• রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
    ৬ আশ্বিন ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১১:৩৩

৪০ দল নিয়ে নারী ফুটবল

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : আজ সোমবার বাফুফে ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ বলেন, ‘আমরা সকল জেলাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। করোনা  ও আরো সীমাবদ্ধতার জন্য অনেক জেলা অংশগ্রহণ করতে পারছে না।’ সরকারের করোনার বিধি নিষেধ উঠে গেছে। এরপরও অনেক জেলা করোনার অজুহাত দেখিয়ে আসছে না এই টুর্নামেন্টে। নারী ফুটবলার তৈরির অন্যতম পাইপলাইন জেএফএ অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবল টুর্নামেন্ট। বাফুফে প্রতিবারই এই টুর্নামেন্ট আয়োজন করলেও ২০-২৫ জেলা এতে অংশ নেয় না। মঙ্গলবার থেকে শুরু হতে যাওয়া টুর্নামেন্টে অংশ নিচ্ছে ৪০ জেলা। গত আসরে নিয়েছিল ৪২ দল। দুই দল কম নিয়ে হচ্ছে এবারের আসর। 
 
এবার বাফুফেকেও সীমিত সুযোগের মধ্যে টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে হচ্ছে, ‘ওয়ালটন প্রতি বার এই টুর্নামেন্টের সঙ্গে থাকে। তাদের অন্য ফেডারেশনে এই মুহূর্তে ব্যস্ততা থাকায় এবার থাকতে পারেনি। আবার জাপান ফুটবল এসোসিয়েশনেরও একটা ডেডলাইন রয়েছে। ফলে জেএফএ’র অর্থ দিয়েই টুর্নামেন্ট চালাতে হচ্ছে।’ মাদারীপুর,কুস্টিয়া, দিনাজপুর, রাজশাহী, শেরপুর, কক্সবাজার, সাতক্ষীরা এই সাত জেলায় প্রাথমিক পর্ব অনুষ্ঠিত হবে। প্রাথমিক পর্বের সাত চ্যাম্পিয়ন ও সেরা রানার্স আপ চূড়ান্ত পর্বে খেলবে। বিগত আসরগুলোর চূড়ান্ত পর্ব ঢাকায় হলেও এই বার মাঠ স্বল্পতার জন্য চূড়ান্ত পর্ব রাজশাহীতে অনুষ্ঠিত হবে। ২৫ মার্চ টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্ব শুরু হবে। 
 
প্রাথমিক পর্ব নক আউট হওয়ায় অনেক মেধাবী ফুটবলার এক ম্যাচ খেলেই বিদায় নেবে। এই প্রসঙ্গে বাফুফের মহিলা উইংয়ের চেয়ারম্যানের মন্তব্য, ‘আমরা চূড়ান্ত পর্ব কিন্তু গ্রুপ ভিত্তিক করি। প্রাথমিক পর্বও গ্রুপ ভিত্তিক হলে ভালো কিন্তু এতে বেশি দিন লাগবে ও খরচও বাড়বে। ফলে আমরা নক আউট করি। এখান থেকে ভালো ফুটবলাররা সরাসরি একেবারে জাতীয় ক্যাম্পে সুযোগ পায় না। প্রাথমিক বাছাইয়ের পর আবার কিছু দিন ক্যাম্প করে চূড়ান্ত বাছাই করে জাতীয় দলে সুযোগ দেয়া হয়।’ বাফুফে ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন বাফুফে নির্বাহী সদস্য আমের খান, নুরুল ইসলাম নুরু, টিপু সুলতান সহ মহিলা উইংয়ের আরো অনেকে। 
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।