• শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০৯:৩৬

পরিসংখ্যানের আলোকে বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড সিরিজ

দেশকণ্ঠ প্রতিবেদন : হিসেবে ৭ বছর পর আবার দ্বিপক্ষীয় সিরিজে মাঠে নামছে বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ড। ২০১৬ সালের পর আবার বাংলাদেশে এসেছে ইংল্যান্ড। সেবার ২ টেস্টের সঙ্গে ৩টি টি-টোয়েন্টি খেলেছিল তারা। এবার ৩টি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি। তিন ম্যাচের ওয়ানডে আবার আইসিসি ওয়ানডে সুপার লিগের অংশ। বিশ্বকাপ নিশ্চিত হয়ে গেলও দুই দলই চাইবে প্রতি ১০ পয়েন্ট নিশ্চিত করে নিজেদের আরও উপরে নিতে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিতে। ১ মার্চ মিরপুরে প্রথম ওয়ানডেতে মাঠে নামছে দুই দল। মাঠের বাইরে তাদের পরিসংখ্যানে চোখ বুলানো যাক এবার।
 
২১ ম্যাচ : দুই দল এর আগে ২১ ওয়ানডে ম্যাচ খেলেছে। যেখানে বাংলাদেশ জিতেছে কেবল ৪টিতে। বাকি ১৭টিতেই জয় ইংল্যান্ডের। ইংল্যান্ড বাদে সবগুলো দলের বিপক্ষে বাংলাদেশ কোনো না কোনো সংস্করণে সিরিজ জিতেছে। এবার ইংল্যান্ডকে হারালে বাংলাদেশের সিরিজ জয়ের বৃত্ত ভরাট হবে।
 
ঘরের মাঠে ১০ : ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডকে ১০ ম্যাচে আতিথেয়তা দিয়েছে বাংলাদেশ। ম্যাচ জিতেছে ২টি। হেরেছে বাকি ৮টিতে।
 
সর্বোচ্চ রান ৩৯১ : দুই দলের মুখোমুখিতে সর্বোচ্চ দলীয় রান ৩৯১। ২০০৫ সালে নটিংহ্যামে ইংল্যান্ড ৪ উইকেটে ৩৯১ রান করেছিল। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ ওভালে সর্বোচ্চ ৩০৫ রান করেছিল।
 
সর্বনিন্ম রান ১৩৪ : মুখোমুখি লড়াইয়ে সর্বনিম্ন দলীয় রান ১৩৪। ২০০৩ সালে ঢাকায় ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৩৪ রানের বেশি করতে পারেনি বাংলাদেশ। ইংল্যান্ডের সর্বনিম্ন রান ২০৪। ২০১৬ সালে ওই রানে অলআউট হয়েছিলেন বাটলাররা।
 
সবচেয়ে বড় জয় ১৬৮ : ইংল্যান্ডের রানের হিসেবে সবচেয়ে বড় জয় ১৬৮ রানে। ২০০৫ সালে ৩৯২ রান তাড়ায় বাংলাদেশ ম্যাচ হেরেছিল ১৬৮ রানে। এছাড়া উইকেটের হিসেবে ইংল্যান্ড একবারই বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়েছে। ২০০৫ সালে ওভালে তারা ১৯১ রানের টার্গেটে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০ উইকেটে জয় তুলে নেয়।
 
দুই দলের টোটাল রান ৬১০ : দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন ইংল্যান্ডের সাবেক অধিনায়ক ও নির্বাচক অ্যান্ড্রু স্ট্রাউস। ৮ ম্যাচে ৬১০ রান করেছেন তিনি। বাংলাদেশের হয়ে তামিম ১৪ ইনিংসে করেছেন ৪৮৮ রান।
 
অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের ১৫৪ : অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের ১৫৪ রান দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বোচ্চ রান। ২০১০ সালে বার্মিংহ্যামে ১৫৪ রান করেছিলেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে তামিমের ১২৮ রান সর্বোচ্চ। ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ওই রান করেছিলেন তামিম।
 
সেঞ্চুরি মাত্র ২ : দুই দলের ক্রিকেটার মধ্যে দুটি করে সেঞ্চুরি আছে স্ট্রাউস ও তামিমের।
 
সর্বাধিক উইকেট মাশরাফির ১৭ : মুখোমুখি লড়াইয়ে রানে ইংলিশ ক্রিকেটাররা এগিয়ে থাকলেও বোলিং সাফল্যে বাংলাদেশ এগিয়ে। মাশরাফি বিন মুর্তজা ১৪ ইনিংসে ১৭ উইকেট নিয়ে সবার উপরে। এরপর ১৪ উইকেট নিয়ে সাকিব দুইয়ে।
 
সেরা বোলিং কলিংউডের ৬ : সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডটা অবশ্য ইংল্যান্ডেরই দখলে। পল কলিংউড ২০০৫ সালে ৩১ রানে ৬ উইকেট পেয়েছিলেন।
 
সর্বোচ্চ রান ১৯২* : মার্কোস ট্রেসকথিক ও অ্যান্ড্রু স্ট্রাউসের অপরাজিত ১৯২ রান জুটির সর্বোচ্চ। উদ্বোধনী জুটিতে তারা এ রান করেছিলেন ২০০৫ সালে।
 
সর্বোচ্চ ২৫০ : এছাড়া সব মিলিয়ে ২৫০ রান জুটির সর্বোচ্চ। ২০১০ সালে বার্মিংহ্যামে স্ট্রাউস ও জনাথন ট্রট দ্বিতীয় উইকেটে এ রান করেছিলেন।
 
সর্বোচ্চ ম্যাচ ১৪ : ১৪ ম্যাচ নিয়ে সর্বাধিক ম্যাচ খেলেছেন পল কলিংউড, মাশরাফি, সাকিব ও তামিম। এই সিরিজ দিয়ে তামিম ও সাকিব নিশ্চিতভাবে এগিয়ে যাবেন।
 
অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ ম্যাচ ৯ : অধিনায়ক হসেবে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলেছেন মাশরাফি। ৯ ম্যাচে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের যে চারটি জয় ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটিই এসেছে তার হাত ধরে।
দেশকণ্ঠ/আসো
 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।