• বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪
    ২৯ কার্তিক ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১৪:৫১

নওগাঁয় ১ হাজার ২৫৫ হেক্টর জমিতে পটল চাষ হয়েছে

  • কৃষি বার্তা       
  • ১২ নভেম্বর, ২০২৪       
  •       
  • ১২-১১-২০২৪, ১৭:১০:২১

পথরেখা অনলাইন : জেলায় ১হাজার ২৫৫ হেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে। বর্তমানে বাজারে কৃষক পর্যায়  থেকে সাধারণ ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছতে পটলের  মূল্যর পার্থক্য কেজি'তে ২০ টাকা । কৃষি বিভাগ বলছে, খুব শিঘ্রই শীতকালীন পটল বাজারে এলে সাধারণ ভোক্তাদের  হাতের নাগালে চলে আসবে পটল।

জেলায় খরিপ-১  গ্রীষ্মকালীন পটল চাষ  হয়েছে ১ হাজার  ২৫৫ হেক্টর জমিতে। উল্লেখিত পরিমাণ জমি থেকে মোট পটল উৎপাদিত হয়েছে ২৩ হাজার ৪৭০ মেট্রিক টন।

জেলার সদর উপজেলা, বদলগাছি উপজেলা  এবং মান্দা উপজেলায়  উল্লেখযোগ্য পরিমাণ জমিতে পটল চাষ হয়ে থাকে। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে বিগত  খরিপ-১  গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে নওগাঁ সদর উপজেলায় ২৫০ হেক্টর জমিতে, বদলগাছী উপজেলায় ৩৮৫ হেক্টর জমিতে এবং মান্দা উপজেলায় ২৬০ সেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে। এছাড়াও রানীনগর উপজেলায় ১০ হেক্টর, আত্রাই উপজেলায় ২০হেক্টর, মহাদেবপুর উপজেলায় ৮০ হেক্টর, পত্নীতলা  উপজেলায় ৬০ হেক্টর, ধামইরহাট উপজেলায় ৮০ হেক্টর সাপাহার উপজেলায় ২৫ হেক্টর, পোরশা  উপজেলায় ৩৫ হেক্টর  এবং নিয়ামতপুর উপজেলায় ৫০ হেক্টর জমিতে পটলের চাষ হয়েছে।

জেলার বদলগাছি, কোলা, ভান্ডারপুর, মাতাজি হাট, প্রসাদপুর, তেতুলিয়া, কীর্তিপুর, গোবর চাপা, দেলুয়া বাড়ি ইত্যাদি হাট সমূহে বর্তমান বাজার  অনুযায়ী পাইকারি ব্যবসায়ীরা প্রতি মন পটল ১৬০০ টাকায় সরাসরি কৃষকদের নিকট থেকে ক্রয় করছেন। এতে প্রতি কেজি পটলের মূল্য পড়ছে ৪০ টাকা। এসব পটল পাইকারি  ব্যাবসায়ীরা খুচরা ব্যবসায়ীদের নিকট প্রতি কেজি পটল বিক্রি করছেন ৪৫ থেকে ৫০ টাকায়। আর খুচরা ব্যবসায়ীরা সাধারণ ভোক্তাদের  নিকট থেকে প্রতি কেজি পটলের মূল্য আদায় করছেন ৬০ টাকা।  

সোমবার জেলা সদরের বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি পটল ৬০ টাকা করে কেজি বিক্রি হতে দেখা গেছে। উৎপাদনকারী কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পটলের মূল্য প্রতি কেজি ৪০ টাকা পেলেও ভোক্তাদের তা কিনতে হচ্ছে ৬০ টাকায়।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ  আবুল কালাম আজাদ জানিয়েছেন, আসন্ন শীত মৌসুমে জেলায় ৯ হাজার ৫শ ৫৫ হেক্টর জমিতে  পটল চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে এ পর্যন্ত ৫ হাজার ৫শ ৬৫ হেক্টর জমিতে পটল চাষ করেছেন কৃষকরা। শীতকালীন পটল বাজারে আসতে শুরু করলেই পটলের দাম কমে যাবে।
পথরেখা/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।