• বুধবার, ০৮ জানুয়ারি ২০২৫
    ২৫ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২২:৫৯

তিব্বতে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯৫

  • আন্তর্জাতিক       
  • ০৭ জানুয়ারি, ২০২৫       
  •       
  • ০৭-০১-২০২৫, ২১:৫২:১০

পথরেখা   অনলাইন : তিব্বতে আঘাত হানা ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯৫ জনে দাঁড়িয়েছে। আর এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৩০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।  চীনের রাষ্ট্রীয় মিডিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। খবর বিবিসির।মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।

এর আগে মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক সংস্থা ইউএসজিএস জানিয়েছে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৫ মিনিটে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র ছিল নেপালের লবুশে থেকে ৯৩ দশমিক ৯ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে, তিব্বতের রিকাজে থেকে ১৬৩ কিলোমিটার পশ্চিম দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং  ভারতের সিকিম থেকে ১৯০ দশমিক ৯ কিলোমিটার উত্তর পশ্চিম দিকে।

ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলের ৭ দশমিক ১। ভূপৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার। এছাড়া এই ভূমিকম্পের পর সিরিজ আফটারশক হয়েছে বলে ইউএসজিএসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।  

তবে চীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৮। চীনের রাষ্ট্রীয় মিডিয়া সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল তিব্বতের রাজধানী লাসা থেকে প্রায় ৫০ মাইল পশ্চিমে। ওই এলাকার নিকটবর্তী ড্যামাকসং কাউন্টির গেদার শহরে হতাহতের ঘটনাগুলো ঘটেছে।

ইউএসজিএস ও চায়না আর্থকোয়েক নেটওয়ার্ক সেন্টার উভয়ই নেপালের সাথে হিমালয় সীমান্তের নিকটবর্তী প্রত্যন্ত তিব্বত মালভূমিতে ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল বলে জানিয়েছে।

উৎপত্তিস্থলের প্রায় ১৮০ কিলোমিটার দূরবর্তী নিকটতম প্রধান পবিত্র নগরী শিগাৎসে। নগরীটি দালাই লামার পর তিব্বতি বৌদ্ধধর্মের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক নেতা পঞ্চেন লামার ঐতিহ্যবাহী আসন রয়েছে।চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, ভূমিকম্পে গ্রাম অঞ্চলে কয়েকটি বাড়ি ধসে পড়েছে।

এদিকে, নেপালে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর পরবর্তী প্রায় ৪০ মিনিটে একই উৎপত্তিস্থলে আরও ৪টি আফটার শক (পরাঘাত) অনুভূত হয়েছে। তবে, সেখানকার ক্ষয়ক্ষতির খবর এখনও পাওয়া যায়নি।
পথরেখা/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।