• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১১:২৬

মেসি-এমবাপেদের হারের হতাশা

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : আন্তর্জাতিক বিরতির আগে যেখানে শেষ করেছিল পিএসজি, ঠিক যেন সেখান থেকেই শুরু। আবারো হারের হতাশা। আবারো মেসি-এমবাপেদের মতো বিশ্বসেরাদের মাথা নিচু করে মাঠ ছেড়ে যাওয়ার সেই দৃশ্য। প্যারিস জায়ান্টসদের শনির দশা যেন কাটছেই না। আরেকটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ব্যর্থতার পর এবার লিগ ওয়ানের শিরোপা নিয়েও টানাটানির দশা। সবশেষ রোববার (২ এপ্রিল) রাতে মেসিদের ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছে লিগ ওয়ানের ক্লাব লিওঁ। আসরে প্রথম দেখায় গত সেপ্টেম্বরে লিওঁর মাঠে আর্জেন্টাইন মহাতারকার একমাত্র গোলে জিতেছিল পিএসজি।  আন্তর্জাতিক ফুটবলের বিরতিতে যাওয়ার আগে ঘরের মাঠেই রেনের মাঠে ২-০ গোলে হেরেছিল প্যারিস জায়ান্টসরা। এবার বিরতি কাটিয়ে ফেরার ম্যাচেও হারের হতাশা তাদের। এ নিয়ে দুই বছরের বেশি সময় পর লিগে টানা দুই ম্যাচে হারের স্বাদ পেল পিএসজি। 
 
এদিকে, পিএসজিকে হারিয়ে শিরোপা লড়াই জমিয়ে দিয়েছে লিওঁ। দুই সপ্তাহ আগেও পয়েন্ট টেবিলে দুই নম্বর দলের চেয়ে ১২ পয়েন্ট এগিয়ে ছিল পিএসজি। সেটা এখন নেমে এসেছে ছয়ে। তবে এখনো শীর্ষস্থান ধরে রাখতে পেরেছে ফরাসি ক্লাবটি। ২৯ রাউন্ড শেষে ২১ জয় ও ৩ ড্রয়ে ৬৬ পয়েন্ট নিয়ে সবার ওপরে পিএসজি। ম্যাচের শুরু থেকেই যেন পিএসজির সুযোগ মিসের মহড়া শুরু। খেলা শুরুর দশম মিনিটের মধ্যে দারুণ একটি সুযোগ মিস করেন এমবাপে। গোলরক্ষককে ফাঁকি দিয়ে শর্ট করেছিলেন ফরাসি ফরোয়ার্ড, তবে গোল পোস্টের বাইরে দিয়ে যায় বল। ম্যাচের ৩৬তম মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার দারুণ সুযোগ মিস করে লিওঁ। ডি-বক্সে ঢুকে পড়েছিলেন লিওঁর ফরোয়ার্ড বার্কোলা। কিন্তু শট নেওয়ার আগমুহূর্তে পিছলে পড়ে যান তিনি। পাশেই থাকা লাকাজেত শট নিতে ছুটে গেলে তাকে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন পিএসজি গোলরক্ষক জানলুইজি দোন্নারুম্মা, পেনাল্টি পায় লিওঁ। স্পট কিক পোস্টে মেরে এগিয়ে যাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ নষ্ট করেন লাকাজেত।
 
তবে কাঙ্ক্ষিত গোল পেতে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধের একাদশ মিনিটে এগিয়ে সতীর্থের বাড়ানো পাস পেয়ে কোনাকুনি শটে গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন বার্কোলা। তিন মিনিটের ব্যবধানে আরেকটি গোলের সুযোগ। যদিও পিএসজি গোলরক্ষক দোন্নারুম্মার প্রচেষ্টায় ব্যর্থ এবার। ম্যাচের শুরু থেকে আক্রমণের পসরা সাজালেও গোলপোস্ট ভেদ করতে ব্যর্থ মেসি-এমবাপেরা। অন্যদিকে, বর্তমান চ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে পূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে টেবিলে নয়ে ওঠে এসেছে লিওঁ। 
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।