- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ ডেস্ক : কিছু কিছু কথা দন্ত্যচিকিৎসককে না জানালে দাঁত তোলার পর বড় সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু দাঁত তোলাই নয়, দাঁতের যে কোনও অস্ত্রোপচারের আগেই এই কথাগুলি জানাতে হবে চিকিৎসককে। কথায় বলে চিকিৎসক ও উকিলের থেকে কিছু লুকাতে নেই। এমনকি, দাঁত তোলার আগেও মেনে চলা উচিত এই কথা। কারণ খুব সাধারণ মনে হলেও কিছু কিছু কথা দন্ত্যচিকিৎসককে না জানালে দাঁত তোলার পর বড় সমস্যা দেখা দিতে পারে। শুধু দাঁত তোলাই নয়, দাঁতের যে কোনও অস্ত্রোপচারের আগেই এই কথাগুলি জানাতে হবে চিকিৎসককে।
ধূমপান কিংবা মদ্যপানের অভ্যাস
দাঁত তোলার আগে এবং পরে কিছু সময়ের জন্য হলেও ধূমপান ও মদ্যপান বন্ধ রাখতে হয়। তাই আগে থেকে সে কথা জানিয়ে রাখুন দন্ত্যচিকিৎসককে। তা ছাড়া ধূমপান ও মদ্যপান কিছু ক্ষেত্রে দাঁতের সমস্যাও তৈরি করে, তাই এই বিষয়টি লুকিয়ে যাওয়া উচিত নয়।
ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস থাকলে অন্য অনেক ধরনের আনুষঙ্গিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। ক্ষত শোকাতে দেরি হয় অনেক ক্ষেত্রে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল হয়ে যায় অনেক সময়। তা ছাড়া রোজ কতটা পরিমাণ চিনি খান, তা-ও জানা দরকার চিকিৎসকদের। তাই দাঁত তোলার পর যাতে কোনও সমস্যা না হয়, তা নিশ্চিত করতে চিকিৎসককে আগে থেকে জানিয়ে রাখুন অসুস্থতার কথা।
রক্তচাপ
এখন অনেকেই রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। দাঁত তোলার মতো তুলনামূলক ছোটখাটো শল্যচিকিৎসার আগেও চিকিৎসককে সে কথা জানানো উচিত রোগীর। অন্যথায় ঘটে যেতে পারে বড় বিপদ। অনেক সময় রক্তচাপের সমস্যা থাকলে রক্ত পাতলা রাখার কোনও ওষুধ খেতে হয়, কিছু ক্ষেত্রে এই ধরনের ওষুধ সাময়িক ভাবে বন্ধ রাখতে হয় দাঁত তোলার আগে। আগে থেকে না জেনে উচ্চ রক্তচাপ থাকা রোগীদের দাঁত তুললে ক্রমাগত রক্তক্ষরণ হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মানসিক চাপ
অনেকেই দাঁত তুলতে ভয় পান। দাঁতের ব্যথা সহ্য করাও কঠিন। কানাডায় করা একটি সমীক্ষায় এক বার দেখা গিয়েছিল প্রায় ৪৮ শতাংশ কানাডাবাসী দাঁত তুলতে ভয় পান। অনেক ক্ষেত্রে দাঁত তোলার সময় কিছু কিছু জায়গা অবশ করে নিতে হয়। যে ওষুধ দিয়ে এই কাজ করা হয়, সেই ওষুধ বিরল কিছু ক্ষেত্রে মানসিক সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই মানসিক অবসাদ থাকলেও চিকিৎসককে তা জানিয়ে রাখা ভাল।
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা