• শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০৯:২৭
মেজর অব. চাকলাদার

পাকিস্তানের ভ্যাবাচেখা অবস্থা উড়ছে ভারত

ভারত -পাকিস্তান এশিয়া কাপে ফাইনালে পরস্পর মুখোমুখি হয় নাই। এবারেও পাকিস্তান যে এভাবে পিছল খাচ্ছে তাতে বেশ কিছু ‘যদি’ পক্ষে আনতে হবে। পাকিস্তান তার ক্রিকেট কংকাল ভারতের বিরুদ্ধে দেখিয়েছে। বাবর আযম একজন ব্যাটার আর ক্যাপ্টেন হিসাবে ভারতের বিরুদ্ধে পুরাপুরি ব্যর্থ অথচ কোহলি ছিলেন সাবলিল। ফাইনালে যেতে হলে বৃহস্পতিবার শ্রীলংকাকে হারাতে হবে। এখানে পাকিস্তানের দরকার মানসিক শক্তি ফিরিয়ে আনা, যেভাবে ভারত পাকিস্তানকে ‘চাবি মাইরা ছাইড়া দিছে’ তাতে এই দুনিয়া ঘোরে বন বন ছন্দে ছন্দে কত রং বদলায়— এই রং দেখা বাদ দিয়ে, আস্ফালন ছেড়ে বাস্তবতাকে সম্মান দিয়ে শ্রীলংকাকে ১৪ সেপ্টেম্বর হারিয় ফাইনালে আসুক, উপমহাদেশের সবাই এটাই চাচ্ছে। ছোটকালে গ্রামে শীতকালে পালা হত।
 
‘রাম লক্ষণ শীতা হরণ, রাবণ বধের পালাল’— বিভীষণ রাবণের ভাই, সৃষ্টি ছাড়া ‘স্টুপিড’, শয়তানি করে রাবণের ছেলে মেঘনাদকে যে কিনা ট্রোজান ওয়ারের হেক্টরের মতন বড় বীর রাবণের ছেলে মেঘনাদকেও হত্যা করায়। সেই শ্রীলংকাতে বিভীষণ নেই আছে বৃষ্টি।
 
প্রতিটি খেলা বৃষ্টিতে আটকাচ্ছে তাতে যেমন ব্যাটার, বোলার দের একাগ্রতা আর ছন্দ হারাচ্ছে তেমনি টিভির সামনে বসে থাকা ক্রিকেট আগ্রহীরা অসন্তুষ্ট হচ্ছে। অসবের পিছনে আছে এশিয়া ক্রিকেট কাউন্সিলের আর ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কর্তা জয় শাহ। তিনি পাকিস্তানের মাঠে মাত্র ৪টা খেলা রেখে সব খেলা শ্রীলংকা অথবা মম্বাইতে সরিয়ে নেন। পাকিস্তানে এ সময় বৃষ্টি নেই আর শ্রীলংকা তো ক্যামন বৃষ্টি তা প্রতিটি খেলাতে হানা দিয়ে তার ভার ভারিক্কি ওজন বুঝিয়ে দিচ্ছে। জয়তু বৃষ্টি! রিস্তা খুঁজলে জয়শাহর লংকার বিভীষণের আত্মীয় হবে হয়ত। শ্রীলংকা আগে নাম অছিল ‘সিলন’ ভারত মহাসাগরের কাছে ভারতের দক্ষিণ পুর্বের দ্বীপ। ১৮৩২ সন থেকে শ্রীলংকাতে ক্রিকেট শুরু হয়।
 
লেখক : সাবেক হকি অধিনায়ক  জাতীয় ও সেনা বাহিনী দল এবং জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রাপ্ত 
পথরেখা/আসো
 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।