• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১১:৩১

৫৫ রানে দক্ষিণ আফ্রিকা অলআউট ভারত ১৫৩

পথরেখা অনলাইন : ভারত এর আগে নিউজিল্যান্ডকে ৬২ রানে অলআউট করেছিল। সেটাই ছিল ভারতের বিরুদ্ধে কোনও দলের সব থেকে কম রানের ইনিংস। সেই রেকর্ড ভেঙে গেল বুধবার ৩ জানুয়ারি। কেপ টাউনে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রথম ইনিংস শেষ ৫৫ রানে। ভারত এর আগে টেস্টে কখনও এত কম রানে বিপক্ষের ইনিংস শেষ করতে পারেনি। তবে দক্ষিণ আফ্রিকা এর থেকেও কম রানে টেস্টে অলআউট হয়েছে। ১৮৯৬ সালে ৩০ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত এর আগে নিউজিল্যান্ডকে ৬২ রানে অলআউট করেছিল। সেটাই ছিল ভারতের বিরুদ্ধে কোনও দলের সব থেকে কম রানের ইনিংস। সেই রেকর্ড ভেঙে গেল। 
 
জবাবে ভারতও দুরন্ত এগিয়ে যেতে যেতে ১৫৩ রানে অলআউট হয়েছে। ১৫৩ রানে আউটের মিছিলে একে একে যোগ দিয়েছেন কেএল রাহুল, জাদেজা, বোমরা, বিরাট, মোহাম্মদ সিরাজ এবং প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ। স্রেফ ৪ ইউকেটে ১৫৩ থেকে ভারত ১৫৩/১০। ভারতের পক্ষে সাত ব্যাটার রানের খাতাই খুলতে পারেননি। সর্বোচ্চ রান করেছেন বিরাট কোহলি ৪৬, রোহিত ৩৯, গিল ৩৬। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে ৩টি উইকেট নিয়েছে রাবাদা, এনগিডি এবং বারগার। একটি রান আউট। দক্ষিণ আফ্রিকা শেষ সেশনে ব্যাটিংয়ে নেমেছে। দ্বিতীয় ইনিংসে ভারত ৯৮ রানের লিড নিয়েছে। এই স্কোরে পর পর ৬উইকেট পরার ঘটনা এটাই একটি নতুন ইতিহাস। সেখানেও নাম উঠল ভারতের।
 
২০২১ সালে মুম্বইয়ের ওয়াংখেড়েতে ৬২ রানে নিউজিল্যান্ডকে অলআউট করেছিল ভারত। সেই রেকর্ড ভেঙে ৩জিানুয়ারি ২০২৪ দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫৫ রানে শেষ করলেন মহম্মদ সিরাজেরা। তিনি একাই নিলেন ৬ উইকেট। দু’টি করে উইকেট নেন যশপ্রীত বুমরা এবং মুকেশ কুমার। দক্ষিণ আফ্রিকার মাত্র দু’জন ব্যাটার দু’অঙ্কের রান করেছেন। ভারতীয় বোলারদের সুইং সামলাতে ব্যর্থ ডিন এলগারেরা।
 
দক্ষিণ আফ্রিকা এর আগে টেস্টে দু’বার ৩০ রানে শেষ হয়ে যায়। দু’বারই (১৮৯৬ এবং ১৯২৪ সালে) বিপক্ষে ছিল ইংল্যান্ড। টেস্টে ৫০ রানের মধ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা অলআউট হয়েছে সাত বার। তবে ১৯৩২ সালের পর এই ভাবে কখনও ভেঙে পড়েনি দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস। সে বার অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৪৫ রানে শেষ হয়ে গিয়েছিল তারা।
 
বুধবার এডেন মার্করামকে আউট করে শুরুটা করেছিলেন সিরাজই। এর পর ডিন এলগার, টোনি ডি জর্জি, ডেভিড বেডিংহ্যাম, কাইল ভেরেইনে এবং মার্কো জানসেনকে আউট করেন তিনি। প্রথম ইনিংসে সিরাজ ৯ ওভারে ১৫ রান দিয়ে নেন ৬ উইকেট। সিরাজ ছাড়াও উইকেট নিয়েছেন যশপ্রীত বুমরা এবং মুকেশ কুমার। দু'টি করে উইকেট নিয়েছেন তাঁরা। শার্দূল ঠাকুরকে বসিয়ে এই ম্যাচে মুকেশকে দলে নেয় ভারত। সেই ম্যাচে কোনও রান না দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন বাংলার পেসার।
পথরেখা/আসো
 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।