দাঁত তোলাই নয়, দাঁতের যে কোনও অস্ত্রোপচারের আগেই এই কথাগুলি জানাতে হবে চিকিৎসককে।

ধূমপান কিংবা মদ্যপানের অভ্যাস

দাঁত তোলার আগে এবং পরে কিছু সময়ের জন্য হলেও ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ রাখতে হয়। তাই আগে থেকে সে কথা জানিয়ে রাখুন দন্ত্যচিকিৎসককে। তা ছাড়া ধূমপান ও মদ্যপান কিছু ক্ষেত্রে দাঁতের সমস্যাও তৈরি করে, তাই এই বিষয়টি লুকিয়ে যাওয়া উচিত নয়।

ডায়াবেটিস

ডায়াবেটিস থাকলে অন্য অনেক ধরনের আনুষঙ্গিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ক্ষত শোকাতে দেরি হয় অনেক ক্ষেত্রে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল হয়ে যায় অনেক সময়। তা ছাড়া রোজ কতটা পরিমাণ চিনি খান, তা-ও জানা দরকার চিকিৎসকদের। তাই দাঁত তোলার পর যাতে কোনও সমস্যা না হয়, তা নিশ্চিত করতে চিকিৎসককে আগে থেকে জানিয়ে রাখুন অসুস্থতার কথা।

রক্তচাপ

এখন অনেকেই রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। দাঁত তোলার মতো তুলনামূলক ছোটখাটো শল্যচিকিৎসার আগেও চিকিৎসককে সে কথা জানানো উচিত রোগীর। অন্যথায় ঘটে যেতে পারে বড় বিপদ। অনেক সময় রক্তচাপের সমস্যা থাকলে রক্ত পাতলা রাখার কোনও ওষুধ খেতে হয়, কিছু ক্ষেত্রে এই ধরনের ওষুধ সাময়িক ভাবে বন্ধ রাখতে হয় দাঁত তোলার আগে। আগে থেকে না জেনে উচ্চ রক্তচাপ থাকা রোগীদের দাঁত তুললে ক্রমাগত রক্তক্ষরণ হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।

মানসিক চাপ

অনেকেই দাঁত তুলতে ভয় পান। দাঁতের ব্যথা সহ্য করাও কঠিন। কানাডায় করা একটি সমীক্ষায় এক বার দেখা গিয়েছিল প্রায় ৪৮ শতাংশ কানাডাবাসী দাঁত তুলতে ভয় পান। অনেক ক্ষেত্রে দাঁত তোলার সময় কিছু কিছু জায়গা অবশ করে নিতে হয়। যে ওষুধ দিয়ে এই কাজ করা হয়, সেই ওষুধ বিরল কিছু ক্ষেত্রে মানসিক সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই মানসিক অবসাদ থাকলেও চিকিৎসককে তা জানিয়ে রাখা ভাল।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।