দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : ফুটবলারদের একাধিক সম্পর্কে জড়ানো নতুন নয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই খ্যাতনামী কোনও মডেলের সঙ্গে তাঁরা সম্পর্কে জড়ান। তাই বলে পর্ন তারকাদের সঙ্গে সম্পর্ক! হ্যাঁ, ইউরোপীয় ফুটবলে তেমন উদাহরণও রয়েছে। শুধু তাই নয়, খোদ ব্রাজিলের প্রাক্তন তারকা রোনাল্ডিনহোর মতো ফুটবলারও এক পর্ন তারকার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। ইংল্যান্ডের এক ফুটবলার আবার খেলা ছেড়ে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে যুক্ত হয়ে যান। এসি মিলানে থাকাকালীন পর্ন তারকা সারা তোমাসির সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন রোনাল্ডিনহো। তবে মাত্র দু’মাস স্থায়ী হয়েছিল তাঁদের সম্পর্ক। পরে সারা জানিয়েছিলেন, ওই দু’মাসে ‘যথেষ্ট মজা’ করেছিলেন তাঁরা।
সাউদাম্পটনের যুব অ্যাকাডেমির ফুটবলার ছিলেন ড্যানি মাউন্টেন। মাত্র ১৬ বছর বয়সে হাঁটুর চোটে তাঁর ফুটবলজীবন শেষ হয়ে যায়। এর পরে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে যোগ দেন তিনি। পর্ন তারকা মিয়া মালকোভার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ছিল। মাত্র তিন মাস পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে ছিলেন মিয়া খলিফা। তিনি লন্ডনের ওয়েস্ট হ্যাম ক্লাবের সমর্থক ছিলেন। সেই ক্লাবেরই ফুটবলার লুকাস পেরেজের সঙ্গে কিছু দিন সম্পর্ক ছিল তাঁর। ওয়েস্ট হ্যামের বহু ম্যাচে গ্যালারিতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। এভার্টনের প্রাক্তন ফুটবলার জ্যাক রডওয়েলের কাহিনি তো আরও সাংঘাতিক! ফুটবলজীবনে বার বার চোট-আঘাত পেয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন তিনি। এক পডকাস্টে সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, সুস্থ হয়ে ওঠার জন্য সারা দিন প্রচুর পর্ন ছবি দেখতেন তিনি! ব্রাজিলের ফুটবলার ভ্যাগনার লাভের কেরিয়ারই প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছিল পর্ন তারকার সঙ্গে প্রেম করার চক্করে। দু’জনের যৌন সম্পর্কের ভিডিয়ো ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল নেটমাধ্যমে। বিশ্বের অনেক বড় ক্লাব সেই ফুটবলারকে নেওয়ার চেষ্টা করছিল। কিন্তু ওই ভিডিয়ো ছড়িয়ে পড়ার পরে কেউই আর আগ্রহ দেখায়নি। প্রতিভাবান হয়েও তার পর থেকে বিভিন্ন ছোটখাটো ক্লাবেই খেলে চলেছেন তিনি।
দেশকন্ঠ/অআ